কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত। এটি কুমিল্লার সবচেয়ে পুরাতন এবং বিখ্যাত কলেজ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ ১৮৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। রায় বাহাদুর আনন্দ চন্দ্র রায় রানী ভিক্টোরিয়ার নামে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ঠিকাদারি পেশার সাথে যুক্ত ছিলেন এবং শিক্ষা-অনুরাগী ছিলেন। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ প্রতিষ্ঠা করার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেছেন। এই কলেজ এভাবে পরিপূর্ণ বাস্তবে রূপ নেয়। কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর ব্রিটিশ সরকার তাকে রায় বাহাদুর উপাধি প্রদান করে। তার স্মতি রক্ষার্তে ভিক্টোরিয়া কলেজের ইন্টারমেডিয়েট শাখায় প্রধান ফটকে একটি সাদা রঙের ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে। বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু ছিলেন এই কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ যিনি ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। এই কলেজ বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধিভুক্ত।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ, কুমিল্লা
ভিক্টোরিয়া কলেজের লোগো
ধরনসরকারি কলেজ
স্থাপিত২৪ নভেম্বর ১৮৯৯
অধিভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অধ্যক্ষপ্রফেসর রুহুল আমিন ভূঁইয়া
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা
১২৫
প্রশাসনিক কর্মকর্তা
২২০ (সম্ভাব্য)
শিক্ষার্থী২৯,৯০০ (সম্ভাব্য)
অবস্থান,
২৩.৪৫৯৮১৪° উত্তর ৯১.১৮২২৮৬° পূর্ব / 23.459814; 91.182286
শিক্ষাঙ্গনশহর
সংক্ষিপ্ত নামভিক্টোরিয়া কলেজ
অধিভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড
ওয়েবসাইটwww.cvgc.edu.bd

ইতিহাস

অবিভক্ত কুমিল্লা জেলা তথা চট্টগ্রাম বিভাগের সুপ্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ। আজ থেকে প্রায় ১১৫ বৎসর পূর্বে এই কলেজের গোড়া পত্তন হয়। জমিদার রায় বাহাদুর আনন্দচন্দ্র রায় ১৮৯৯ সালে এই কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। শ্রী আনন্দচন্দ্র রায় (১৮৬৩-১৯২০) মূলত পশ্চিম দেশীয় লোক ছিলেন। তাদের পূর্ব পুরুষের উপাধি ছিল সিং। এই কলেজ স্থাপনের পরই বৃটিশ সরকার তাকে রায় বাহাদুর উপাধিতে ভূষিত করেন। প্রকৃতপক্ষে জমিদার রায় বাহাদুর আনন্দচন্দ্র রায় ও তার ভ্রাতা সতীশ চন্দ্র রায়ের উদ্দম ও উদ্যোগেই প্রধানত এই কলেজটি স্থাপিত হয়েছিল। উচ্চ শিক্ষার ব্যবস্থা যখন কুমিল্লা শহরের সমৃদ্ধির অপরিহার্য অঙ্গরূপে পরিগণিত হলো, তখন তিনিই প্রথম এই প্রকার প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা তীব্রভাবে উপলব্ধি করেছিলেন। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক শাখার প্রধান ফটক দিয়ে ভেতরের দিকে একটু তাকালেই যে শ্বেত প্রস্তর নির্মিত মুর্তিটি প্রথমেই আগন্তুকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে, সেটিই এই কলেজের প্রতিষ্ঠাতা রায় বাহাদুর আনন্দচন্দ্র রায়ের আবক্ষ মূর্তি বা প্রতিকৃতি। এই প্রতিকৃতির একটু নীচেই লেখা রয়েছে : In loving memory of Rai Bahadur Ananda Chandra Roy who founded Comilla Victoria College in 1899। ১৯৩৬ সালে আনন্দচন্দ্র রায়ের এই আবক্ষ মর্মর মুর্তিটির উন্মোচন করা হয়। স্থানীয় জনসাধারণ ও কলেজ কর্তৃপক্ষ আনন্দচন্দ্র রায়কে মূলত সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদর্শনের জন্যই এটি স্থাপন করেছিলেন।

আনন্দচন্দ্র রায় ১৮৮৬ সালে "রায় এন্ট্রান্স ইস্কুল" নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। ১৮৮৮ সালে মহারাণী ভিক্টোরিয়ার "জুবিলি জয়ন্তী" স্মারক চিহ্ন স্বরূপ এটিকে ভিক্টোরিয়া স্কুলে রূপান্তরিত করা হয়। পরবর্তীকালে এই বিদ্যাপীটটিই ভিক্টোরিয়া কলেজ নাম ধারণ করে। একই বছর এই কলেজটি কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এফিলিয়েটেড কলেজ হিসেবে গণ্য হয়। দুর্ভাগ্য এই যে, ১৯০২ সালে এক প্রচন্ড অগ্নিকান্ডের ফলে এই কলেজটি সম্পূর্ণ ভষ্মিভূত হয়। অবশ্য এর কিছু কাল পরেই প্রতিষ্ঠাতা কর্তৃক এর পুননির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়েছিল। ১৮৯৯ সালে ভিক্টোরিয়া কলেজ একটি টালির ঘর দিয়ে শুরু হয়েছিল। পরে অনেকের আর্থানুকূল্যে বর্তমান উচ্চ মাধ্যমিক শাখার অধ্যক্ষের চেম্বার, অফিসকক্ষ, লাইব্রেরী ও অধ্যাপক মিলনায়তনটি নির্মিত হয়। শোনা যায় এ কলেজটি ব্যারিস্টার এ রসুল, জনাব হোচ্চাম হায়দার চৌধুরী, নওয়াব ফয়জুন্নেসা প্রমুখ ব্যক্তিদের আর্থিক আনুকূল্য লাভেও ধন্য হয়েছিল। ১৯০৪ সালে একটি ট্রাস্ট ডিডের মাধ্যমে স্কুল ও কলেজটিকে পৃথক করা হয়েছিল। এই ট্রাস্ট ডিড করার মূল কারণ ছিল কলেজটির সার্বিক উন্নতি সাধন। এ সময়ে কলেজে একটি গভর্নিং বডিও ছিল। এই বডির উপরেই বর্তেছিল কলেজ পরিচালনার দায়ভার। এই গভর্নিং বডি ত্রিপুরার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, কলেজ অধ্যক্ষ ও প্রতিষ্ঠাতা শ্রী আনন্দচন্দ্র রায়ের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল। শ্রী আনন্দচন্দ্র রায় ছিলেন এই গভর্নিং বডির প্রথম সম্পাদক। ১৯০৪ সালের টাস্ট ডিডে মূলত শ্রী আনন্দচন্দ্র রায়কে কলেজ গভর্নিং বডির আজীবন সম্পাদক রাখার স্বপক্ষে একটি রায় ঘোষণা করে হয়েছে। ১৮৯৯ সাল থেকেই কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এফিলিয়েটেড কলেজের সারিতে দাঁড়াতে সমর্থ হয়েছিল এই কলেজ। এ সময়ে এই কলেজে এফ এ স্ট্যান্ডার্ড চালু হয়। এর কিছুকাল পরেই চালু হয় আইএ স্ট্যান্ডার্ড। ১৯০৪ সালের পূর্বে এই কলেজে অন্য কোন বিভাগ বা স্নাতক শ্রেণী চালু করা সম্ভব ছিল না। ১৯১৮ সালের পূর্ব পর্যন্ত ভিক্টোরিয়া কলেজ কর্তৃপক্ষ কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এফিলিয়েশনের শর্ত পূরণে ব্যর্থ হয়েছিলেন। বাস্তব ক্ষেত্রে তাই ঘটেছিল। ১৯১৮ সালের দিকেই কেবল কলেজের নতুন ভবনটি নির্মিত হয় এবং ঐ বছরই স্নাতক শ্রেণী খোলার জন্য কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি আসে। বিজ্ঞান বিষয়ক আইএসসি এফিলিয়েশন আসে ১৯২৪ সালে। অবাক ব্যাপার এই যে, এই কলেজে বিশ দশকের (১৯২৫) মাঝামাঝি সময় থেকে শুরু করে দেশ বিভাগ (১৯৪৭) পর্যন্ত ইংরেজী, গণিত, সংস্কৃত, রাজনীতি বিজ্ঞান, অর্থনীতি ও আরবী বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু হয়। তখন অনার্স কোর্স ছিল দুই বছর ব্যাপী। পাস কোর্সও তাই। এমএ কোর্সও দুই বছর পড়ানো হতো। ১৯৪২ সালে এ কলেজে বিএসসি কোর্স চালু হয়। এবং ১৯৫৫-৫৬ সালের দিকে বিকম কোর্স শুরু হয়। এর কিছুকাল আগে থেকেই অর্থাৎ, ১৯৪৭-৪৮ সাল থেকে এখানে আইকম কোর্স চালু ছিল। ১৯৬২-৬৩ সালে ভিক্টোরিয়া কলেজ উচ্চ মাধ্যমিক ও ডিগ্রি শাখায় বিভক্ত হয়। একই প্রশাসনিক দায়িত্বে ডিগ্রি শাখা খোলা হয় মূল কলেজ ভবন থেকে প্রায় দেড় মাইল দূরে ধর্মপুর এলাকায়, শহরতলীতে। ডিগ্রি শাখা আবার তিন ভাগে বিভক্ত। কলা অনুষদ, বাণিজ্য অনুষদ ও বিজ্ঞান অনুষদ। এখানে রয়েছে ডিগ্রি শাখার আলাদা প্রশাসনিক ভবন, বিশাল মসজিদ ও লাইব্রেরী, ছেলেদের জন্য কবি নজরুল ইসলাম ছাত্রাবাস এবং মেয়েদের জন্য নওয়াব ফয়জুন্নেসা ছাত্রী হোস্টেল। ভিক্টোরিয়া কলেজ উচ্চ মাধ্যমিক শাখাও কলা-বাণিজ্য ও বিজ্ঞান - এই দুই অনুষদের বিভক্ত। উচ্চ মাধ্যমিক শাখার মূল ভবনেও রয়েছে বিশাল লাইব্রেরী। মূল ভবনের পশ্চিম পাশে একটি পুকুর ছিল যা ভরাট করে তৈরী করা হয়েছে বিশাল মাঠ। মাঠের পাশেই নির্মিত হয়েছে বাস্কেটবল গ্রাউন্ড ও মসজিদ। কলেজের সামনে রাণীর দীঘির পাড়ে বসে কবি নজরুল ইসলাম বন্ধুদের নিয়ে প্রতিদিন আসর জমাতেন। এখানে বসেই কবি "মাধবী লতা দোলে" সহ বিভিন্ন গান লিখেছেন। এখানে বসে তিনি নার্গিসকে অনেক চিঠি লিখেছেন । দীর্ঘদিন এই স্মৃতি স্তম্ভ সংষ্কার না করায় এর জীর্ন-শীর্ন অবস্থা হয়েছিলো, কিন্তু ২০১৫ এ এটি নতুন করে তৈরি করা হয়। প্রাচীর দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়। ফলে বর্তমানে এটি সংরক্ষিত অবস্থায় আছে। উচ্চ মাধ্যমিক শাখার সম্মুখ ভাগে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে কলেজের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে ওল্ড ভিক্টোরিয়ান্স নির্মাণ করেছে একটি স্মৃতি স্তম্ভ। কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক শাখার ছাত্রদের জন্য টমসম (মূল : থমসন) ব্রীজের কাসে রয়েছে একটি সোহরাওয়ার্দি ও রবীন্দ্রনাথ ছাত্রাবাস। এবং চর্থায় রয়েছে শেরে বাংলা ছাত্রাবাস। ১৯৬৩-৬৪ সালের দিকে কলেজে প্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বাংলা ও অর্থনীতি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু হয়। পরে ১৯৭১-৭২ সালের দিকে একাউন্টিং, ব্যবস্থাপনা, রাজনীতি বিজ্ঞান, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন প্রভৃতি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। উল্লেখ্য, ১৯৬৪ সালের ২৩ আগস্ট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকেই চট্টগ্রাম বিভাগের সব কলেজ এর অধীনে চলে যায়। ১৯৭৩-৭৪ সালের দিকে এই কলেজে বাংলা ও অর্থনীতি বিষয়ে এমএ খোলা হয়েছিল এবং তা প্রায় এক বছরের মতো চালু ছিল। ১৯৮২ সালে এই কলেজে আইসিএমএ কোর্স চালু হয়। ১৯৫৮-৫৯ সালের দিকে এ কলেজে নাইট শিফট চালু হয়। তা ১৯৬৮ সালে ১লা মে নাগাদ চালু ছিল। ১৯৬৮ সালের পয়লা মে কলেজটি সরকারী হয়। এরপর থেকে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের নাম পরিবর্তন হয়ে কুমিল্লা সরকারী ভিক্টোরিয়া কলেজ নামকরণ হয়। ১৯৮৪-৮৫ সাল থেকে কলেজটি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ হিসেবে মর্যাদা পায়। এরপর থেকে ডিগ্রি শাখা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলে যায়। বর্তমানে কলেজে ২২টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু আছে। এবং এগুলোর প্রায় প্রত্যেকটি বিষয়ে চালু আছে মাস্টার্স কোর্স।

ভবন সমূহ

  • কলা ভবন
  • বিজ্ঞান ভবন-১
  • বিজ্ঞান ভবন-২
  • ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ভবন
  • পাঠাগার ভবন
  • ব্যাবসায়িক ভবন
  • নতুন ভবন বা পরীক্ষা ভবন
  • অর্থনীতি ভবন
  • প্রশাসনিক ভবন
  • জিয়া অডিটোরিয়াম
  • মসজিদ ভবন

আবাসিক হলসমূহ

ছাত্রাবাস

  • কাজী নজরুল হল
  • নিউ হোস্টেল

ছাত্রীনিবাস

  • নওয়াব ফয়জুন্নেসা ছাত্রী হোস্টেল

সুবিধা এবং বৈশিষ্ট্যসমূহ

গ্রন্থাগার

ডিগ্রি সেকশনে একটি গ্রন্থাগার আছে।

গবেষণাগার

প্রকাশনা। ক্যাম্পাস বার্তা

ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ

মহান মুক্তিযুদ্ধে ভিক্টোরিয়া কলেজের ৩৩৪ জন ছাত্র অংশ নেন। তাদের মধ্যে ৩৫ জন মুক্তিযুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন।[1]

অনুষদসমূহ

বর্তমানে এখানে ২২ টি বিষয়ে অনার্স ও ১৮ টি বিষয়ে মাস্টার্স চালু আছে। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে বর্তমানে ৪ টি অনুষদের অধীনে নিম্নোক্ত বিভাগ সমূহ রয়েছে।

অনুষদের নাম বিভাগ সমূহ স্নাতক শ্রেণীতে আসনসংখ্যা মোট আসন সংখ্যা
কলা অনুষদ বাংলা বিভাগ
ইংরেজি বিভাগ
আরবি ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ
ইতিহাস বিভাগ
ইসলামের ইতিহাস বিভাগ
দর্শন বিভাগ
ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগ
ব্যবস্থাপনা বিভাগ
মার্কেটিং বিভাগ
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগ
অর্থনীতি বিভাগ
সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ
সমাজ কর্ম বিভাগ
বিজ্ঞান অনুষদ পদার্থ বিভাগ
রসায়ন বিভাগ
গণিত বিভাগ
পরিসংখ্যান বিভাগ
প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ

উল্লেখযোগ্য শিক্ষক ও শিক্ষার্থী

সংগঠন

রাজনৈতিক

সাংস্কৃতিক

কলেজে রয়েছে বিএনসিসি (সেনা), বিএনসিসি (বিমান), রেড ক্রিসেন্ট, ভিক্টোরিয়া কলেজ বিতর্ক পরিষদ, ভিক্টোরিয়া কলেজ থিয়েটার, রোভার স্কাউটস, ক্যাম্পাস বার্তা, রক্তদাতা সংগঠন বাঁধন, নোঙর, বোটানী সোসাইটি, ক্যারিয়ার ক্লাব ও বিজ্ঞান ক্লাব।

অন্যান্য

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.