মন্দারমণি
মন্দারমণি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি সমুদ্রতীরবর্তী পর্যটন কেন্দ্র। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এই অঞ্চলটি বঙ্গোপসাগরের উপকূলে অবস্থিত। বড়ো শহর বলতে এটি কলকাতা ও হাওড়ার সঙ্গে জাতীয় সড়কের মাধ্যমে যুক্ত। ভূতাত্ত্বিক দিক দিয়ে দেখতে গেলে, নিকটবর্তী পর্যটনকেন্দ্র দীঘার থেকে এখানে ঢেউয়ের আকার বেশ ছোট। তবে অনেক জায়গায়, মূলত দাদনপত্রবরে অনেক বালিয়াড়ি দেখতে পাওয়া যায়। সমুদ্রতীরবর্তী বালিয়াড়িতে প্রচুর লাল কাকড়া দেখতে পাওয়া য়ায়।
মন্দারমণি মন্দারমনি | |
---|---|
সমুদ্রসৈকত | |
![]() মন্দারমণি সমুদ্রসৈকত | |
![]() ![]() মন্দারমণি | |
স্থানাঙ্ক: ২১.৭০° উত্তর ৮৭.৮০° পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
জেলা | পূর্ব মেদিনীপুর |
আয়তন | |
• মোট | ২৫ কিমি২ (১০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১২,৩০৭ |
ভাষা | |
• সরকারি | বাংলা, ইংরেজি |
• স্থানীয় | বাংলা |
ওয়েবসাইট | www.mandarmani.com |
কাঁথি থেকে চাওয়ালখোলা হয়ে মন্দারমণি যেতে হয়।
কলকাতার ব্যস্ততার থেকে মুক্তির স্বাদ পেতে মন্দারমণি ছুটি কাটানোর আদর্শ জায়গা। এখানকার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দু'টিই দেখার মতো। এখানকার শান্তিপূর্ণ পরিবেশ খুবই আরামদায়ক।
ইতিহাস
প্রাথমিকভাবে এর আবিষ্কারের পর, এর নাম রাখা হয় মন্দারবনি এবং পরে পরিচিত হয় মদার মণি নামে। এরপর কালক্রমে এটি মন্দারমণি নামে পরিচিত হয়।
পরিবহন
মন্দারমণি যাওয়ার সবচেয়ে সুবিধাজনক পথ হল সড়কপথ। তবে স্থানীয় পুলিশ বালুচড়ের নিকটবর্তী স্থানে চার চাকা বিশিষ্ট গাড়ি নিয়ে যেতে বাধা দেয়। হোটেল থেকে যাওয়ার জন্য একটি রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। এখন থেকে সবচেয়ে নিকটবর্তী রেল স্টেশন হল কাঁথি এবং নিকটবর্তী বিমানবন্দর হল কলকাতা।[1] এছাড়া সকাল ৭ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত আধ ঘন্টা পরপর অনেক বাস যাতায়াত করে।
আরো দেখুন
- পশ্চিমবঙ্গের সমুদ্র সৈকত
বহিঃসংযোগ
- মন্দারমণি পর্যটন সহায়িকা
- মন্দারমণি ভ্রমণ সহায়িকা
- জেলার সরকারি ওয়েবসাইট
- NDTV-তে মন্দারমণির ওপর একটি রিপোর্ট
<noiclude>
তথ্যসূত্র
- "Mandarmani"। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১২।