বনবিবি

বনবিবি বা বনদেবী বা ব্যাঘ্রদেবী একইসাথে হিন্দু ধর্মের দেবী ও কিছু কিছু বনবাসী মুসলমানদের পীরানি।সুন্দরবনের বাংলাদেশভারতীয় অংশ ও এর আশেপাশের এলাকার মধু আহরণকারী ও কাঠুরে জনগোষ্ঠী বাঘের আক্রমণ হতে রক্ষা পেতে বনবিবির পূজো করেন।[1] এ কথা প্রচলিত আছে যে, নিষ্ঠুর রাজা দক্ষিণরায় (রায়মণি) হিংস্র বাঘের ছদ্মবেশে মানুষের উপর হামলা করেন।

বনবিবি
বনবিবি মন্দিরে দেবী বনবিবি ও দুখি, দোবাঁকি দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা, পশ্চিমবঙ্গ
অন্তর্ভুক্তিদেবী
বাহনবাঘ অথবা মুরগী
অঞ্চলসুন্দরবন

কোনও কোনও মন্দিরে তিন ব্যাঘ্র-দেবদেবী বনবিবি, দক্ষিণরায় ও কালুরায় একসঙ্গে পূজিত হন। আবার কোথাও বনবিবি-শাজঙ্গুলির যুগ্ম বিগ্রহও পূজিত হতে দেখা যায়।[2]

ইতিহাস

দয়াপুর বনবিবি মন্দির

সুন্দরবন অঞ্চলের লোকায়ত দেবী যিনি হিন্দু মুসলমান নির্বিশেষে পূজিত হন। মধু সংগ্রাহক, কাঠুরে, মৎসজীবী মানুষের দেবী বনবিবি, বাঘের তথা দক্ষিণ রায়ের হাত থেকে তাদের রক্ষা করবেন এই বিশ্বাস প্রচলিত। ইতিহাসবিদ সতীশ চন্দ্র মিত্রের যশোহর-খুলনার ইতিহাস বইয়ের তথ্য অনুযায়ী, ১৫০০ সালের কাছাকাছি সময়ে সুন্দরবন এলাকায় দক্ষিণ রায়, বণিক ধোনাই ও মোনাই এবং গাজীর অস্তিত্ব পাওয়া যায়। বনবিবি ইব্রাহিম (মতান্তরে বেরাহিম) নামে এক আরবদেশির কন্যা। ইব্রাহিমের স্ত্রী গুলাল বিবি সতিনের প্ররোচনায় সুন্দরবনে পরিত্যক্ত হন। সেখানে বনবিবির জন্ম। দক্ষিণ রায় যশোরের ব্রাহ্মণনগরের রাজা মুকুট রায়ের অধীন ভাটির দেশের রাজা ছিলেন। তার সঙ্গে বনবিবির একাধিক যুদ্ধ হয়। দক্ষিণ রায় পরাজিত হয়ে সন্ধি করেন। দক্ষিণ রায়ের পরাজয় অর্থে বাঘ বা অপশক্তির পরাজয়। বাংলাদেশ ও ভারতের সুন্দরবনের বহু অঞ্চলে লোকসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলেন দেবী বনবিবি।[3] দেবীর পীরমাহাত্ম্যবিষয়ক কাব্যের নাম বনবিবির জহুরানামা। এই আখ্যান মঙ্গলকাব্যের ঢঙে রচিত হলেও আল্লাহ-রসুল, মক্কা, পীর-পীরানি যুক্ত আছে। অরণ্যচারী মানুষের বিশ্বাস, ভক্তি ও জীবনধারা এতে বর্ণিত হয়েছে।[4] কিছু গবেষক দের মতে তিনি হিন্দু দেবী বনদুর্গা‌,বন চণ্ডী,বন ষষ্ঠ‌ী বা বিশালাক্ষী।বাংলাতে ইসলামিক প্রভাবে বনবিবি হয়েছেন।[5]

কিংবদন্তি

বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার সুন্দরবন অঞ্চলে বনবিবিকে নিয়ে একটি কিংবদন্তি প্রচলিত আছে:[6]

এক সওদাগরের দুই সুন্দরী স্ত্রী ছিলেন। ছোটো বউয়ের চক্রান্তে সন্তানসম্ভবা বড়ো বউ গুলালবিবি সুন্দরবনে নির্বাসিতা হন। কয়েকদিন পর সেখানেই যমজ পুত্র-কন্যার জন্ম দিয়ে তার মৃত্যু হয়। সদ্যোজাত শিশু দু'টির কান্না শুনে বনের বাঘ, কুমির, হরিণ, অজগর, বানস সবাই ছুটে আসে। তারাই দুই ভাইবোনকে লালনপালন করে বড়ো করে তোলে। ছেলেটি বড়ো হয়ে বাঘের রাজা এবং মেয়েটি বনবিবি নামে পরিচিত হয়। স্থানীয় বিশ্বাসে এই বনবিবি হলেন মানুষের রক্ষাকর্ত্রী। তারা মনে করেন, বনের বাওয়ালি-মৌলেরা বাঘের মুখে পড়লে বনবিবির নাম স্মরণ করে মন্ত্র পড়ে আর সঙ্গে সঙ্গে বাঘও দৌড়ে পালিয়ে যায়। অদ্যাবধি স্থানীয় মানুষ বনে কাজে যাওয়ার আগে বনবিবির পূজা করে।

বর্ণনা

তার বিবরণগুলি বনবিবির কেরামতি (বনবিবি এর জাদু কাজ) বা বনবিবির জহুরানামা (বনবিবির গৌরব) নামে কয়েকটি গ্রন্থে পাওয়া যায়। তার প্রথমতম কবিদের মধ্যে বায়ানউদ্দীন ও মোহাম্মদ খাত্তর সুপরিচিত এবং তাদের গ্রন্থ প্রায় একই রকম। [7] এই গ্রন্থে দুটি প্রধান পর্ব, দাক্ষিণ রায়ের সাথে যুদ্ধ এবং দুখের বিবরণ রয়েছে।

দক্ষ‌িণ রায়ের সাথে যুদ্ধ

তাকে মক্কা থেকে আসা ইব্রাহিম ফকিরের মেয়ে হিসেবে বিশ্বাস করা হয়। যখন তার প্রথম স্ত্রী ফুলবিবি কোনও সন্তান দিতে পারল না, তখন ইব্রাহিমকে (স্থানীয়ভাবে বেরহিম নামে পরিচিত)ফুলবিবি এক শর্তে‌ আবার বিয়ে করতে দিলেন।তিনি গুলালবিবিকে বিয়ে করেছিলেন। একই সময়ে, ঈশ্বর একটি উদ্দেশ্যের জন্য স্বর্গ থেকে বনবিবি এবং শাহ জংগলীকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। তিনি তাদেরকে গুলালবিবির সন্তান হিসাবে জন্মগ্রহণ করার নির্দেশ দেন। গুলালবিবি গর্ভবতী হলে, ইব্রাহিম তার প্রথম স্ত্রীর ইচ্ছা পূর্ণ করার জন্য তাকে বনভূমিতে ফেলে আসেন, যেমনটি তিনি তাকে কথা দিয়েছিলেন। বনবিবি ও শাহ জঙ্গলি জঙ্গলে জন্মগ্রহণ করেন। আল্লাহ তাদের যত্ন নেওয়ার জন্য স্বর্গ থেকে চারটি দাসকে পাঠালেন। গুলালবিবি শাহ জংগলীর হাতে বনবিবিকে রেখে চলে যান। বনবিবি জঙ্গলে বড় হয়। সাত বছর পর, ইব্রাহিম তার ভুল বুঝলেন এবং গুলালবিবি ও তার দুই সন্তানকে মক্কাতে নিয়ে গেলেন।

একবার, ইসলামের নবীর মসজিদে প্রার্থনা করার সময়, বনবিবি এবং শাহ জঙ্গলীর দুটি যাদুর টুপি পেয়েছিল। ঐ ঐন্দ্রজালিক টুপিগুলির সাহায্যে তারা হিন্দুস্তানে আঠারোটি জোয়ারের দেশে চলে যায় (কিন্তু, বর্ণের অন্য সংস্করণ অনুসারে, তাদের জিব্রিলের আঠারো জনের দেশে আনা হয়েছিল)। সেখানে পৌঁছার পর, শাহ জঙ্গলী প্রার্থনা করার আহ্বান করেন। আঠারোটি জোয়ার (সুন্দরবনের) দেশ তাদের আগমনের পূর্বে দানব রাজা দক্ষিণ রায়ের নিয়ন্ত্রণে ছিল। প্রার্থনার শব্দ তার কান পৌঁছালো। তিনি তার বন্ধু সনাতন রায়কে তাদের জিজ্ঞাসা করার জন্য পাঠালেন। যখন সনাতন তাদের দুজনের ব্যাপারে জানালেন, তখন তিনি তাদের এলাকা থেকে বের করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। যখন তিনি যুদ্ধে যাচ্ছিলেন, তখন তার মা নারায়ণি তাকে বাধা দেন এবং তিনি নিজেই তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য ভূত ও প্রেতের সেনাবাহিনীর সাথে চলে গেলেন। দীর্ঘদিন পর বনবিবি নারায়ণীকে পরাজিত করেন। কিন্তু করুণা করে তিনি পূর্ববর্তী রাজ্যের অর্ধেক ও তার পুত্রকে ফিরিয়ে দিলেন। নারায়ণী বনবিবির বন্ধু হয়ে গেলেন। [7] সুন্দরবনের বাসিন্দারা সুন্দরবনকে বনবিবির রাজ্য রূপে বিশ্বাস করলেও, দক্ষিণ রায়কে গভীর জঙ্গলের শাসক হিসাবে বিশ্বাস করা হয়।

দুখের বর্ণনা

বারিজহতি নামে এক গ্রামে দুইজন 'মৌলি' (মধু সংগ্রাহক) ভাই, ধনাই ও মানাই ছিল। আঠারো জোয়ারের দেশের একটি 'মহলে' (ঘন জঙ্গলে) মধু সংগ্রহের জন্য ধনাই সাতটি নৌকা নিয়ে একটি অভিযানের জন্য যেতে চেয়েছিলেন কিন্তু তার ভাই মানাই তার বিরোধিতা করেছিলেন। তিনি একটি গরীব মেষপালক ছেলে, দুখেকে তার সাথে নেন।নৌকা ছাড়ার আগে, দুখের মা তাকে কোন গুরুতর সমস্যায় বনদেবীকে স্মরণ করতে বলেছিলেন।যখন তারা কেন্দুখালি চর পৌঁছেছিল ( যা তখন ডাকাত রায়ের রাজত্বের অংশ ছিল) , তখন দক্ষিণ রায়কে উপহার দিতে ভুলে গিয়েছিলেন। ফলস্বরূপ, তিনি তিন দিনের জন্য কোন মধু সংগ্রহ করতে সক্ষম হন নি। তৃতীয় রাতে, দখিন রায় তার স্বপ্নে হাজির হল এবং মানুষের বলিদানের জন্য বলল।দক্ষিণ রায়ের সাথে কিছু বিতর্কের পর, লোভী ধনাই মধু ও মোমের বিনিময়ে দুখেকে উৎসর্গ করার জন্য রাজি হন। তাই, যথেষ্ট পরিমাণে মোম এবং মধু সংগ্রহের পর তিনি দুখেকে ছেড়ে গ্রামে ফিরে যান। বাঘের ছদ্মবেশে দক্ষিণ রায় যখন দুখেকে হত্যা করতে যাচ্ছিলেন, তখন তিনি বনদেবীকে স্মরণ করেন। তার প্রার্থনা শুনে বনদেবী তার ভাই জঙ্গলীর সাথে এসেছিলেন।দক্ষিণ রায়কে পরাজিত করে জংগলী। পরাজয়ের পর,দক্ষিণ রায় , খান গাজী (গাজী পীর) -এর আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা সেখানে দক্ষিণ রায়ের পিছু পিছু যান। অবশেষে, গাজী দক্ষিণ রায়ের ক্ষতি না করার জন্য বনদেবীকে রাজি করান। পরিবর্তে, গাজী দুখেকে মূল্যবান সাতটি কার্টুলি দিয়েছিলেন, আর রায় তাকে যথেষ্ট মোম এবং মধু দিয়েছিলেন। বনবিবি তার পোষা মুরগিদের আদেশ দেন, দুখেকে তার গ্রামে রেখে আসার জন্য। গ্রামে ফিরে আসার পর, দুখে আশেপাশে বনদেবীর উপাসনাকে জনপ্রিয় করে তুলেছিল। পরবর্তীকালে,তিনি ধনাইয়ের মেয়ে চম্পাকে বিয়ে করেন এবং তিনি গ্রামের 'চৌধুরী' (প্রধান) হন।[7]

মূর্তি

বনবিবি হিন্দুদের দ্বারা বনদুর্গা, বনচণ্ডী,বনদেবী বা বনবিবি হিসাবে পূজিত ।তিনি মাতৃদেবতা।তিনি ভক্ত বৎসল ও দয়াবতী।তিনি সুশ্রী ও লাবণ্যময়ী। তার প্রধানত হিন্দু চিত্রগুলিতে তিনি হরিদ্রা, মুকুট এবং গলায় হার,বনফুলের মালা পরা পাওয়া যায়।তিনি একটি লাঠি এবং ত্রিশূল বহন করেন। তিনি তার মুসলিম অনুসারীদের দ্বারা বনবিবি হিসাবে পূজিত হন এবং তাদের কাছে পীরানী হিসাবে পরিচিত। তার মুসলিম চিত্রগুলিতে প্রধানত মুষ্টিমেয় মূর্তিগুলি টিকলির সাথে একটি টুপি পরেন, চুল বিনুনি করা। তিনি ঘাগড়া ও পাজামা বা শাড়ি এবং এক জোড়া জুতা পরেন। হিন্দু ও মুসলমান উভয় ছবিতে কোলে একটি ছেলে আছে, যার নাম দুখে । তার বাহন একটি বাঘ বা একটি মুরগি ।[5]

পূজা

বনজীবীদের কাছে স্বহিমায় পূজিত মানুষ দেবীর নাম বনবিবি। তিনি অরণ্যের দেবী রূপে পূজিতা। লোক বিশ্বাসে তিনি কখনো মুরগির রূপ ধারণ করেন, কখনো হন বাঘ। সুশ্রী, লাবণ্যময়ী ভক্তবৎসলা এই দেবীর কারো ওপরে কোনো আক্রোশ নেই। বনের সমস্ত সৃষ্টিতে তার মমতা মাখা। তিনি ভালোবাসেন মানুষ ও প্রকৃতিকে।তিনি সুন্দরবনের জেলে, বাউয়ালি বা কাঠুরে আর মৌয়াল বা মধু সংগ্রহকারীদের রক্ষাকত্রী। বনজীবীদের ধারণা, বাঘ ও ভূত-প্রেতের মতো অপশক্তির ওপরে কর্তৃত্ব করেন বনবিবি। তাই গভীর মনে কাঠ, গোলপাতা, মধু ও মোম সংগ্রহ বা মাছ ধরতে যাওয়ার আগে বনবিবির উদ্দেশ্যে শিরনি দেন ক্ষীর বা অন্ন। প্রতি বছর জানুয়ারির মাঝামাঝিতে মূল পূজা হয় বনবিবির।বর্ণ ব্রাহ্মণরা তার পুরহিত্য করেন না,নিম্ন শ্রেণির হিন্দুরা করেন।তারা তাকে বনচণ্ডী রুপে নিরামিষ নৈবেদ্য দেয়।বলি হয় না।কখন তার নামে জীবন্ত মুরগি ছেড়ে দেয়।[5] স্থায়ী-অস্থায়ী ২ হাজারেরও বেশী মণ্ডপ সাজানো হয় বনের ভেতরে ও বন সংলগ্ন লোকালয়ে। কেবল পশুর নদীর পশ্চিম পাড়েই এরকম মণ্ডপ জমে ৩শ’ এর বেশী।এসব মণ্ডপে বনবিবি আর দক্ষিণ রায় ছাড়াও থাকেন বনবিবির ভাই শাহ জঙ্গলী, গাজী আউলিয়া, শিশু দু:খে, তার দুই চাচা ধনে আর মনে।সুন্দরবনে বাঘের দেবী হিসেবে পূজিত আর একজন হলেন বনদেবী নারায়ণী। বাড়ির পাশের বনবাদাড় ও ঝোপঝাড় সংলগ্ন স্থানে এই বাড়তি মাতৃত্বের অধিকারী দেবীর থান দেখা যায়। এগুলোর অধিকাংশতেই খড়ের ছাউনি।সম্ভবত তিনি বনদেবীর আরেক রুপ।

মন্দির

দুই বাংলার সুন্দরবনের ভেতরে বিভিন্ন জায়গায় অধিবাসীরা বনবিবির মন্দির স্থাপনা করেছেন। সজনেখালি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, দো বাঁকি অভয়ারণ্য ও দয়াপুর গ্রামে বনবিবির মন্দির চোখে পড়ে।

সাহিত্য

  • অমিতাভ ঘোষের দ্য হ্যাংরি টাইাইডে বনবিবির গল্পটি বিখ্যাত, এবং একই লেখকের দ্য গ্রেট ডারানমেন্ট: ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড দ্য অচিনেবলে তার উল্লেখ করা হয়েছে
  • বনবিবির কেরামতি
  • বনবিবির জহুরানা

তথ্যসূত্র

  1. Sufia Uddin (২০১১)। "Beyond National Borders and Religious Boundaries: Muslim and Hindu Veneration of Bonbibi"। Mathew N. Schmalz and Peter Gottschalk ed। Engaging South Asian Religions: Boundaries, Appropriations, and Resistances। New York: State University of New York Press। পৃষ্ঠা 61–82। আইএসবিএন 978-1-4384-3323-3।
  2. বাংলার লোকদেবতা ও সমাজসংস্কৃতি, দেবব্রত নস্কর, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রথম সংস্করণ (অক্টোবর, ২০১৮), পৃ. ৪১
  3. লোকসংস্কৃতি, আহাদ হায়দার (১৮ জানুয়ারি ২০১৫)। "বনবিবি"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৬.০১.২০১৭ এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  4. "বনবিবির জহুরনামা"। বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৭
  5. Basu, Gopendrakrishna (2008) [1966]. Banglar Laukik Debata (in Bengali), Kolkata: Dey's Publishing, আইএসবিএন ৮১-৭৬১২-২৯৬-৩, pp.29–34
  6. বাংলার কিংবদন্তি, শীলা বসাক, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, প্রথম সংস্করণ (জানুয়ারি, ২০১৩), তৃতীয় মুদ্রণ (মে, ২০১৭), পৃ. ১২৬-২৭
  7. Sen, Sukumar (1993). Islami Bangla Sahitya (in Bengali), Kolkata: Ananda Publishers, আইএসবিএন ৮১-৭২১৫-৩০১-৫, pp.73–82
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.