ধর্ষণ
'ধর্ষণ' এক ধরনের যৌন আক্রমণ। সাধারণত, একজন ব্যক্তির অনুমতি ব্যতিরেকে তার সঙ্গে যৌনসঙ্গম বা অন্য কোনো ধরনের যৌন অনুপ্রবেশ ঘটানোকে ধর্ষণ বলা হয়। ধর্ষণ শারীরিক বলপ্রয়োগ, অন্যভাবে চাপ প্রদান কিংবা কর্তৃত্বের অপব্যবহারের মাধ্যমে সংঘটিত হতে পারে। অনুমতি প্রদানে অক্ষম (যেমন- কোনো অজ্ঞান, বিকলাঙ্গ, মানসিক প্রতিবন্ধী কিংবা অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি) এরকম কোনো ব্যক্তির সঙ্গে যৌনমিলনে লিপ্ত হওয়াও ধর্ষণের আওতাভুক্ত[1][2][3]। ধর্ষণ শব্দটির প্রতিশব্দ হিসেবে কখনো কখনো 'যৌন আক্রমণ' শব্দগুচ্ছটিও ব্যবহৃত হয়[4]।
নারীর প্রতি সহিংসতা |
---|
এটি একটি ধারাবাহিকের অংশ যার বিষয় |
প্রকারভেদ |
গৃহ নির্যাতন এসিড নিক্ষেপ স্ত্রী নির্যাতন · সতীদাহ যৌতুকের জন্য নির্যাতন সম্মান রক্ষার্থে হত্যা গর্ভবতী নারী হত্যা মানব পাচার · যৌন দাসত্ব জোরপূর্বক পতিতাবৃত্তি যৌন সহিংসতা · ধর্ষণ যৌনকর্মীদের প্রতি সহিংসতা নারী খৎনা · ইনফিবুলেশন |
ধর্ষণ | |
---|---|
![]() ধর্ষণ | |
শ্রেণীবিভাগ এবং বহিঃস্থ সম্পদ | |
বিশিষ্টতা | জরুরী চিকিৎসাবিজ্ঞান[*] |
আইসিডি-১০ | টি৭৪.২, ওয়াই০৫ |
আইসিডি-৯-সিএম | ই৯৬০.১ |
মেডলাইনপ্লাস | ০০১৯৫৫ |
ইমেডিসিন | article/৮০৬১২০ |
মেএসএইচ | D০১১৯০২ (ইংরেজি) |
ধর্ষণের অভিযোগ, বিচার ও শাস্তিপ্রদান বিভিন্ন শাসনব্যবস্থায় বিভিন্ন রকম। আন্তর্জাতিকভাবে, ২০০৮ সালে পুলিশ কর্তৃক লিপিবদ্ধ ধর্ষণের হার ছিল আজারবাইজানে প্রতি লক্ষে ০.২ এবং বতসোয়ানায় প্রতি লক্ষে ৯২.৯[5]। বিশ্বজুড়ে প্রধানত পুরুষদের দ্বারাই ধর্ষণ সংঘটিত হয়[6]। অপরিচিত ব্যক্তিদের দ্বারা ধর্ষণের ঘটনার চেয়ে পরিচিত ব্যক্তিদের দ্বারা ধর্ষণের ঘটনার সংখ্যা অনেক বেশি, এবং কারাগারে পুরুষ কর্তৃক পুরুষ ও নারী কর্তৃক নারী ধর্ষণের ঘটনাও সাধারণ, কিন্তু এই ধরনের ধর্ষণ সম্ভবত সবচেয়ে কম আলোচিত ধর্ষণগুলোর অন্তর্ভুক্ত[7][8][9]।
আন্তর্জাতিক সংঘাত বা যুদ্ধের সময়ও নিয়মতান্ত্রিকভাবে ও ব্যাপক হারে ধর্ষণ (যুদ্ধকালীন যৌন সহিংসতা ও যৌন দাসত্ব) ঘটতে পারে। এ ধরনের ঘটনাকে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ধর্ষণ গণহত্যার একটি উপাদান হিসেবেও স্বীকৃত।
ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিরা মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে এবং আঘাত-পরবর্তী চাপ বৈকল্যে আক্রান্ত হতে পারে[10]। এছাড়া ধর্ষণের ফলে গর্ভধারণ ও যৌন সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির পাশাপাশি গুরুতরভাবে আহত হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া, ধর্ষণের শিকার ব্যক্তি ধর্ষকের দ্বারা, এবং কোনো কোনো সমাজে ভুক্তভোগীর নিজ পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের দ্বারা সহিংসতার শিকার হতে পারে[11][12][13]।
সংজ্ঞা
সাধারণ সংজ্ঞা
অধিকাংশ বিচারব্যবস্থায় ধর্ষণ বলতে কোনো ব্যক্তি কর্তৃক অন্য কোনো ব্যক্তির অনুমতি ব্যতিরেকে তার সঙ্গে যৌনসঙ্গমে লিপ্ত হওয়া কিংবা অন্য কোনোভাবে তার দেহে যৌন অনুপ্রবেশ ঘটানোকে বুঝায়[14]। সরকারি স্বাস্থ্য সংস্থা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা, স্বাস্থ্যকর্মী এবং আইনবিদদের মধ্যে ধর্ষণের সংজ্ঞা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে[15]। ভিন্ন ভিন্ন ঐতিহাসিক যুগ ও ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতিতেও ধর্ষণের সংজ্ঞার ক্ষেত্রে ভিন্নতা দেখা দিয়েছে[14][15]। সময়ের সাথে ধর্ষণের সংজ্ঞারও পরিবর্তন ঘটেছে। ১৯৭৯ সালের পূর্বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো পুরুষকে তার স্ত্রীকে ধর্ষণ করার দায়ে অভিযুক্ত করা যেত না[16]। ১৯৫০-এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু কিছু রাজ্যে কোনো শ্বেতাঙ্গ নারী স্বেচ্ছায় কোনো কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তির সঙ্গে যৌনসঙ্গমে লিপ্ত হলেও সেটিকে 'ধর্ষণ' বিবেচনা করা হত[17]।
২০১২ সালের পূর্ব পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) ধর্ষণকে কেবল নারীদের বিরুদ্ধে পুরুষদের দ্বারা সংঘটিত একটি অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করত। ২০১২ সালে তারা ধর্ষণের সংজ্ঞা হিসেবে "কোনো নারীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বলপূর্বক তার সঙ্গে যৌনসঙ্গম"-এর পরিবর্তে "ভুক্তভোগীর অনুমতি ছাড়া যোনি বা পায়ুতে শরীরের কোনো অংশ বা কোনো বস্তু দ্বারা অনুপ্রবেশ কিংবা অন্য কোনো ব্যক্তির যৌনাঙ্গ দ্বারা মুখে অনুপ্রবেশ"-কে গ্রহণ করে। পূর্ববর্তী সংজ্ঞাটি ১৯২৭ সাল থেকে অপরিবর্তিত ছিল এবং এটিকে পুরাতন ও সংকীর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হত। নতুন সংজ্ঞাটি স্বীকার করে নেয় যে, নারী ও পুরুষ উভয়েই ধর্ষক বা ধর্ষিত হতে পারে, এবং কোনো বস্তুর দ্বারা ধর্ষণও ভুক্তভোগীর জন্য যোনিপথ/পায়ুপথে ধর্ষণের মতো কষ্টদায়ক হতে পারে। এফবিআই আরো স্বীকার করে যে, ভুক্তভোগী মানসিক বা শারীরিক অক্ষমতার কারণে অনুমতি প্রদানে অক্ষম হতে পারে, কিংবা ভুক্তভোগীকে মাদকদ্রব্য দ্বারা অচেতনও করা হয়ে থাকতে পারে। এফবিআই কর্তৃক এই সংজ্ঞাটি গ্রহণ যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল বা রাজ্য ফৌজদারি আইনের কোনো পরিবর্তন ঘটায় নি কিংবা বিচারব্যবস্থায়ও কোনো প্রভাব ফেলে নি, বরং এর উদ্দেশ্য ছিল দেশজুড়ে যেন সঠিকভাবে ধর্ষণের অভিযোগ আসে[18][19]।
কিছু দেশ বা বিচারব্যবস্থা ধর্ষণ ও যৌন আক্রমণকে পৃথক হিসেবে চিহ্নিত করে। তারা সাধারণত কেবল যোনিতে শিশ্নের অনুপ্রবেশ কিংবা কেবল শিশ্নের মাধ্যমে অনুপ্রবেশকে ধর্ষণ হিসেবে এবং অন্যান্য ধরনের অনৈচ্ছিক যৌনক্রিয়াকে যৌন আক্রমণ হিসেবে চিহ্নিত করে[20][21]। উদাহরণস্বরূপ, স্কটল্যান্ডে কেবল শিশ্নের দ্বারা সংঘটিত যৌন অনুপ্রবেশকেই ধর্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করে[22][23]। ১৯৯৮ সালে রুয়ান্ডার জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ধর্ষণকে "চাপ প্রদানের মাধ্যমে কোনো ব্যক্তির ওপর সংঘটিত যৌন প্রকৃতির শারীরিক আক্রমণ" হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে[14]। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিচারব্যবস্থায় 'ধর্ষণ' শব্দটি ব্যবহার না করে 'যৌন আক্রমণ' কিংবা 'অপরাধমূলক যৌন আচরণ' শব্দগুচ্ছকে ব্যবহার করা হয়[24]।
ব্যাপ্তি
যে কোনো লিঙ্গ, বয়স, জাতি, সংস্কৃতি বা ধর্মের ব্যক্তি ধর্ষণের শিকার হতে পারে। ধর্ষণকে বেশ কয়েকটি ধরনে ভাগ করা হয়, যেমন- গণধর্ষণ, বৈবাহিক ধর্ষণ, অজাচার ধর্ষণ, শিশু ধর্ষণ, কারাগারে ধর্ষণ এবং যুদ্ধকালীন ধর্ষণ। দীর্ঘদিন ধরে কোনো রকম শারীরিক ক্ষতির শিকার না হয়ে কোনো ব্যক্তি ধর্ষণের শিকার হতে পারে[25][26][27]।
আরো দেখুন
পাদটীকা
- "Sexual violence chapter 6" (PDF)। World Health Organization। ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৫।
- "Rape"। dictionary.reference.com। এপ্রিল ১৫, ২০১১।
- "Rape"। legal-dictionary.thefreedictionary.com। এপ্রিল ১৫, ২০১১।
- Petrak, Jenny; Hedge, Barbara, সম্পাদকগণ (২০০৩)। The Trauma of Sexual Assault Treatment, Prevention and Practice.। Chichester: John Wiley & Sons। পৃষ্ঠা 2। আইএসবিএন 978-0-470-85138-8।
- "Rape at the National Level, number of police recorded offenses". United Nations.
- "Violence against women"। World Health Organization (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৯-০৮।
- Human Rights WatchNo Escape: Male Rape In U.S. Prisons. Part VII. Anomaly or Epidemic: The Incidence of Prisoner-on-Prisoner Rape.; estimates that 100,000–140,000 violent male-male rapes occur in U.S. prisons annually; compare with FBI statistics that estimate 90,000 violent male-female rapes occur annually.
- Robert W. Dumond, "Ignominious Victims: Effective Treatment of Male Sexual Assault in Prison," August 15, 1995, p. 2; states that "evidence suggests that [male-male sexual assault in prison] may be a staggering problem". Quoted in Mariner, Joanne; (Organization), Human Rights Watch (২০০১-০৪-১৭)। No escape: male rape in U.S. prisons। Human Rights Watch। পৃষ্ঠা 370। আইএসবিএন 978-1-56432-258-6। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১০।
- Struckman-Johnson, Cindy; David Struckman-Johnson (২০০৬)। "A Comparison of Sexual Coercion Experiences Reported by Men and Women in Prison"। Journal of Interpersonal Violence। 21 (12): 1591–1615। doi:10.1177/0886260506294240। PMID 17065656। আইএসএসএন 0886-2605।; reports that "Greater percentages of men (70%) than women (29%) reported that their incident resulted in oral, vaginal, or anal sex. More men (54%) than women (28%) reported an incident that was classified as rape."
- "Post Traumatic Stress Disorder in Rape Survivors"। The American Academy of Experts in Traumatic Stress। ১৯৯৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-৩০।
- "Rape victim threatened to withdraw case in UP"। Zeenews.india.com। ২০১১-০৩-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৩।
- "Stigmatization of Rape & Honor Killings"। WISE Muslim Women। ২০০২-০১-৩১। ২০১২-১১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৩।
- Harter, Pascale (২০১১-০৬-১৪)। "BBC News - Libya rape victims 'face honour killings'"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-০৩।
- Smith, ed. by Merril D. (২০০৪)। Encyclopedia of rape (1. publ. সংস্করণ)। Westport, Conn. [u.a.]: Greenwood Press। পৃষ্ঠা 169–170। আইএসবিএন 978-0-313-32687-5।
- Maier, S. L. (২০০৮)। ""I Have Heard Horrible Stories . . .": Rape Victim Advocates' Perceptions of the Revictimization of Rape Victims by the Police and Medical System"। Violence Against Women। 14 (7): 786–808। doi:10.1177/1077801208320245। আইএসএসএন 1077-8012।
- Rothman, Lily। "When Spousal Rape First Became a Crime in the U.S."। Time। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৯-০৮।
- Urbina, Ian (১১ অক্টোবর ২০১৪)। "The Challenge of Defining Rape"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৫।
- "An Updated Definition of Rape (U.S. Dept of Justice, January 6, 2012)"। ১৩ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৪।
- U.S. to Expand Rape Definition in Crime Statistics (New York Times, January 6, 2012)
- Kalbfleisch, Pamela J.; Cody, Michael J. (২০১২)। Gender Power and Communication in Human Relationships। Routledge। আইএসবিএন 1-136-48050-1। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৩০, ২০১৩।
- Ken Plummer (২০০২)। Modern Homosexualities: Fragments of Lesbian and Gay Experiences। Routledge। পৃষ্ঠা 187–191। আইএসবিএন 1-134-92242-6। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৪, ২০১৩।
- "Sexual Offences (Scotland) Act 2009"। legislation.gov.uk/UK Statute Law Database। ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১২, ২০১৩।
- Tom de Castella, Jon Kelly (আগস্ট ২২, ২০১২)। "Assange case: How is rape defined?"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১২, ২০১৩।
- "Criminal code"। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-৩১।
- "UCSB's SexInfo"। Soc.ucsb.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-৩১।
- Rosdahl, Caroline (২০১২)। Textbook of basic nursing। Philadelphia: Wolters Kluwer Health/Lippincott Williams & Wilkins। আইএসবিএন 978-1-60547-772-5।
আরো পড়ুন
- Smith, Merril D. (২০০৪)। Encyclopedia of rape। Westport, Conn: Greenwood Press। আইএসবিএন 0-313-32687-8।
- King, Michael B.; Mezey, Gillian C. (২০০০)। Male victims of sexual assault। Oxford [Oxfordshire]: Oxford University Press। আইএসবিএন 0-19-262932-8।
- Marnie E., PHD. Rice; Lalumiere, Martin L.; Vernon L., PHD. Quinsey (২০০৫)। The Causes Of Rape: Understanding Individual Differences In Male Propensity For Sexual Aggression (The Law and Public Policy.)। American Psychological Association (APA)। আইএসবিএন 1-59147-186-9।
- Palmer, Craig; Thornhill, Randy (২০০০)। A natural history of rape biological bases of sexual coercion। Cambridge, Mass: MIT Press। আইএসবিএন 0-585-08200-6।
- Denov, Myriam S. (২০০৪)। Perspectives on female sex offending: a culture of denial। Aldershot, Hants, England: Ashgate। আইএসবিএন 0-7546-3565-1।
- Bergen, Raquel Kennedy (১৯৯৬)। Wife rape: understanding the response of survivors and service providers। Thousand Oaks: Sage Publications। আইএসবিএন 0-8039-7240-7।
- Groth, Nicholas A. (১৯৭৯)। Men Who Rape: The Psychology of the Offender। New York, NY: Plenum Press। পৃষ্ঠা 227। আইএসবিএন 0-738-20624-5।
- Shapcott, David (১৯৮৮)। 'The Face of the Rapist। Auckland, NZ: Penguin Books। পৃষ্ঠা 234। আইএসবিএন 0-14009-335-4।
- Lee, Ellis (১৯৮৯)। Theories of Rape: Inquiries Into the Causes of Rape। Taylor & Francis। পৃষ্ঠা 185। আইএসবিএন 0-89116-172-4।
- McKibbin, W.F., Shackelford, T.K., Goetz, A.T., & Starratt, V.G. (2008). Why do men rape? An evolutionary psychological perspective. Review of General Psychology, 12, 86-97. Full text
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে ধর্ষণ সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
![]() |
উইকিঅভিধানে ধর্ষণ শব্দটি খুঁজুন। |
![]() |
উইকিউক্তিতে নিচের বিষয় সম্পর্কে সংগৃহীত উক্তি আছে:: ধর্ষণ |
![]() |
উইকিসংবাদে ধর্ষণ সম্পর্কিত সংবাদ রয়েছে। |
- কার্লি-এ ধর্ষণ (ইংরেজি)
- State Rape Statutes (Summary Chart) updated 5/1/03 from NDAA's American Prosecutors Research Institute (APRI) নাদা