খন্দকার সিদ্দিক-ই-রাব্বানী
খন্দকার সিদ্দিক-ই-রাব্বানী একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী এবং উদ্ভাবক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা।
খন্দকার সিদ্দিক-ই-রাব্বানী | |
---|---|
জন্ম | ৯ মে ১৯৫০ |
বাসস্থান | পদার্থবিদ্যা |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশী |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
প্রাক্তন ছাত্র | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ব্যাচেলর অব সায়েন্স), ইউনিভার্সিটি অব সাউথহ্যাম্পটন (পিএইচডি) |
জীবনী
রাব্বানী ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে বিএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭২ সালে পাকিস্তানের ইসলামাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে ইউনিভার্সিটি অব সাউথহ্যাম্পটন এ পড়তে যান এবং ১৯৭৮ সালে মাইক্রোইলেক্ট্রনিক্সে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৮৫ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৮৮ সালে পূর্ণ অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ২০০৬ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে ভিজিটিং অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। ২০০৮ সালে বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন। [1][2]
প্রকাশনা
সদস্য
- National Fellow for Advanced Research, Asiatic Society of Bangladesh (1995)
- Junior Associate, International Centre for theoretical Physics (ICTP), Trieste, Italy. (1982-1990)
- Member, IEEE Engineering in Medicine and Biology Society (1992-2004).
- Member, Bangladesh Electronic Society.
- Member, Bangladesh Physical Society.
- Member, Bangladesh Renewable Energy Society
পুরস্কার ও সম্মাননা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
প্রফেসর রাব্বানীর হাত ধরে টেলিমেডিসিনে বিশ্বের শীর্ষে বাংলাদেশ, বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৭ অক্টোবর, ২০১৮। পত্রিকার সাথে সংযুক্ত ট্যাবলয়েড ' শনিবারের সকাল '- এর পৃষ্ঠা ৭।