অনন্তপুর জেলা

অনন্তপুর জেলা; (তেলুগু: అనంతపురం జిల్లా, প্রতিবর্ণী. অনন্তপুরং জিল্লা) হল ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের রায়ালসীমা অঞ্চলের একটি জেলা। এই জেলার সদর শহর হল অনন্তপুর। ২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, এই জেলার জনসংখ্যা ৪,০৮৩,৩১৫। এর মধ্যে ২৮.০৯% শহরাঞ্চলীয় জনবসতি। এই জেলার সাক্ষরতার হার ৬৪.২৮%।[2] আয়তনের দিক থেকে অনন্তপুর জেলা অন্ধ্রপ্রদেশের বৃহত্তম এবং ভারতের ৭ম বৃহত্তম জেলা। [3]

অনন্তপুর জেলা
అనంతపురం జిల్లా
অন্ধ্রপ্রদেশের জেলা
অন্ধ্রপ্রদেশে অনন্তপুরের অবস্থান
দেশভারত
রাজ্যঅন্ধ্রপ্রদেশ
প্রশাসনিক বিভাগঅনন্তপুর বিভাগ
সদরদপ্তরঅনন্তপুর, অন্ধ্রপ্রদেশ
তহশিল৬৩[1]
সরকার
  লোকসভা কেন্দ্রঅনন্তপুর, হিন্দুপুরম
  বিধানসভা আসন১৪টি
আয়তন
  মোট১৯১৩০ কিমি (৭৩৯০ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
  মোট৪০,৮৩,৩১৫[2]
  পৌর এলাকা২৮.০৯
জনতাত্ত্বিক
  সাক্ষরতা৬৪.২৮%
  লিঙ্গানুপাত৯৭৮
প্রধান মহাসড়কএএইচ৪৩
স্থানাঙ্ক১৪°৪২′ উত্তর ৭৭°৩৬′ পূর্ব
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট
অনন্তপুর জেলা অন্ধ্রপ্রদেশের রায়ালসীমা (মানচিত্রে নীল রঙে চিহ্নিত) অঞ্চলের অংশ।

ইতিহাস

অনন্তপুর জেলার ভূখণ্ডটি অতীতে বিজয়নগর সাম্রাজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল। এই সাম্রাজ্যের পতনের পর, ব্রিটিশরা এই অঞ্চল দখল করে নেয়। ১৮৮২ সালে অনন্তপুরম জেলা গঠিত হয়। স্যার টমাস মুনরো ছিলেন এই জেলার প্রথম কালেক্টর।

ভূগোল

অন্ধ্রপ্রদেশের জেলাসমূহ।

আয়তনের দিক থেকে অনন্তপুর জেলা অন্ধ্রপ্রদেশের বৃহত্তম জেলা। এই জেলার আয়তন ১৯,১৩০ বর্গকিলোমিটার (৭,৩৯০ মা)[4] এই জেলার আয়তন জাপানের শিকোকু দ্বীপের আয়তনের প্রায় সমান।[5]

অনন্তপুর জেলার উত্তর দিকে কুর্নুল জেলা, পূর্ব দিকে কাডাপা জেলা, দক্ষিণপূর্ব দিকে চিত্তুর জেলা এবং দক্ষিণপশ্চিম দিকে কর্ণাটক রাজ্য অবস্থিত।[6] এই জেলাটি রাজ্যের রায়ালসীমা অঞ্চলের অন্তর্গত।

অনন্তপুর জেলার উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে একটি উচ্চ মালভূমি রয়েছে। এই মালভূমি অঞ্চলের মাটি বৃহদাকার গ্র্যানাইট পাথরে গঠিত। এর মধ্যে মধ্যে নিচু পাহাড়ও দেখা যায়। জেলার দক্ষিণাঞ্চল আরও পার্বত্যময়। এখানে মালভূমির উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,০০০ ফু (৬১০ মি)। ছয়টি নদী এই জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত। এগুলি হল: পেন্নার, চিত্রবতী, বেদবতী, পাপঘ্নী, স্বর্ণমুখীতাডাকালেরু। জেলার গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৩৮১ মিলিমিটার।

জেলাসদর অনন্তপুর হায়দ্রাবাদ থেকে ৩৪৫ কিলোমিটার, পার্শ্ববর্তী রাজ্য কর্ণাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরু থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। উভয় শহরের সঙ্গেই ৭ নং জাতীয় সড়কের মাধ্যমে অনন্তপুর যুক্ত। নিকটবর্তী বিমানবন্দর হল বেঙ্গালুরু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

জলবায়ু

কম বৃষ্টিপাতের নিরিখে অন্ধ্রপ্রদেশের সব থেকে বড় জেলা এই অনন্তপুর রাজস্থানের জয়সলমেরের পরেই, দেশের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে।[7]

জনপরিসংখ্যান

২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, অনন্তপুর জেলার জনসংখ্যা ৪,০৮৩,৩১৫।[8] এই জেলার জনসংখ্যা লেবানন রাষ্ট্র[9] বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগণ রাজ্যের জনসংখ্যার প্রায় সমান।[10] জনসংখ্যার দিক থেকে ভারতের ৬৪০টি জেলার মধ্যে এই জেলার স্থান ৫২তম।[8] জেলার জনঘনত্বের হার ২১৩ জন প্রতি বর্গকিলোমিটার (৫৫০ জন/বর্গমাইল)[8] ২০০১-২০১১ দশকে এই জেলায় জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১২.১৬%।[8] অনন্তপুর জেলায় লিঙ্গানুপাতের হার প্রতি ১০০০ পুরুষে ৯৭৭ জন মহিলা[8] এবং সাক্ষরতার হার ৬৪.২৮%।[8]

অনন্তপুর জেলার নগরাঞ্চলীয় জনসংখ্যা ৩,৬৪০,৪৭৮, যা মোট জনসংখ্যার ২৫.২৬%।[11] অনন্তপুর জেলায় ৮৬৬টি গ্রাম আছে। এই জেলার প্রধান কথ্য ভাষা হল তেলুগু। যদিও উর্দু ও কন্নড় ভাষারও প্রচলন রয়েছে। তেলুগু ও উর্দু এই জেলার সরকারি ভাষা। অনন্তপুর অন্ধ্রপ্রদেশের সেই ১৩টি জেলার অন্যতম যেখানে উর্দু সরকারি দ্বিতীয় ভাষা। এই জেলার প্রধান ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলি হল হিন্দু (৩,২২৫,১৫৬), মুসলমান (৩৮৯,২০১ বা ১০.৭%) ও খ্রিস্টান (২০,৭৭০)।

২০০৭-২০০৮ সালে ইন্টারন্যাশানাল ইনস্টিটিউট ফর পপুলেশন সায়েন্সেস অনন্তপুর জেলার ৩৭টি গ্রামের ১০০৯টি বাড়িতে একটি সমীক্ষা চালায়।[12] এই সমীক্ষা থেকে জানা যায়, ৯৪.১% বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে, ৯৯.৫% বাড়িতে পরিশ্রুত পানীয় জল সরবরাহ করা হয়, এবং ৬১.৩% পাকা বাড়িতে বাস করে।[12] এই জেলার ৩১.৪% বালিকার বিবাহ বিবাহযোগ্য বয়সে (১৮ বছর বয়স) পৌঁছানোর আগেই হয়ে যায়।[13] ৮৮.২% অধিবাসীর একটি বিপিএল রেশন কার্ড রয়েছে।[12]

অর্থনীতি

বেঙ্গালুরু-চেন্নাইবেঙ্গালুরু-হায়দ্রাবাদ শহরগুলির মধ্যবর্তী অংশে অবস্থান এবং প্রচুর জমির জন্য অনন্তপুর জেলা শিল্পের দিক থেকে যথেষ্ট সম্ভাবনাময়। ২০০৬ সালে ভারত সরকার দেশের ২৫০টি সর্বাধিক অনগ্রসর জেলার তালিকায় এই জেলার নাম নথিভুক্ত করে।[14] অন্ধ্রপ্রদেশের যে ১৩টি জেলা অনগ্রসর অঞ্চল অনুদান তহবিলের অধীনে অনুদান পেয়ে থাকে, এই জেলা সেগুলির মধ্যে অন্যতম।[14]

গাড়ী উৎপাদন

দক্ষিণ কোরিয়ার গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা কিয়া মোটরস এর কারখানা এখানে অবস্থিত।

খনিজ

অনন্তপুরে প্রচুর পরিমাণে ডলোমাইট ও আকরিক লৌহ পাওয়া যায়।

বিদ্যুৎ কেন্দ্র

৫০ মেগাওয়াটের একটি সৌর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র এই জেলায় স্থাপিত হয়েছে। জওহরলাল নেহেরু জাতীয় সৌর মিশনের অধীনস্থ এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির নাম মেঘা সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র। এটি দেশের ৭টি সৌর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের অন্যতম।[15][16]

রেশমি শাড়ি

অনন্তপুর জেলার ধর্মবরম অঞ্চলটি হস্তনির্মিত পিওর সিল্ক শাড়ির জন্য বিখ্যাত। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রেশম বাণিজ্য কেন্দ্র। এই অঞ্চলের অধিবাসীদের একটি বড়ো অংশের জীবিকার সঙ্গে রেশমশিল্প যুক্ত।

গ্র্যানাইট ও সিমেন্ট উৎপাদন

অনন্তপুর জেলার তাডিপত্রী অঞ্চল গ্র্যানাইট ও সিমেন্ট শিল্পের জন্য বিখ্যাত। এই শহরের কাছে আলট্রা টেক সিমেন্ট এবং লারসেন অ্যান্ড টাব্রোর একটি অন্যতম প্রধান ইউনিট রয়েছে।

কৃষি

অনন্তপুর জেলার অধিবাসীদের জীবিকা শিল্পের সঙ্গে সঙ্গে কৃষির সঙ্গেও জড়িত। ভারতীয় উপদ্বীপের বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় এই অঞ্চলে বৃষ্টিপাত খুব কম হয়। এটি ভারতের অন্যতম খরা প্রবণ জেলা। যার প্রভাবে এখানে কৃষি ক্ষেত্র পর্যাপ্ত বিকাশ পায়নি। এখানকার প্রায় ৬৫ শতাংশ জমিই খরার গ্রাসে গিয়েছে। এখানকার প্রধান শস্য হল চীনাবাদাম, সূর্যমুখী, ধান, তুলো, ভুট্টা, কাঁচালঙ্কা, সীম, আখ, রেশমগুটি ইত্যাদি। অনন্তপুর শহরটি চীনাবাদামের শহর নামে পরিচিত।[17]

ধর্মীয় পর্যটন

অনন্তপুর জেলার পুত্তপারতি অঞ্চলে বিশিষ্ট অধ্যাত্মগুরু সত্য সাঁই বাবার আশ্রম অবস্থিত। আশ্রম কর্তৃক এই শহরটি একটি প্রধান পর্যটন কেন্দ্রের রূপ পেয়েছে।

প্রশাসনিক বিভাগ

অনন্তপুর জেলার রাজস্ব বিভাগসমূহের মানচিত্র
অনন্তপুর জেলার মণ্ডলগুলির মানচিত্র

অনন্তপুর জেলা ৫টি রাজস্ব বিভাগে বিভক্ত। এগুলি হল: অনন্তপুর, ধর্মাবরম, কাদিরি, কল্যাণদূর্গপেনুকোন্ডা। কাদিরি ও কল্যাণদুর্গ বিভাগদুটি ২০১৩ সালে গঠন করা হয়।[18][19] এই রাজস্ব বিভাগগুলি আবার ৬৩টি মণ্ডলে বিভক্ত।[20][21]

নিচের সারণিতে অনন্তপুর জেলার মণ্ডলগুলির তালিকা দেওয়া হল:

#অনন্তপুর বিভাগধর্মাবরম বিভাগপেনুকোন্ডা বিভাগকাদিরি বিভাগকল্যাণদুর্গ বিভাগ
আত্মকুরবাতালপল্লীআগালিকাদিরিকল্যাণদূর্গ
অনন্তপুরবেলুগুপ্পাআমাদাগুর
ধর্মাবরমবোম্মানাহালঅমরপুরম
গারলাদিন্নেব্রহ্মসমুদ্রমবুক্করায়সমুদ্রম
গুটিবুক্কাপতনমচিলামাতুর
গুন্টাকালচেন্নে কোথাপল্লীগান্ডলাপেন্টা
কুদাইরডি. হিরেহালগোরান্টলা
নরপালাগুম্মাগাট্টাগুডিবান্দা
পামিদিকাম্বুদুরহিন্দুপুর
১০পেদ্দাপাপ্পুরকানাগানাপল্লীলেপাক্ষী
১১পেদ্দাভাদুগুরকানেকালমুদিগুব্বা
১২পুটলুরকোথাচেরুভুনাল্লাচেরুভু
১৩রাপ্তাদুকুন্ডুরপিনাল্লামাদা
১৪সিংগানামালামদকসিরানাম্বুলাপুলাকুন্টা
১৫তাদিমারিপুত্তাপারতিওবুলাদেবারাচেরুভু
১৬তাডপত্রীরায়দুর্গপারিগি
১৭উরাবাকোন্ডারোদ্দামপেনু কোন্ডা
১৮বজ্রকাকুরসেত্তুররোল্লা
১৯বিদাপানাকালরামগিরিসোমান্দেপল্লী
২০যাদিকিতালুপুলা
২১যেল্লানুরতানাকাল

শিক্ষাব্যবস্থা

অনন্তপুর জেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাকেন্দ্র। এখানে একাধিক উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিদ্যালয়, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। অনন্তপুর শহরটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাকেন্দ্র। অনন্তপুরের কয়েকটি বিখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হল:

  • শ্রীকৃষ্ণদেবরায় বিশ্ববিদ্যালয়
  • জওহরলাল নেহেরু প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অনন্তপুর
  • শ্রীসত্যসাঁই বিশ্ববিদ্যালয়
  • গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ, অনন্তপুর
  • শ্রীনিবাস রামানুজন ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি

তথ্যসূত্র

  1. "District - Guntur"। Andhra Pradesh Online Portal। ২৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৪
  2. "Anantapur district profile"। Andhra Pradesh State Portal। ১৫ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৬
  3. "Top 10 Largest Districts of India by Total Area"census2011.co.in
  4. Srivastava, Dayawanti et al. (ed.) (২০১০)। "States and Union Territories: Andhra Pradesh: Government"। India 2010: A Reference Annual (54th সংস্করণ)। New Delhi, India: Additional Director General, Publications Division, Ministry of Information and Broadcasting (India), Government of India। পৃষ্ঠা 1111–1112। আইএসবিএন 978-81-230-1617-7।
  5. "Island Directory Tables: Islands by Land Area"United Nations Environment Program। ১৯৯৮-০২-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-১১Shikoku 18,545km2
  6. "Historical Background"। ১৫ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৬
  7. "Driest District of AP"
  8. "District Census 2011"। Census2011.co.in। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০
  9. US Directorate of Intelligence। "Country Comparison:Population"। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০১Lebanon 4,143,101 July 2011 est. line feed character in |উক্তি= at position 8 (সাহায্য)
  10. "2010 Resident Population Data"। U. S. Census Bureau। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০Oregon 3,831,074 line feed character in |উক্তি= at position 7 (সাহায্য)
  11. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১১ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৬
  12. "District Level Household and Facility Survey (DLHS-3), 2007-08: India. Andhra Prades" (PDF)International Institute for Population Sciences and Ministry of Health and Family Welfare। ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০৩
  13. "How Do I? : Obtain Marriage Certificate"। National Portal Content Management Team, National Informatics Centre। ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০৩To be eligible for marriage, the minimum age limit is 21 for males and 18 for females.
  14. Ministry of Panchayati Raj (সেপ্টেম্বর ৮, ২০০৯)। "A Note on the Backward Regions Grant Fund Programme" (PDF)। National Institute of Rural Development। ৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১১
  15. "Megha Solar Plant"। National Renewable Energy Laboratory। ২৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৫
  16. "Anantapur Gets Solar Power Plant"The New Indian Express। Hyderabad। ১৪ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৫
  17. "Less Rain in Anantapur"
  18. "Historical Background"Anantapur District Official website। National Informatics Centre। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০১৪
  19. "Anantapur gets two more revenue divisions"The Hindu। Anantapur। ২৭ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০১৪
  20. Sreeramulu, G. (২০০৬)। Empowerment of women through self help groups। Delhi, India: Kalpaz Publications। পৃষ্ঠা 143। আইএসবিএন 978-81-7835-501-6। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০১৪
  21. "Mandals in Anantapur district"। AP State Portal। ২৬ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৪

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Districts of Andhra Pradesh টেমপ্লেট:Cities and towns in Anantapur district

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.