১৯৩২–৩৩ লা লিগা
১৯৩২–৩৩ লা লিগা মৌসুমটি ১৯৩২ সালের ২৭শে নভেম্বর তারিখে শুরু হয় এবং ১৯৩৩ সালের ২৮শে মার্চ তারিখে সমাপ্ত হয়। এই মৌসুমে, বেতিস প্রথম আন্দালুসিয় ক্লাব হিসেবে লা লিগায় অংশগ্রহণ করে।
মৌসুম | ১৯৩২–৩৩ |
---|---|
চ্যাম্পিয়ন | মাদ্রিদ (২য় শিরোপা) |
অবনমন | আলাভেস |
মোট খেলা | ৯০ |
মোট গোলসংখ্যা | ৪০০ (ম্যাচ প্রতি ৪.৪৪টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | মানুয়েল অলিভারেস (১৬ গোল) |
সবচেয়ে বড় হোম জয় | রেসিং সান্তান্দের ৯–০ আলাভেস |
সবচেয়ে বড় এওয়ে জয় | বেতিস ১–৫ অ্যাথলেতিক বিলবাও ভ্যালেন্সিয়া ১–৫ অ্যাথলেতিক বিলবাও |
সর্বোচ্চ স্কোরিং | অ্যাথলেতিক বিলবাও ৯–৫ রেসিং সান্তান্দের |
দীর্ঘতম টানা জয় | ৬ ম্যাচ মাদ্রিদ |
দীর্ঘতম টানা অপরাজিত | ১৪ ম্যাচ মাদ্রিদ |
দীর্ঘতম টানা জয়বিহীন | ৯ ম্যাচ বেতিস |
দীর্ঘতম টানা পরাজয় | ৬ ম্যাচ আলাভেস |
← ১৯৩১–৩২ ১৯৩৩–৩৪ → |
মাদ্রিদ এই আসরে শিরোপা জয়লাভের মধ্যে দিয়ে টানা দুই লা লিগার শিরোপা ঘরে তুলতে সক্ষম হয়।
দলের তথ্য


বেতিস

আরেনাস

রেসিং সান্তান্দের
১৯৩২–৩৩ লা লিগা-এর দলগুলোর অবস্থান।
ক্লাব | শহর | স্টেডিয়াম |
---|---|---|
আলাভেস | ভিতোরিয়া-গাস্তেইজ | মেন্দিজোরাতা স্টেডিয়াম |
আরেনাস | গেতজো | ইবাইওন্দো |
অ্যাথলেতিক বিলবাও | বিলবাও | এস্তাদিও দে সান মামেস |
বার্সেলোনা | বার্সেলোনা | ক্যাম্প দে লেস কোর্তস |
বেতিস | সেভিলে | বেনিতো ভায়ামারিন স্টেডিয়াম |
দোনস্তিয়া | সান সেবাস্তিয়ান | এস্তাদিও আতোচা |
এস্পানিওল | বার্সেলোনা | এস্তাদিও সারিয়া |
মাদ্রিদ | মাদ্রিদ | এস্তাদিও চামার্তিন |
রেসিং সান্তান্দের | সান্তান্দের, কান্তাব্রিয়া | কাম্পোস দে স্পোর্ত দে এল সারদিনেরো |
ভ্যালেন্সিয়া | ভ্যালেন্সিয়া | মেস্তায়া স্টেডিয়াম |
লীগ টেবিল
অব | দল | খে | জ | ড্র | হা | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | অবনমন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | মাদ্রিদ (C) | ১৮ | ১৩ | ২ | ৩ | ৪৯ | ১৭ | +৩২ | ২৮ | |
২ | অ্যাথলেতিক বিলবাও | ১৮ | ১৩ | ০ | ৫ | ৬৩ | ৩০ | +৩৩ | ২৬ | |
৩ | এস্পানিওল | ১৮ | ১০ | ২ | ৬ | ৩৩ | ৩০ | +৩ | ২২ | |
৪ | বার্সেলোনা | ১৮ | ৭ | ৫ | ৬ | ৪২ | ৩৪ | +৮ | ১৯ | |
৫ | বেতিস | ১৮ | ৬ | ৫ | ৭ | ৩১ | ৪৫ | −১৪ | ১৭ | |
৬ | দোনস্তিয়া | ১৮ | ৬ | ৩ | ৯ | ৪১ | ৪৭ | −৬ | ১৫ | |
৭ | আরেনাস | ১৮ | ৫ | ৪ | ৯ | ৩৯ | ৪৪ | −৫ | ১৪[lower-alpha 1] | |
৮ | রেসিং সান্তান্দের | ১৮ | ৬ | ২ | ১০ | ৪৭ | ৫৮ | −১১ | ১৪[lower-alpha 1] | |
৯ | ভ্যালেন্সিয়া | ১৮ | ৪ | ৫ | ৯ | ৩৪ | ৫৩ | −১৯ | ১৩ | |
১০ | আলাভেস (R) | ১৮ | ৫ | ২ | ১১ | ২১ | ৪২ | −২১ | ১২ | ১৯৩৩–৩৪ সেহুন্দা দিভিসিওনে অবনমন |
উৎস: বিডিফুটবল
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) হেড-টু-হেড পয়েন্ট; ৩) হেড-টু-হেড গোল পার্থক্য; ৪) গোল পার্থক্য; ৫) গোলের সংখ্যা।
(C) চ্যাম্পিয়ন; (R) অবনমন।
টীকা:
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) হেড-টু-হেড পয়েন্ট; ৩) হেড-টু-হেড গোল পার্থক্য; ৪) গোল পার্থক্য; ৫) গোলের সংখ্যা।
(C) চ্যাম্পিয়ন; (R) অবনমন।
টীকা:
- গোল পার্থক্যে আরেনাস রেসিং সান্তান্দের হতে পেছনে পরে যায়।
ফলাফল
স্বাগতিক \ অতিথি | ALA (ALA) | ARE (ARE) | ATH (ATH) | BAR (BAR) | BET (BET) | DON (DON) | ESP (ESP) | MAD (MAD) | RAC (RAC) | VAL (VAL) |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
আলাভেস (ALA) | — | ১–১ | ০–২ | ২–১ | ২–০ | ১–০ | ১–০ | ০–১ | ৮–২ | ১–১ |
আরেনাস (ARE) | ৩–০ | — | ৪–২ | ৫–১ | ৩–৩ | ৬–০ | ০–২ | ১–৫ | ২–১ | ২–২ |
অ্যাথলেতিক বিলবাও (ATH) | ৪–০ | ৩–১ | — | ১–৩ | ৯–১ | ১–২ | ০–২ | ০–২ | ৯–৫ | ৮–২ |
বার্সেলোনা (BAR) | ২–০ | ৫–২ | ২–৩ | — | ৪–১ | ৩–২ | ১–১ | ১–১ | ৪–০ | ৪–২ |
বেতিস (BET) | ৩–১ | ১–১ | ১–৫ | ২–১ | — | ৪–২ | ১–২ | ০–০ | ৩–২ | ৩–২ |
দোনস্তিয়া (DON) | ৩–১ | ২–১ | ২–৪ | ২–২ | ২–২ | — | ৬–১ | ১–২ | ৮–০ | ৪–১ |
আরসিডি এস্পানিওল (ESP) | ৩–১ | ৩–২ | ২–৫ | ২–১ | ১–২ | ৩–০ | — | ২–১ | ২–১ | ৫–২ |
মাদ্রিদ (MAD) | ২–০ | ৮–২ | ০–১ | ২–১ | ৪–১ | ৬–২ | ২–০ | — | ৪–১ | ৬–০ |
রেসিং সান্তান্দের (RAC) | ৯–০ | ২–১ | ০–১ | ৪–৪ | ২–২ | ৭–১ | ৩–১ | ৪–২ | — | ২–০ |
ভ্যালেন্সিয়া (VAL) | ৫–২ | ৩–২ | ১–৫ | ২–২ | ২–১ | ২–২ | ১–১ | ০–১ | ৬–২ | — |
উৎস: বিডিফুটবল
রং: নীল = স্বাগতিক দল বিজয়ী; হলুদ = ড্র; লাল = সফরকারী দল বিজয়ী।
রং: নীল = স্বাগতিক দল বিজয়ী; হলুদ = ড্র; লাল = সফরকারী দল বিজয়ী।
বহিঃসংযোগ
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.