হাসান রুহানি

হাসান রুহানি (ফার্সি: Nastaliq, প্রতিবর্ণী. ‌حسن روحانی}}; ইরানের মধ্যপন্থী নেতা যিনি সব সময় নেতৃত্বের লক্ষ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথ খুঁজে বের করার পিছনেই সময় ব্যয় করেছেন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর রুহানি পারমাণবিক কার্যক্রম চালনার কথাও বলেছেন।[4]

হাসান রুহানি
حسن روحانی
হাসান রুহানির অফিসিয়াল চিত্র
ইরানের নির্বাচিত-রাষ্ট্রপতি
দায়িত্ব গ্রহণ
3 August 2013
Supreme LeaderAli Khamenei
যার উত্তরসূরীমাহমুদ আহমাদিনেজাদ
সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের সচিব
কাজের মেয়াদ
14 October 1989  15 August 2005
রাষ্ট্রপতিAkbar Hashemi Rafsanjani
Mohammad Khatami
ডেপুটিHossein Mousavian
উত্তরসূরীAli Larijani
ইরানের সংসদের ডেপুটি স্পিকার
কাজের মেয়াদ
28 May 1992  26 May 2000
স্পিকারAli Akbar Nategh-Nouri
পূর্বসূরীBehzad Nabavi
উত্তরসূরীMohammad-Reza Khatami
ইরানের সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
28 May 1980  26 May 2000
সংসদীয় এলাকাসেম্‌নন (1st term)
Tehran (2nd, 3rd, 4th & 5th terms)
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মHassan Feridon (حسن فریدون)
(1948-11-12) ১২ নভেম্বর ১৯৪৮
Sorkheh, সেম্‌নন, ইরান
রাজনৈতিক দলCombatant Clergy Association[1]
অন্যান্য
রাজনৈতিক দল
Islamic Republican Party
(1979–1987)
দাম্পত্য সঙ্গীNaeemeh Erabi Rouhani (m. 1969)
সন্তান4
বাসস্থানJamaran[2]
প্রাক্তন শিক্ষার্থীGlasgow Caledonian University (Ph.D., M.Phil.)[3]
University of Tehran (B.Sc.)
Qom Hawza
জীবিকাMujtahid
Lawyer
Research professor
Author
ধর্মShia Islam
ওয়েবসাইটOfficial website

রুহানি ২০০৩-২০০৫ পর্যন্ত সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ খাতামির অধীনে দেশটির প্রধান পারমাণবিক আলোচক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[4]

প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা

তরুণ বয়সে দেশের রাজনীতির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করেছিলেন। ১৮ বছর বয়সে তরুণ ছাত্র রুহানি ইরাকি সীমান্ত গোপনে অতিক্রম করে এক বিপজ্জনক সফরে গিয়েছিলেন নির্বাসিত নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনির সঙ্গে দেখা করতে। ১৯৭৯ সালের শেষদিকে খোমেনির নির্বাসনের শেষ দিনগুলোতে রুহানি তার সঙ্গে ফ্রান্সে ছিলেন।[5]

১৯৯৭ সালে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো ক্যালেডোনিয়ান ইউনিভার্সিটি থেকে সাংবিধানিক আইনের ওপর ডক্টরেট লাভ করতে রুহানি ‘দ্য ফ্লেক্সিবিলিটি অব শরিয়াহ ল (শরিয়া আইনের নমনীয়তা)’ নিয়ে থিসিস লিখেছিলেন।[6]

ফার্সি ভাষার পাশাপাশি ইংরেজি, জার্মান, ফরাসি, রুশ এবং আরবি এই পাঁচটি ভাষায় অনর্গল কথা বলায় পারদর্শী হাসান রুহানি।[7]

রাজনৈতিক ক্যারিয়ার

১৯৬৭ সালে এক ট্রেন যাত্রার সময় সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনির সঙ্গে পরিচয় ও বন্ধুত্ব হয় হাসান রুহানির। আলি আকবর হাশেমি রাফসানজানি এক বন্ধু ছিলেন রুহানির, যিনি পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট হন। এদের সবার সমর্থন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হতে রুহানির ভাগ্যাকাশের নক্ষত্র হয়ে উঠেছে দ্রুত।[5]

৮০-র দশকে ইরান-ইরাক যুদ্ধবিষয়ক ডেপুটি লিডার ছিলেন তিনি। ২০ বছর পার্লামেন্ট সদস্য ছিলেন। ১৬ বছর ছিলেন দেশের সবচেয়ে প্রভাবশালী সংস্থা নিরাপত্তা পরিষদের দৈনন্দিন ব্যবস্থাপনার ইনচার্জ। তেহরানের সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক রিসার্চের প্রধান ছিলেন, যে সংস্থার কাজ হাশেমি রাফসানজানি আর আয়াতুল্লাহ খামেনিকে পরামর্শ দেওয়া।[5]

সেন্ট্রিফিউজ পরিচালনা করা ভালো। তবে দেশ যাতে ভালোভাবে পরিচালিত হয় আর কলকারখানার চাকা ঘোরে, সেদিকে নজর রাখাও জরুরি

নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় রুহানির বক্তব্য [8]

গ্যালারি

তথ্যসূত্র

  1. "Members of Combatant Clergy Association"। Combatant Clergy Association। ২৭ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০১৩
  2. http://alef.ir/vdcd5n0foyt0j56.2a2y.html?189774
  3. "Glasgow Caledonian University"। Herald Scotland। ১৯৯৯-০৭-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৬-১৮
  4. ইরানের পারমাণবিক কার্যক্রম চলবে : হাসান রুহানি, ঢাকানিউজ ২৪.কম। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৮ জুন ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
  5. হাসান রুহানি, ‘দি ডিপ্লোম্যাট শেখ’, অর্থনীতি প্রতিদিন। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২০ জুন ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
  6. "alumnus Hassan Feridon"। GCU lost alumni database। ১৮ জুন ২০১৩। ২২ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৩
  7. "Profile: Hassan Rouhani"। BBC। ১৫ জুন ২০১৩।
  8. "Iran votes Friday on a president, but the ballot is quite limited."Washington Post

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.