মাইকেল চ্যাপলিন (অভিনেতা)

পরিবারের সাথে মাইকেল চ্যাপলিন।

১৯৬০ এর দশকের মাঝামাঝিতে ব্রিটিশ প্রকাশন লেসলি ফ্রেউইনের সাথে চ্যাপলিনের চুক্তি হয় যে ফ্রেউইন চ্যাপলিনের আত্মজীবনী আই কুডন্ট স্মোক দ্য গ্রাস অন মাই ফাদার্স লন প্রকাশ করবেন। বইটি তিনি টম মেরিন ও চার্লস হাম্বলেট সহযোগে লিখবেন।[1][2] বইটি প্রকাশের পূর্বে চ্যাপলিন বইটি প্রকাশের বিরুদ্ধে মামলা করেন, যাতে বইটি প্রকাশিত না হয়, এবং কারণ হিসেবে তিনি যুক্তি দেখান যে এই বইটি প্রকাশিত হলে তার এবং তার পরিবারের উপর বিরূপ প্রভাব দেখা দিবে।[1][3] ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের আপিল আদালত এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে এবং যুক্তি প্রদর্শন করে যে চ্যাপলিন এই চুক্তির বিরুদ্ধে অবস্থান করছে কারণ তিনি এই প্রকাশনা থেকে কিছু পাওয়ার চেষ্টা করছেন, যেহেতু এই বইয়ের মাধ্যমে তার সাহিত্য জীবন শুরু হতে যাচ্ছে।[4]

চ্যাপলিন প্রথমে পাত্রিস চ্যাপলিনকে বিয়ে করেন। তাদের দুই সন্তান রয়েছে। পাত্রিসের সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের পর তিনি পাত্রিশিয়া বেতোদিয়েকে বিয়ে করেন। পাত্রিশিয়া একজন চিত্রশিল্পী এবং ত্রিনিদাদীয় চিত্রশিল্পী পাত্রিক বেতোদিয়ের কন্যা। পাত্রিশিয়ার সাথে তার চার সন্তান রয়েছে। সন্তানদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন অভিনেত্রী কারমেন চ্যাপলিন ও ডলারেস চ্যাপলিন।

• লাইমলাইট (১৯৫২) - শুরুর দৃশ্যের শিশু (অনুল্লেখ্য)
• আ কিং ইন নিউ ইয়র্ক (১৯৫৭) - রুপার্ট ম্যাকঅ্যাবি
• প্রমিজ হার অ্যানিথিং (১৯৬৫) - হিথক্লিফ (অনুল্লেখ্য)
• দ্য স্যান্ডউইচ ম্যান (১৯৬৬)
• দি ইনোভেটরস (২০১৪) - মন্ত্রী (কণ্ঠ ভূমিকা)

• চ্যাপলিন পরিবার

• ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
• ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে মাইকেল চ্যাপলিন (ইংরেজি)