বার্থোলিনের গ্রন্থি
বার্থোলিনের গ্রন্থি (Bartholin’s glands) যা বার্থোলিন গ্রন্থি (Bartholin gland) বা গ্রেটার ভেসটিবিউলার গ্রন্থি (greater vestibular glands) নামেও পরিচিত—দুটি গ্রন্থি যা মহিলাদের যোনির প্রবেশদ্বারের কাছে একটু নিচে ডানে ও বামে অবস্থিত। এদের সম্মন্ধে প্রথম বর্ণনা পাওয়া যায় সপ্তদশ শতকে। ড্যানিশ শরীরবিদ ক্যাসপার বার্থোলিন দ্য ইয়াঙ্গার (১৬৫৫-১৭৩৮) এদের বর্ণনা দেন।
বার্থোলিনের গ্রন্থি | |
---|---|
স্ত্রী যৌন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসমূহ. | |
বিস্তারিত | |
অগ্রদূত | ইউরোজেনিটাল সাইনাস |
ধমনী | বহিঃস্থ পিউডেন্ডাল ধমনী[1] |
স্নায়ু | ইলিওইঙ্গুইনাল স্নায়ু [1] |
লসিকা | superficial inguinal lymph nodes |
শনাক্তকারী | |
লাতিন | glandula vestibularis major |
MeSH | A05.360.319.887.220 |
দোরল্যান্ড /এলসভিয়ার | Bartholin gland |
টিএ | A09.2.01.016 |
এফএমএ | FMA:9598 |
শারীরস্থান পরিভাষা |
বার্থোলিনের গ্রন্থি পুরুষের বালবোউরেথ্রাল গ্রন্থির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। যদিও বার্থোলিনের গ্রন্থি সুপারফিশিয়াল পেরিনিয়াল পাউচে অবস্থিত, আর বালবোউরেথ্রাল গ্রন্থি অবস্থিত ডিপ পেরিনিয়াল পাউচে।
কাজ ও উদ্দেশ্য
বার্থোলিনের গ্রন্থি যোনির পিচ্ছিলতা বাড়ানোর জন্য মিউকাস ক্ষরণ করে। একজন মহিলার অর্গাজমের (শীর্ষসুখ) আগে প্রতি মিনিটে কম-বেশি এক বা দুই ফোঁটা তরল ক্ষরণ করে।
তথ্যসূত্র
- "Greater Vestibular (Bartholin) gland"। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০০৯।
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.