বরখান জেলা
বরখান (উর্দু: بارکھان,
বরখান Barkhan بارکھان تحصیل | |
---|---|
জেলা / তেহসিল | |
![]() ![]() বরখান Barkhan | |
স্থানাঙ্ক: ২৯.৫৪° উত্তর ৬৯.৩১° পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
প্রদেশ | বেলুচিস্তান |
জেলা অবস্থা | ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৯১ |
সরকার | |
• ধরন | প্রশাসনিক |
• MPA / Tribe Leader | সরদার আবদুর রেহমান খেতরান[1] |
• জেলা সমন্বয় অফিসার | মেহবুব শাহওয়ানি |
• নগরপাল[2] | ওয়াদিরা আমির মুহাম্মদ |
আয়তন[3] | |
• মোট | ৩৫১৪ কিমি২ (১৩১৬ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ১০৯৮ মিটার (৩৬০২ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১৭)[4] | |
• মোট | ১,৭১,৫৫৬ |
• জনঘনত্ব | ৪৯/কিমি২ (১৩০/বর্গমাইল) |
বিশেষণ | Khetran { |
সময় অঞ্চল | পিকেটি (ইউটিসি+5) |
পোস্টাল কোড | ৮৪৪০০ |
ডায়াল কোড | 0829[5] |
এক নজরে বরখান
বিশেষ গুণাবলী | ঘটনা এবং পরিসংখ্যান |
---|---|
জেলার অবস্থা | ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯১ |
ভৌগলিক অবস্থান | ৩,৪১০ বর্গ কিলোমিটার (১৯৯৮ সালের আদমশুমারি অনুয়ায়ী) |
ভৌগোলিক পয়েন্ট | ৬৯°৩'-৭০° ৪' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ এবং ২৯°৩৭'-৩০°২১' উত্তর অক্ষাংশ |
প্রশাসনিক একক | মোট একটি তহসিল এবং আটটি ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে (এলজি বেলুচিস্তান) |
প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন | করম খান বিজরানী মেরি ময়দর দুর্গ, ডাইনোসর জীবাশ্ম |
মঠ | পীর শাহ মেহমুদ, বাবা আখন্দ, দাদা জোউন্দ |
প্রধান উপজাতি | খেত্রান, হাসনি, সৈয়দ, ম্যারি |
ভাষা | প্রধান ভাষা খেত্রানী বেলুচি |
ইতিহাস[7]
বরখান জেলার প্রাথমিক ইতিহাস অস্পষ্ট বলে বিবেচনা করা হয় কিন্তু বলা হয় যে এই এলাকাটি মুসলিম শাসক এবং কান্দাহার ও ভারতের বিজয়ীগণের অধীনে ছিল। বারো খান বেলুচ ছিলেন একজন খেত্রান সম্প্রদায়ের যিনি একজন দক্ষ যোদ্ধা হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন কিন্তু যখন তিনি যুদ্ধে পরাজিত হন তখন তিনি তার উপজাতীয় লোকদের সাথে নিয়ে এই উপত্যকায় চলে আসেন এবং এই উপত্যকাটিকে বার খানের নামে নামকরণ করেন। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে বার খান থেকে বরখান নামে নামকরণ করা হয়।
খেত্রান বেলুচ মূলত সিস্তানের উপজেলা একটি এলাকা এবং তাত্তরের হিন্দ প্রদেশের একটি অংশ। আকবরের শাসনামলের সময়ে এটিকে জানজাহ বলে ডাকা হত।
যদিও খেতরান একটি বেলুচ গোষ্ঠী নয়। মীর গিরজো খান মাজারানী ছিলেন বেলুচদের প্রথম সর্দার। তিনি তার পুত্র বখতিয়ার খান এর হাত ধরে সফলতা পেয়েছিলেন যিনি মীর হাজী খান এর যোগ্য উত্তরাধিকারী ছিলেন। যার শাসনামলের সময়ে তিনি কাবুলের ঝোব কাকারদের উপর আক্রমণের সুবাদে খেত্রানদের মধ্যে জয়ের নায়ক হিসেবে স্মরণীয় হয়ে ছিলেন। মীর হাজী খান কিছু সংখ্যক প্রধান নেতারদের সমন্বয়ে সফলতা পান। মীর হাজি খান একজন শক্তিশালী ব্যক্তি ছিলেন এবং খেত্রানগণ তার অধীনে সফল ছিলেন। তিনি করম খান বিজরানি মরিয়রের মওয়াডের দুর্গ ধ্বংস করে মরিস থেকে খেত্রনদের পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণ করেন। হাজী খান মৃত্যুবরণ করেন এবং তিন পুত্র সন্তান রেখে যান। তাদের নাম হল যথাক্রমে: উমর খান, নওয়াব খান এবং বালু খান। যদিও তিনি তার ভাই সায়েদ খান কর্তৃক নির্বাচিত হন যিনি খেত্রানদের জন্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনিও মারা যান ৩ সন্তান রেখে। যাদের নাম যথাক্রমে: দোস্ত মুহাম্মদ, সর্নি খান এবং কাদির বখশ।সৈয়দ খানও তার ভাই বালুল খানের নেতৃত্বে সফলতা পান। বাবুল খান যদিও নওয়াব খান ও কাদির বখশের বিরুদ্ধে বিরোধিতা করেছিলেন।
গ্রন্থপঞ্জি
- 1998 District Census report of Barkhan। Census publication। 60। Islamabad: Population Census Organization, Statistics Division, Government of Pakistan। ১৯৯৯।
তথ্যসূত্র
- "Member Profile OF District Barkhan"।
- "PPP secured the seat of district chairman Barkhan with Amir Mohammad Khetran as its candidate"।
- "District at a glance Barkhan"। Government of Pakistan "Pakistan Bureau of Statistics"। ৯ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৭।
- "DISTRICT WISE CENSUS RESULTS CENSUS 2017" (PDF)। www.pbscensus.gov.pk। ২৯ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৭।
- "National Dialing Codes"। Pakistan Telecommunication Company Limited। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৪।
- PCO 1998, পৃ. 1।
- Dames, Mansel Longworth (মার্চ ২, ২০১২)। The Baloch Race: A Historical And Ethnological Sketch। Nabu Press। আইএসবিএন 1276719884।