পাকুড় জেলা
ঝাড়খণ্ড এর ২৪ টি জেলার মধ্যে পাকুড় একটি ৷ ১৯৯৪ খ্রীষ্টাব্দের ২৮ শে জানুয়ারী পুর্বতন সাহেবগঞ্জ জেলার দক্ষিণ মহকুমা পৃথক করে এই জেলাটি গঠন করা হয় ৷
পাকুড় জেলা | |
---|---|
ঝাড়খণ্ডের জেলা | |
![]() ঝাড়খণ্ডে পাকুড়ের অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ঝাড়খণ্ড |
প্রশাসনিক বিভাগ | সাঁওতাল পরগণা বিভাগ |
সদরদপ্তর | পাকুড় |
তহশিল | ৬ |
সরকার | |
• বিধানসভা আসন | ৩ |
আয়তন | |
• মোট | ১৮১১ কিমি২ (৬৯৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৯,০০,৪২২[1] |
• পৌর এলাকা | ৭.৫০ |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৪৮.৮২ শতাংশ |
• লিঙ্গানুপাত | ৯৮৯ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান
পাকুড় জেলার উত্তরে সাহেবগঞ্জ জেলা (ঝাড়খণ্ড) , পূর্বে মুর্শিদাবাদ জেলা (পশ্চিমবঙ্গ) ও বীরভূম জেলা (পশ্চিমবঙ্গ) , উত্তর পশ্চিমে গোড্ডা জেলা (ঝাড়খণ্ড) এবং দক্ষিণ পশ্চিমে দুমকা জেলা (ঝাড়খণ্ড) অবস্থিত ৷
প্রশাসনিক বিভাগ
জেলাটি ৬ টি তহশিল নিয়ে গঠিত৷ যথা -
- পাকুড়
- লিটিপাড়া
- আমড়াপাড়া
- হিরণপুর
- মহেশপুর
- পাকুড়িয়া
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী পাকুড় জেলার জনসংখ্যা ৯০০৪২২ যার মধ্যে ৪৫২৬৬১ জন পুরুষ ও ৪৪৭৭৬১ জন নারী ৷ ২০০১ সালের জনগণনা অনুযায়ী জেলাটির জনসংখ্যা ছিলো ৭০১৬৬৪ জন , অর্থাৎ জনবৃৃদ্ধির হার ২৮.৩৩% ৷
পর্যটন ও দর্শনীয় স্থান
যোগাযোগ
ভাষা
ঝাড়খণ্ড একটি বহুভাষিক রাজ্য হওয়ার দরুন পাকুড় জেলাটিও বহুভাষিক ও বহুসাংস্কৃৃতিক ৷ প্রধান ভাষাগুলি হলো বাংলা , সাঁওতালী , খোরঠা ও হিন্দী ৷
ধর্ম
২০১১ অনুযায়ী পাকুড় জেলার ধর্মাবলম্বী মানুষ