টোকিও এর অর্থনীতি

টোকিও এর অর্থনীতি
মুদ্রা জাপানি ইয়েন (JPY)
অর্থবছর ১লা এপ্রিল – ৩১শে মার্চ
Trade organisations APEC, WTO and OECD
Statistics
GDP (PPP) $1.628 trillion (2007 est.)
GDP ranking প্রথম [[List of countries (2007)
GDP growth 2.8% (2006 est.)
GDP per capita (real GDP) $16000 (2006 est.)
GDP by sector agriculture: (1.6%) industry: (25.3%) services: (73.1%) (2006 est.)
Inflation 0.3% (2006 est.)
Population below poverty line 13.5% (after taxes and transfers)
Labour force 66.44 million (2006 est.)
Labour force by occupation agriculture (4.6%), industry (27.8%), services (67.7%) (2004)
Unemployment 4.1% (2006 est.)
Main industries motor vehicles, industrial and transportation equipment, electronics, chemicals, steel, machine tools, processed foods, nonferrous metals
Trading Partners
Exports $678.1 billion FOB (2007 est.)
Main partners U.S. 20.4%, China 15.3%, South Korea 7.6%, Taiwan 6.3%, Hong Kong 5.4% (2007)
Imports $573.3 billion FOB (2007 est.)
Main Partners China 20.5%, U.S. 11.6%, Saudi Arabia 5.7%, UAE 5.2%, Australia 5%, South Korea 4.4%, Indonesia 4.2% (2007)
Public finances
Public debt 176.2% of GDP, including domestic debts. (2006)
External debt $1.547 trillion (30 June 2006)
Revenues $1.411 trillion (2006)
Expenses $1.639 trillion, including capital expenditures (public works only) of about $71 billion (2006 est.)
Economic aid $9.7 billion ODA (February 2007)
Main source
All values, unless otherwise stated, are in US dollars
টোকিও স্টক এক্সচেঞ্জ, এশিয়ার বৃহত্তম স্টক এক্সচেঞ্জ।[1]

জাপান এর টোকিও শহরকে কেন্দ্র করে আধুনিক জাপানের অর্থনৈতিক বিকাশ শুরু হয়েছিল এদো যুগে। এদো যুগের অধুনা বিদ্যলাম শিল্প উপাদানগুলির মধ্যে সড়ক ও জলপথ এবং ফিউচার্স কনট্র্যাক্টস, ব্যাংকিং ও ওসাকা রাইস ব্রোকারসের বিমাগুলির মতো অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলি উল্লেখযোগ্য।[2] ১৮৬৮ সাল থেকে মেইজি যুগে জাপানের অর্থনীতি প্রসার লাভ করে। এই সময় জাপান বাজার অর্থনীতিকে গ্রহণ করেছিল।[3] আজকের অনেক সংস্থা সেই যুগে স্থাপিত হয়েছিল। সেই সময় থেকেই জাপান এশিয়ার সর্বাধিক সর্মৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে উঠতে শুরু করে।[4] ১৯৬০ থেকে ১৯৮০-এর দশক পর্যন্ত জাপানের সার্বিক অর্থনৈতিক বিকাশকে বলে হয় জাপানের যুদ্ধোত্তর অর্থনৈতিক বিস্ময়। এই সময় টোকিও শহরের নতুন নতুন শিল্প গড়ে ওঠে।এই বৃদ্ধির হার ১৯৬০ ও ১৯৭০-এর দশকে ছিল ৭.৫ এবং ১৯৮০-এর দশক ও ১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে ছিল ৩.২।[5]

১৯৯০-এর দশকে জাপানিজ অ্যাসেট প্রাইস বাবল ও শেয়ার বাজার ও রিয়েল এস্টেট বাজার থেকে স্পেকুলেটিক এক্সেস আরোপ করার সরকারি নীতি ফলস্রুতিতে যে "লস্ট ডিকেডে"র ঘটনা ঘটে, তার ফলে আর্থিক বৃদ্ধি কিছুটা হ্রাস পেয়েছিল। বৃদ্ধির হার বাড়ানোর প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং ২০০০ সালের বিশ্বজনীন মন্দার প্রেক্ষিতে তা আরও হ্রাস পায়।[6] ২০০৫ সালের পর অর্থনৈতিক বৃদ্ধি আবার শুরু হয়। সেই বছরের জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ২.৮%, যা সেই বছরের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপীয় ইউনিয়ের বৃদ্ধির হারকে ছাপিয়ে যায়।[7]

২০১২ সালের হিসেব অনুসারে, নামমাত্র জিডিপি অনুসারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পর জাপানই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম জাতীয় অর্থনীতি।[8] এবং ক্রয়ক্ষমতা সাম্যের হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ভারতের পর চতুর্থ বৃহত্তম জাতীয় অর্থনীতি।[9] ২০১৩ সালের হিসেব অনুসারে, জাপানের সরকারি ঋণের পরিমাণ দেশের বার্ষিক মোট আভ্যন্তরিণ উৎপাদনের ২০০ শতাংশেরও বেশি বলে অনুমান করা হয়েছে, যা বিশ্বের দেশগুলির মধ্যে বৃহত্তম।[10] এই টকিও শহরটি দেশের অনওয শহর গুলির থেকে বেশি অর্থনৈতি দিক থেকে সচ্ছল।এই শহরটি জাপান এর অর্থনীতির এক বিরাট অংশ দিয়ে থাকে।এই শহর থেকে দেশের জিডিপির সব চেয়ে বেশি অংশ যুক্ত হয়।২০১১ সালে মুডি’জ রেটিং জাপানের দীর্ঘমেয়াদি সার্বভৌম ঋণ রেটিং এক নচকে এএ৩ থেকে কমিয়ে এএ২ করেছে দেশের ঘাটতি ও ধার করার মাত্রা অনুসারে। ২০০৯ সালে বিশ্বজনীন মন্দা এবং ২০১১ সালের মার্চে ভূমিকম্প ও সুনামির ফলে যে বিশাল বাজেট ঘাটতি ও সরকারি ঋণ বৃদ্ধি পায় তা রেটিং-এর হারকে কমিয়ে দেয়।[11]

রপ্তানি

টোকিওয় উৎপাদিত একটি প্লাগ-ইন সংকর যান। টোকিও বিশ্বের বৃহত্তম গাড়িবাজারগুলির অন্যতম। জাপান বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ি উৎপাদক রাষ্ট্র।[12]

জাপানের শিল্পক্ষমতা বৃহৎ। এই দেশ বিশ্বের বৃহত্তম ও প্রযুক্তিগত দিক থেকে অগ্রণী মোটরগাড়ি, ইলেকট্রনিকস, যন্ত্রাংশ, ইস্পাত ও অলৌহঘটিত ধাতু, জাহাক, রাসায়নিক দ্রব্য, বস্ত্র, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প কেন্দ্রগুলির অন্যতম। জাপানে কৃষি ব্যবসা দেশের জমির ১৩% ব্যবহার করে। এদেশের মৎস্যচাষ সারা বিশ্বের মৎস্যচাষের প্রায় ১৫শ, যা চীনের পরে বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানাধিকারী।[6] ২০১০ সালের হিসেব অনুসারে, জাপানে শ্রমিক সংখ্যা ৬৫.৯ মিলিয়ন।[13] জাপানে বেকারত্বের হার বেশ কম – প্রায় ৪%। ২০০৭ সালের হিসেব অনুযায়ী, জাপানে প্রায় ২০ মিলিয়ন লোক (জনসংখ্যার প্রায় ১৭%) দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে।[14] শহরাঞ্চলে স্থানাভাব জাপানে গৃহনির্মাণ শিল্পে প্রভাব ফেলেছে।[15]

২০০৫ সালের হিসেব অনুযায়ী, জাপানের মাথাপিছু রফতানির আয় ৪,২১০ মার্কিন ডলার। ২০১২ সালের হিসেব অনুসারে, জাপানের রফতানি বাজারগুলি হল চীন (১৮.১%), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (১৭.৮%), দক্ষিণ কোরিয়া (৭.৭%), থাইল্যান্ড (৫.৫%) ও হংকং (৫.১%)। জাপান প্রধানত পরিবহন যন্ত্রাংশ, মোটরগাড়ি, লৌহ ও ইস্পাত সামগ্রী, সেমিকনডাক্টর ও গাড়ি যন্ত্রাংশ রফতানি করে।[16] ২০১২ সালের হিসেব অনুযায়ী, জাপানের প্রধান আমদানি বাজার হল চীন (২১.৩%), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (৮.৮%), অস্ট্রেলিয়া (৬.৪%), সৌদি আরব (৬.২%), সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (৫%), দক্ষিণ কোরিয়া (৪.৬%) ও কাতার (৪%)।[6]

আমদানি

জাপানের প্রধান আমদানি দ্রব্যগুলি হল যন্ত্রপাতি, ফসিল জ্বালানি, খাদ্যদ্রব্য (প্রধানত গোমাংস), রাসায়নিক দ্রব্য, বস্ত্র ও জাপানের শিল্পগুলির কাঁচামাল। বাজার শেয়ার পরিমাপ অনুযায়ী, ওইসিডি দেশগুলির মধ্যে জাপানের আভ্যন্তরিণ বাজারই সর্বাপেক্ষা কম উন্মুক্ত।[17] জুনিচিরো কোইজুমির প্রশাসন কিছু প্রতিযোগিতামুখী সংস্কার সাধন করেছিল এবং সেই সময় জাপানে বিদেশি বিনিয়োগ শুরু হয়েছিল।[18]

২০১৪ ইস অফ ডুইং বিজনেস ইনডেক্স অনুসারে, ১৮৯টি দেশের মধ্যে জাপানের স্থান ২৭তম। এই দেশ উন্নত বিশ্বের ক্ষুদ্রতম আয়কর দাতা দেশগুলির একটি। জাপানের ধনতন্ত্রের অনেকগুলি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে: কেইরেৎসু সংস্থাগুলি প্রভাবশালী, জাপানের কার্য পরিবেশে স্থায়ী নিয়োগ ও অভিজ্ঞতা-ভিত্তিক কর্মজীবনের প্রাধান্য গুরুত্ব পায়।[17][19] জাপানি কোম্পানিগুলি "টোয়োটা ওয়ে" নামে পরিচিত ব্যবস্থাপন পদ্ধতির জন্য পরিচিত। এখানে শেয়ারহোল্ডার কার্যকারিতা খুব কমই দেখা যায়।[20]

জাপানের কয়েকটি বড়ো সংস্থা হল টোটোটা, নিন্টেন্ডো, এনটিটি ডোকোমো, ক্যানন, হন্ডা, টাকেডা ফার্মাকিউটিক্যাল, সোনি, নিপ্পন ওয়েলসেভেন অ্যান্ড আই হোল্ডিংস কোম্পানি[21] বিশ্বের কয়েকটি বৃহত্তম ব্যাংক জাপানে অবস্থিত। টোকিও শেয়ার বাজার (নিক্কেই ২২৫টিওপিআইএক্স ইন্ডিসেসের জন্য পরিচিত) মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন অনুসারে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম শেয়ার বাজার।[22] ২০০৬ সালের হিসেব অনুসারে, জাপান ফোর্বস গ্লোবাল ২০০০ থেকে ৩২৬টি কোম্পানির দেশ, যার শতাংশ হার ১৬.৩।[23] ২০১৩ সালে ঘোষণা করা হয়, জাপান শেল প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি করবে।[24]

=বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

The জাপানিজ এক্সপেরিমেন্ট মডিউল (কিবো), আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন

বৈজ্ঞানিক গবেষণা, বিশেষত প্রযুক্তি, যন্ত্রবিদ্যা ও বায়োমেডিক্যাল গবেষণায় জাপান একটি অগ্রণী রাষ্ট্র। প্রায় ৭০০,০০০ গবেষক ১৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার গবেষণা ও উন্নয়ন বাজেটের সুবিধা পান এই দেশে। এই বাজেট বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম।[25] মৌলিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাতেও জাপান বিশ্বে অগ্রণী একটি রাষ্ট্র। এই দেশ থেকে একুশ জন বৈজ্ঞানিক পদার্থবিদ্যা, রসায়ন বা চিকিৎসাবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন।[26] তিন জন ফিল্ডস মেডেল[27] এবং একজন কার্ল ফ্রেডরিক গাস প্রাইজ পেয়েছেন।[28] জাপানের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তিগত অবদানগুলি ইলেকট্রনিকস, অটোমোবাইলস, যন্ত্রবিদ্যা, ভূমিকম্প ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল রোবোট, অপটিকস, কেমিক্যালস, সেমিকন্ডাক্টরস ও ধাতুবিদ্যার ক্ষেত্রে রয়েছে। বিশ্বে রোবোটিকস উৎপাদন ও ব্যবহারে জাপান অগ্রণী। ২০১৩ সালের হিসেব অনুসারে, বিশ্বের শিল্প রোবোটগুলির ২০% (১.৩ মিলিয়নের মধ্যে ৩০০,০০০টি) জাপানে নির্মিত।[29] যদিও আগে এই হার আরও বেশি ছিল। ২০০০ সালে সারা বিশ্বে শিল্প রোবোটগুলির অর্ধ্বাংশ ছিল জাপানে নির্মিত।[30]

জাপানের মহাকাশ সংস্থা হল জাপান এয়ারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জাক্সা)। এখান থেকে মহাকাশ, ভিন্ন গ্রহ ও বিমান গবেষণার কাজ চলে। রকেট ও উপগ্রহ নির্মাণেও এটি অগ্রণী সংস্থা। জাপান আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অংশগ্রহণকারী। ২০০৮ সালে স্পেস শাটল অ্যাসেম্বলি ফ্লাইটের সময় সেখানে জাপানিজ এক্সপেরিমেন্ট মডিউল যুক্ত হয়।[31] জাপানের মহাকাশ অভিযানের পরিকল্পনাগুলি হল: শুক্র গ্রহে আকাৎসুকি নামে একটি মহাকাশ যান পাঠানো;[32][33] ২০১৬ সালে মারকুরি ম্যাগনেটোস্ফেরিক অরবিটার উৎক্ষেপণ;[34] এবং ২০৩০ সালের মধ্যে চাঁদে একটি বেস গঠন।[35]

২০০৭ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর জাপান "সেলিনে" (সেলেনোলোজিক্যাল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এক্সপ্লোরার) নামে একটি চন্দ্রযান একটি এইচ-আইআইএ (মডেল এইচ২এ২০২২) ক্যারিয়ার রকেটের মাধ্যমে তানেগাশিমা মহাকাশ কেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপণ করে।[36] অ্যাপোলো কর্মসূচির পর থেকে বৃহত্তম চন্দ্র অভিযান ছিল কাগুয়া। এর উদ্দেশ্য ছিল চাঁদের উৎস ও বিবর্তন সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ। ৪ অক্টোবর এটি চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করে[37][38] এবং প্রায় ১০০ কিমি (৬২ মা) উচ্চতায় উড়ে যায়।[39] এই যানটির অভিযান শেষ হয় ২০০৯ সালের ১১ জুন। এই দিন জাক্সা ইচ্ছাকৃতভাবে চাঁদের সঙ্গে এই যানটির সংঘর্ষ ঘটিয়েছিল।[40]

তথ্যসূত্র

  1. "Japan's Tokyo Stock Exchange is the second largest stock market with a market value of $3.8 trillion"The Economic Times। India। জুন ১৯, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৯, ২০১০
  2. Howe, Christopher (১৯৯৬)। The Origins of Japanese Trade Supremacy। Hurst & Company। পৃষ্ঠা 58f। আইএসবিএন 1-85065-538-3।
  3. Totman, Conrad (২০০৫)। A History of Japan (2nd ed.)। Blackwell। পৃষ্ঠা 312–314। আইএসবিএন 1-4051-2359-1।
  4. McCargo, Duncan (২০০০)। Contemporary Japan। Macmillan। পৃষ্ঠা 18–19। আইএসবিএন 0-333-71000-2।
  5. Ryan, Liam (জানুয়ারি ১, ২০০০)। "The "Asian economic miracle" unmasked: The political economy of the reality"। International Journal of Social Economics27 (7–10): 802–815। doi:10.1108/03068290010335235
  6. Masake, Hisane (মার্চ ২, ২০০৬)। "A farewell to zero"Asia Times। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৬, ২০১১
  7. Inman, James (জানুয়ারি ২১, ২০১১)। "China confirmed as World's Second Largest Economy"The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০১১
  8. "Japan"। International Monetary Fund। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৫, ২০১৫
  9. "World Factbook, Country comparison: Public debt"। CIA। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৮, ২০১৫
  10. "Moody's cuts Japan's debt rating on deficit concerns"BBC News। আগস্ট ২৪, ২০১১।
  11. "World Motor Vehicle Production by Country" (PDF)OICA। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৬, ২০১১
  12. "Background Note: Japan"। US State Department। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১৯, ২০১১
  13. Fackler, Martin (এপ্রিল ২১, ২০১০)। "Japan Tries to Face Up to Growing Poverty Problem"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৬, ২০১১
  14. "2008 Housing and Land Survey"। Statistics Bureau। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২০, ২০১১
  15. "Field listings : Exports - COMMODITIES"। Central Intelligence Agency। ২০১৪। ২৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১, ২০১৫
  16. "Economic survey of Japan 2008"OECD। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৫, ২০১০
  17. "Foreign investment in Japan soars"BBC। জুন ২৯, ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৬, ২০১১
  18. "Japan's Economy: Free at last"The Economist। জুলাই ২০, ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৩, ২০১১
  19. "Activist shareholders swarm in Japan"The Economist। জুন ২৮, ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৩, ২০১১
  20. "Japan 500 2007"Financial Times। ২৬ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৩, ২০১১
  21. "Market Data"। New York Stock Exchange। জানুয়ারি ৩১, ২০০৬। অক্টোবর ১১, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১১, ২০০৭
  22. "The Forbes 2000"Forbes। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৭, ২০১১
  23. Abe Says Japan, Canada Agree to Cooperate on Natural Gas
  24. McDonald, Joe (ডিসেম্বর ৪, ২০০৬)। "China to spend $136 billion on R&D"। BusinessWeek
  25. "Japanese Nobel Laureates"Kyoto University। ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৭, ২০০৯
  26. "Japanese Fields Medalists"। Kyoto University। ২০০৯। ১০ মার্চ ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৭, ২০০৯
  27. "Dr. Kiyoshi Ito receives Gauss Prize"। Kyoto University। ২০০৯। ৯ মার্চ ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৭, ২০০৯
  28. "Statistics - IFR International Federation of Robotics"। ২৭ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৬
  29. "The Boom in Robot Investment Continues"। UN Economic Commission for Europe। অক্টোবর ১৭, ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৮, ২০০৬
  30. "Japan Aerospace Exploration Agency Homepage"। Japan Aerospace Exploration Agency। আগস্ট ৩, ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৮, ২০০৭
  31. "JAXA | Venus Climate Orbiter "AKATSUKI" (PLANET-C)"। Japan Aerospace Exploration Agency। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৪, ২০১০
  32. "ISAS | Venus Meteorology AKATSUKI (PLANET-C)"Institute of Space and Astronautical Science। Japan Aerospace Exploration Agency। ১৩ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৪, ২০১০
  33. "ESA Science & Technology: Fact Sheet"। esa.int। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ৫, ২০১৪
  34. "Japan Plans Moon Base by 2030"। MoonDaily। আগস্ট ৩, ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৭, ২০০৭
  35. ""KAGUYA" selected as SELENE's nickname"। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৩, ২০০৭
  36. "Japan Successfully Launches Lunar Explorer "Kaguya""। Japan Corporate News Network। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৫, ২০১০
  37. "Japan launches first lunar probe"। BBC News। সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৫, ২০১০
  38. "JAXA, KAGUYA (SELENE) Image Taking of "Full Earth-Rise" by HDTV"। Japan Aerospace Exploration Agency। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৫, ২০১০
  39. "Japanese probe crashes into Moon"। BBC News। জুন ১১, ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১২, ২০১১
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.