জেল্ডা ফিট্জেরাল্ড
জেল্ডা ফিট্জেরাল্ড (ইংরেজি: Zelda Fitzgerald; জন্ম: জেল্ডা সায়ার, ২৪ জুলাই ১৯০০ - ১০ মার্চ ১৯৪৮)[1] ছিলেন একজন মার্কিন সমাজকর্মী, ঔপন্যাসিক, চিত্রশিল্পী ও নৃত্যশিল্পী। তিনি কথাসাহিত্যিক এফ. স্কট ফিট্জেরাল্ডের স্ত্রী এবং ফ্রান্সেস স্কট ফিট্জেরাল্ডের মাতা।
জেল্ডা ফিট্জেরাল্ড | |
---|---|
![]() | |
স্থানীয় নাম | Zelda Fitzgerald |
জন্ম | জেল্ডা সায়ার ২৪ জুলাই ১৯০০ মন্টগামারি, অ্যালাবামা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
মৃত্যু | ১০ মার্চ ১৯৪৮ ৪৭) ন্যাশভিল, নর্থ ক্যারোলাইনা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স
পেশা | লেখিকা, নৃত্যশিল্পী, চিত্রশিল্পী |
ভাষা | ইংরেজি |
জাতীয়তা | মার্কিন |
সময়কাল | ১৯২০-১৯৪৮ |
ধরন | উপন্যাস, ছোটগল্প, কবিতা |
দাম্পত্যসঙ্গী | এফ. স্কট ফিট্জেরাল্ড (বি. ১৯২০; মৃ. ১৯৪০) |
সন্তান | ফ্রান্সেস স্কট ফিট্জেরাল্ড |
অ্যালাবামার মন্টগামারিতে জন্মগ্রহণকারী জেল্ডা তার সৌন্দর্য ও গুণের জন্য পরিচিত ছিলেন এবং তার স্বামী স্কট ফিট্জেরাল্ড তাকে "প্রথম মার্কিন ফ্ল্যাপার" বলে উল্লেখ করতেন। তিনি এবং স্কট জ্যাজ যুগের নিদর্শন ছিলেন, যার জন্য তাদের এখনো খ্যাতি রয়েছে। স্কটের প্রথম উপন্যাস দিস সাইড অব প্যারাডাইজ (১৯২০)-এর সাফল্যের ফলে সমাজের উচ্চ স্তরের সাথে তাদের যোগাযোগ হয়, কিন্তু অতিরিক্ত মদ্য পান, অবিশ্বাস ও একে অপরের প্রতি অভিযোগ বাড়তে থাকে। লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়েকে জেল্ডা অপছন্দ করতেন এবং স্কটের সাহিত্যিক কর্মকাণ্ড কমে যাওয়ার পিছনে তাকে দোষারোপ করতেন। স্কিটসোফ্রিনিয়া রোগের চিকিৎসার পর তিনি বিশেষজ্ঞ ক্লিনিকের মধ্যে আবদ্ধ থাকতেন এবং ১৯৪০ সালে হঠাৎ করে স্কট মারা যাওয়ার পূর্বে তারা আলাদা বসবাস করতেন। সাত বছর পর জেল্ডা নর্থ ক্যারোলাইনার অ্যাশভিলে এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অগ্নিকাণ্ডে মারা যান।
১৯৭০ সালে ন্যান্সি মিলফোর্ড রচিত তার জীবনী পুলিৎজার পুরস্কার মনোনয়নের ক্ষুদ্র তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৯২ সালে জেল্ডা নাম অ্যালাবামা উইমেন্স হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ২০১৭ সালে জেড: দ্য বিগিনিং অব এভরিথিং টিভি ধারাবাহিকে তার জীবনী চিত্রায়িত হয়।
তথ্যসূত্র
- "Zelda Fitzgerald"। বায়োগ্রাফি (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে জেল্ডা ফিট্জেরাল্ড সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |