গাড়োয়া জেলা
গাড়োয়া জেলা পূর্ব ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের ২৪ টি জেলার মধ্যে একটি৷ এটি রাজ্যের উত্তর-পশ্চিমে (বায়ুকোণে) অবস্থিত পালামৌ বিভাগের অন্তর্গত একটি জেলা। ১৭ই চৈত্র ১৩৯৭ বঙ্গাব্দে (১লা এপ্রিল ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে) পালামৌ জেলা থেকে পশ্চিমের নতুন জেলাটি গঠন করা হয়। এই জেলার জেলাসদর গাড়োয়া শহরে অবস্থিত। জেলাটি গাড়োয়া মহকুমা, রঙ্কা মহকুমা ও নগর উন্টারী মহকুমা নিয়ে গঠিত।
গাড়োয়া জেলা | |
---|---|
ঝাড়খণ্ডের জেলা | |
![]() ঝাড়খণ্ডে গাড়োয়ার অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ঝাড়খণ্ড |
প্রশাসনিক বিভাগ | পালামৌ বিভাগ |
সদরদপ্তর | গাড়োয়া |
তহশিল | ২০ |
সরকার | |
• বিধানসভা আসন | ২ |
আয়তন | |
• মোট | ৪০৯৩ কিমি২ (১৫৮০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১৩,২২,৭৮৪ |
• জনঘনত্ব | ৩২০/কিমি২ (৮৪০/বর্গমাইল) |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৬০.৩৩ শতাংশ |
• লিঙ্গানুপাত | ৯৩৫ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
নামকরণ
জেলাটির জেলাসদরের নিকটবর্তী পাহাড়ে পুরাতন গড়দেবীর মন্দির অবস্থিত[1]৷ অনুমান করা হয় গড়দেবীর নাম অনুসারে জায়গাটির নামকরণ করা হয় গাড়োয়া, যা স্থানীয় লিপিতে 'গঢ়বা' লেখা হয়ে থাকে৷
ইতিহাস
ঐতিহাসিক আন্দোলন
ভূপ্রকৃৃতি
অর্থনীতি
অবস্থান ও জনসংখ্যা
জেলাটির উত্তরে বিহার রাজ্যের রোহতাস জেলা৷ জেলাটির উত্তর পূর্বে(ঈশান) ঝাড়খণ্ড রাজ্যের পালামৌ জেলা৷ জেলাটির পূর্বে ঝাড়খণ্ড রাজ্যের পালামৌ জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পূর্বে(অগ্নি) ঝাড়খণ্ড রাজ্যের লাতেহার জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণে ছত্তীসগঢ় রাজ্যের বলরামপুর জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পশ্চিমে(নৈঋত) ছত্তীসগড় রাজ্যের বলরামপুর জেলা৷ জেলাটির পশ্চিমে ও উত্তর পশ্চিমে(বায়ু) উত্তর প্রদেশ রাজ্যের সোনভদ্র জেলা৷[2]
জেলাটির আয়তন ৪০৯৩ বর্গ কিমি৷ রাজ্যের জেলায়তনভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ২৪ টি জেলার মধ্যে তম৷ জেলার আয়তনের অনুপাত ঝাড়খণ্ড রাজ্যের ৫.১৪%৷
ভাষা
গাড়োয়া জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -
ধর্ম
জনসংখ্যার উপাত্ত
মোট জনসংখ্যা ১০৩৫৪৬৪(২০০১ জনগণনা) ও ১৩২২৭৮৪(২০১১ জনগণনা)৷ রাজ্যে জনসংখ্যাভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ২৪ টি জেলার মধ্যে ১০ম৷ ঝাড়খণ্ড রাজ্যের ৪.০১% লোক গাড়োয়া জেলাতে বাস করেন৷ জেলার জনঘনত্ব ২০০১ সালে ২৫৩ ছিলো এবং ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৩২৩ হয়েছে জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা বৃৃদ্ধির হার ২৭.৭৫% , যা ১৯৯১-২০১১ সালের ২৯.২১% বৃদ্ধির হারের থেকে কম৷ জেলাটিতে লিঙ্গানুপাত ২০১১ অনুযায়ী ৯৩৫(সমগ্র) এবং শিশু(০-৬ বৎ) লিঙ্গানুপাত ৯৬০৷[4]
নদনদী
পরিবহন ও যোগাযোগ
পর্যটন ও দর্শনীয় স্থান
ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি
শিক্ষা
জেলাটির স্বাক্ষরতা হার ৩৯.২১%(২০০১) তথা ৬০.৩৩%(২০১১)৷ পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৫৪.৩৬%(২০০১) তথা ৭২.১৯%(২০১১)৷ নারী স্বাক্ষরতার হার ২২.৮৭%(২০০১) তথা ৪৭.৫৮% (২০১১)৷ জেলাটিতে শিশুর অনুপাত সমগ্র জনসংখ্যার ১৮.১২%৷[4]