কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস

কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭১৫/৭১৬) খুলনা এবং রাজশাহী শহরের মাঝে চলাচলকারী একটি আন্তঃনগর ট্রেন। এটি বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ট্রেন।

কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
পরিষেবা ধরনআন্তঃনগর
প্রথম পরিষেবা০১ মে, ১৯৮৬ (01 May, 1986)
বর্তমান পরিচালকপশ্চিমাঞ্চল
যাত্রাপথ
শুরুখুলনা
বিরতি১৫
শেষরাজশাহী
ভ্রমণ দূরত্ব২৬৩.২ কিমি (১৬৩.৫ মা)
যাত্রার গড় সময়৫ ঘণ্টা ২৫ মিনিট
পরিষেবার হারদৈনিক
রেল নং৭১৫/৭১৬
যাত্রাপথের সেবা
শ্রেণীতাপানুকূল চেয়ার এবং শোভন চেয়ার
আসন বিন্যাসআছে
খাদ্য সুবিধাআছে
বিনোদন সুবিধাআছে
কারিগরি
ট্র্যাক গেজ১,৬৭৬ mm (5 ft 6 in)
খুলনা-রাজশাহী রেলপথ
ট্র্যাক গজ: ব্রডগেজ রেলপথ ১৬৭৬mm
রাজশাহী
চিলাহাটীর দিকে
আব্দুলপুর
সিরাজগঞ্জ বাজারএর দিকে
ঈশ্বরদী
হার্ডিঞ্জ ব্রিজ
পোড়াদহ
গোয়ালন্দ ঘাটএর দিকে
চুয়াডাঙ্গা
দর্শনা স্টেশনএর দিকে
দর্শনা হল্ট
কোটচাঁদপুর
বেনাপোলএর দিকে
যশোর
ফুলতলা
মংলার দিকে
খুলনা

ইতিহাস

সর্বপ্রথম ১৯৮৬ সালের ১লা মে তারিখে কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস তার উদ্বোধনী যাত্রা শুরু করে। এরপর ১৯৮৮ সালের দিকে সাময়িকভাবে ট্রেনটি বন্ধ করা হয়। পরে ১৯৮৯ সালের শেষের দিকে ট্রেনটি আবার চালু হয়। প্রথমিকভাবে ট্রেনটি শুধু যশোর, চুয়াডাঙ্গা এবং ঈশ্বরদী স্টেশনে যাত্রাবিরতী করতো। পুনরায় চালুর পর এই ট্রেনে ভেড়ামারা, পোড়াদহ এবং আলমডাঙ্গায় যাত্রাবিরতী সংযুক্ত করা হয়। ট্রেনটি মূলত খুলনা ভিত্তিক।

সময়সূচী

এই ট্রেনটি সকাল সাড়ে ৬ টায় খুলনা থেকে ছাড়ে এবং রাজশাহীতে ১২:২০ মিনিটে পৌঁছায়। রাজশাহীতে থেকে আবার খুলনায় আসার জন্য ২:১০ মিনিটে ছাড়ে। এই ট্রেন যশোর, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, পাবনা ও নাটোর জেলায় যাত্রাপথে থামে।[1] এটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবারে ছাড়ে না।

সুবিধা

কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ১১টি পিটি ইনকা কোচ যুক্ত ট্রেন। এতে ১টি এসি চেয়ার, ৮টি শোভন চেয়ার আর ২টি পাওয়ার কার আছে।[2]

যাত্রাবিরতী

  • নওয়াপাড়া
  • যশোর জংশন
  • মোবারকগঞ্জ
  • কোটচাঁদপুর
  • সফদারপুর
  • দর্শনা হল্ট
  • চুয়াডাঙ্গা
  • আলমডাঙ্গা
  • পোড়াদহ জংশন
  • মিরপুর
  • ভেড়ামারা
  • পাকশী
  • ঈশ্বরদী জংশন
  • আজিম নগর

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.