মনতাজুর রহমান আকবর

মনতাজুর রহমান আকবর (জন্ম: ৩১ জুলাই, ১৯৫৭) হলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, প্রযোজক, সমাজকর্মী ও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা[2] তিনি মূলত বাংলা চলচ্চিত্রে মারপিঠধর্মী ও প্রণয়ধর্মী ঘরানার চলচ্চিত্র পরিচালক।[3] তিনি নায়ক মান্না এর সাথে ২২ টি চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। এছাড়াও ডিপজলের সাথে ১৮ টি, লেখক আব্দুল্লাহ জহীর বাবু এর সাথে ৪৬ টি চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। এছাড়াও তার চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ডিপজল, পপি, কেয়া, রিয়া সেন, শাকিবা, সংগীতা, অন্তরা বিশ্বাস, আকাশ খান এবং পুস্পি এই নতুন মুখ গুলোর ঢাকাই চলচ্চিত্রে আবির্ভাব ঘটে।[4] তিনি প্যানারোমা মুুুুভিজের সহ-প্রতিষ্ঠিতা এবং নয়ন-আপন প্রডাকশন, স্টারপ্লাস, প্রচেষ্টা, ড্রামা সার্কেল, চলতে চলতে, ফার্নিচার ভিলেজের প্রতিষ্ঠিতা।[5][6][7][8]

মনতাজুর রহমান আকবর
জন্ম
মনতাজুর রহমান আকবর

(1957-07-31) ৩১ জুলাই ১৯৫৭
হাস্তাবসন্তপুর, আক্কেলপুর, জয়পুরহাট, বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
শিক্ষাবি. এ.
যেখানের শিক্ষার্থীজয়পুরহাট ডিগ্রী কলেজ
পেশানির্দেশক, চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার, সংগঠক, সমাজকর্মী
কার্যকাল১৯৭৯ - বর্তমান
প্রতিষ্ঠানপ্যানারোমা মুভিজ
নয়ন-আপন প্রডাকশন
স্টারপ্লাস
প্রচেষ্টা
ড্রামা সার্কেল
ধরনরোমান্টিক, অ্যাকশন
আদি নিবাসবগুড়া
দাম্পত্য সঙ্গীমরিয়ম রহমান (১৯৭৮ - বর্তমান )
সন্তানঅপু মনোয়ার
মিনহাজুর রহমান নয়ন
মাহফুজুর রহমান আপন[1]
পিতা-মাতাকবির উদ্দিন মন্ডল (পিতা)
রুপজান বিবি (মাতা)
আত্মীয়ইস্তফা রহমান (ভাই)
পুরস্কারজিয়া সম্মাননা পদক (২০০৩)
জনতার নিঃস্বার্থ পার্সোনালিটি অ্যাওয়ার্ড (২০০৯)

প্রাথমিক জীবন

মনতাজুর রহমান আকবর তার গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর। আক্কেলপুরে আকবরের বাবার তখন মৎস আড়ত ছিলো এবং ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার। তার মা রুপজান বিবি গৃহিণী। আকবর ১৯৭৮ সালে ১৩ মার্চ মরিয়ম রহমানকে বিয়ে করেন, তার তিন ছেলে, বড় ছেলে অপু মনোয়ার একাত্তর টিভির নিউজরুম সম্পাদক। আকবর পড়াশুনার পাশাপাশি বাবার ব্যবসার জন্য বিভিন্ন এলকায় যেতেন। বাবার ব্যবসায় দেখার পাশাপাশি কলেজের থিয়েটারের সাথে যুক্ত ছিলেন। আকবর ১৯৭৩ সালে মেট্রিক পাস করেন আক্কেলপুর এফ ইউ পাইলট হাই স্কুল থেকে[9] এবং ১৯৭৫ সালে ইন্টারমেডিয়েট পাস করেন আক্কেলপুর এম আর ডিগ্রী কলেজ থেকে।[10] কলেজে পড়াকালীন থিয়েটার পরিচালনা করতেন সারা বছর ধরে। তিনি স্থানীয় বেশ কিছু ক্লাব তন্মধ্যে আক্কেলপুর আদর্শ ক্লাব, আক্কেলপুর এমআর কলেজ ক্লাব, চান্তারা ক্লাবের সদস্য ছিলেন। বেশ কিছু থিয়েটার এর অন্যতম সংগঠক হিসাবে কাজ করেন। তিনি ১৯৭৭ সালে রাজশাহী এডুকেশন বোর্ড এর অধীনে জয়পুরহাট ডিগ্রী কলেজ থেকে বি.এ.পাস করেন।[11]

মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ

তিনি ছাত্র জীবনে আক্কেলপুর থানা সংসদে ছাত্র ইউনিয়নে যোগ দেন। সেখান থেকে যুদ্ধে যাওয়ার সাহস পান। মনতাজুর রহমান আকবর যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পানিখনি শিলিগুড়িতে প্রশিক্ষণ নেন। তিনি সেক্টর কমান্ডার কাজী নূরুজ্জামান-এর অধীনে ১৯৭১ সালে ৭ নম্বর সেক্টরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন, গ্রুপ কমান্ডার ছিলো সাইদুর রহমান।[2]

কর্ম জীবন

থিয়েটার

আকবর ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন থিয়েটার বা মঞ্চ গ্রুপের নাটকে নির্দেশনা দেন। কলেজ জীবনের এই সময়ে মঞ্চ-নাট্য পরিচালক হিসেবে কাজ করেন। তিনি এ সময় আক্কেলপুর আদর্শ ক্লাব, আক্কেলপুর এমআর কলেজ ক্লাব, চান্তারা ক্লাবের হয়ে অনেক নাটক পরিচালনা করেন। তার মধ্যে অন্যতম হল মালার প্রেম, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা। ২০১৬ সালে ইউনাটেড ক্লাবের প্রযোজনায় নির্দেশনা দেন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা নাটক জামালগঞ্জে।[12] ২০১৮ সালে জয়পুরহাটে ড্রামা সার্কেল নামে একটি থিয়েটার গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন, যার প্রথম নাটক স্বাধীনতা আমার মা[7]

সহকারী পরিচালক

মনতাজুর রহমান আকবর প্রথমে সহকারী পরিচালক হিসাবে কাজ শুরু করেন। তিনি প্রথম ১৯৮০ সালে আজিজুর রহমানের সহকারী হিসেবে ছুটির ঘন্টা চলচ্চিত্রে কাজ করেন। পরবর্তীতে তার সহকারী হিসেবে ১৯৮১ সালে জনতা এক্সপ্রেস, মহানগর, সোনার তরী, ১৯৮২ সালে যন্তর মন্তর, ১৯৮৩ সালে মেহমান এবং ১৯৮৪ সালে মায়ের আঁচল চলচ্চিত্রে কাজ করেন। মতিন রহমানের সহকারী হিসেবে ১৯৮৩ সালে লাল কাজল, ১৯৮৯ সালে বীরঙ্গনা সখিনা ও ১৯৯২ সালে রাধা কৃষ্ণ চলচ্চিত্রে কাজ করেন। এছাড়া তিনি জিল্লুর রহমান পরিচালিত মিস লোলিতা, আঁচল বন্দী, ও সুখ শান্তি, নারায়ণ ঘোষ মিতা পরিচালিত সুখের সংসার, আফতাব খান টুলু পরিচালিত দুনিয়া, এবং সাইফুল আজম কাশেম পরিচালিত দুনিয়াদারি চলচ্চিত্রে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন।

পরিচালক

আকবর পূর্ণ পরিচালক হিসাবে প্রথম পরিচালনা করেন টাকার পাহাড়। এটি ডিপজল অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র। কিন্তু ছায়াছবিটি ১৯৯৩ সালে মুক্তি পায়।[13] তার পরিচালিত প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ন্যায় যুদ্ধ। চলচ্চিত্রটি ১৯৯১ সালে মুক্তি পায়। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন ইলিয়াস কাঞ্চনসুচরিতা। পরের বছর জনপ্রিয় জুটি ইলিয়াস কাঞ্চন ও দিতিকে নিয়ে নির্মাণ করেন চাকর, ৬০ লাখ টাকা বাজেটের ছবিটি সেই সময় ২ কোটি টাকা আয় করে ১৯৯২ সালের টপ চার্টে উঠে আসে।[14] এরপর সেই সময়ের নাম করা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আলমগির পিকচারস থেকে ডাক পরে তার, এই প্রডাকশনের ব্যানারে নির্মাণ করেন অভিনেতা মান্নাকে নিয়ে তার প্রথম চলচ্চিত্র প্রেম দিওয়ানা (১৯৯৩)।[15] এতে মান্নার বিপরীতে অভিনয় করেন চম্পা। ছবিটি ব্যবসাসফল হলে এই জুটিকে নিয়ে নির্মাণ করেন ডিসকো ডান্সার (১৯৯৪),[16] বশিরা (১৯৯৫), বাবার আদেশ (১৯৯৫) ও খলনায়ক (১৯৯৬),[17] ১৯৯৬ সালে মৌসুমিকে নিয়ে নির্মাণ করেন লেডি একশান চলচ্চিত্র বাঘিনি কন্যা, মান্নাকে নিয়ে খলনায়ক, ওমরসানি আমিন খানকে নিয়ে শয়তান মানুষ। ১৯৯৭ সালে ঈদুল ফিতরে মুক্তি পায় তার পরিচালিত কুলি[18] এই ছায়াছবির মাধ্যমে অভিষেক হয় চিত্রনায়িকা পপির[19] পরবর্তীতে আকবর পপিকে নিয়ে নির্মাণ করেন কে আমার বাবা (১৯৯৯), ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী (২০০১), ও লেডি অ্যাকশন ছায়াছবি বস্তির রানী সুরিয়া (২০০৪)।[20] ১৯৯৮ সালে মান্না অভিনীত শান্ত কেন মাস্তান ব্যবসাসফল হয়, ছবিটি ৯০ লাখ টাকা বাজেটে নির্মিত হয়ে ৮ কোটি টাকা আয় করে[21] একই বছর তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় নির্মাণ করেন মনের মত মন। এতে অভিনয় করেন বাংলাদেশের আমিন খান এবং ভারতের মোহিনী ও ভিক্টর ব্যানার্জি। ছায়াছবিটি ভারতের ওড়িশা রাজ্যে ওড়িয়া ভাষায় রাজা রানী নামে মুক্তি পায়।[14][22]

২০০০ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় নির্মাণ করেন মনে পড়ে তোমাকে। এতে প্রথমবারের মত বাংলাদেশী ও বাংলা ছায়াছবিতে অভিনয় করেন কলকাতার অভিনেত্রী রিয়া সেনপ্যানারোমা মুভিজের ব্যানারে প্রযোজনা ও পরিচালনা করেন কুখ্যাত খুনি, ছবিটি সেই বছর ব্লকবাস্টার হয়, ৯০ লাখ বাজেটের ছবিটি ব্যবস্যা করে সাড়ে ৩ কোটি টাকা।[21] এই বছর মুক্তি পায় আরমান প্রডাকশনের গুন্ডা নাম্বার ওয়ান, এই ছবিটিও ব্লকবাস্টার ব্যবস্যা করে।

২০০১ সালে তিনি পরিচালনা করেন কঠিন বাস্তব, রিয়াজ, আমিন খানকেয়া অভিনীত ছায়াছবিটি এই বছর হিট সিনেমার তালিকায় নাম লেখায়। এটি চিত্রনায়িকা কেয়ার প্রথম চলচ্চিত্র।[23] ইলিয়াস কাঞ্চনঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত কে নিয়ে নির্মাণ করেন চেয়ারম্যান। ২০০৩ সালে পরিচালনা করেন বিগ বস। এই চলচ্চিত্রের একটি গানের কথাও লিখেছেন তিনি। ২০০৪ সালে মুক্তি পায় আমিন খান অভিনীত জীবনের গ্যারান্টি নাইভন্ড নেতা এবং মান্না ও মৌসুমী অভিনীত ভাইয়ের শত্রু ভাই[24] ২০০৯ সালে ডিপজল ও রেসিকে নিয়ে নির্মাণ করেন কাজের মানুষ। ছায়াছবিটি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করে এবং তিনি জনতার নিঃস্বার্থ পারসোনালিটি অ্যাওয়ার্ডে সেরা পরিচালকের পুরস্কার অর্জন করেন। একই বছর রিয়াজশাবনূর জুটিকে নিয়ে নির্মাণ করেন রোমান্টিক ঘরানার তুমি আমার স্বামী। ২০১০ সালে সঙ্গীতশিল্পী এসডি রুবেল ও শাবনূরকে নিয়ে নির্মাণ করেন 'এভাবেই ভালোবাসা হয়। এছাড়া ডিপজল ও রেসীকে নিয়ে নির্মাণ করেন রিকশাওয়ালার ছেলেমায়ের চোখ[25][26]

২০১১ সালে আকবর ডিপজল ও রেসীকে নিয়ে নির্মাণ করেন ছোট্ট সংসার। পরের বছর ডিপজল, রেসী ও নিপুণকে নিয়ে নির্মাণ করেন বাজারের কুলি। ছায়াছবিটি ব্যবসাসফল হয়।[27][28] ২০১৩ সালে মাহিয়া মাহীবাপ্পি চৌধুরী জুটিকে নিয়ে নির্মাণ করেন তবুও ভালোবাসি[29] ২০১৪ সালে নির্মাণ করেন আগে যদি জানতাম তুই হবি পর। গ্রামীণ পটভূমিতে নির্মিত ত্রিভুজ প্রেমের এই ছায়াছবিতে অভিনয় করেন অভি, পুষ্পিতা পপি ও আরিয়ান শাহ।[30] এটি অভি ও পুষ্পিতার প্রথম ছায়াছবি।[31] এছাড়া একই বছরে পরিচালনা করেন মাই নেম ইজ সিমি[32]

২০১৫ সালে পরিচালনা ও প্রযোজনা করেন আকাশ খান ও আঁচলকে নিয়ে বোঝেনা সে বোঝেনা। ২০১৭ সালে তিনি দুলাভাই জিন্দাবাদ চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন। এতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন ডিপজল, মৌসুমী, বাপ্পি চৌধুরীবিদ্যা সিনহা সাহা মীম। এই ছবির মাধ্যমে প্রায় ১২ বছর পর আকবরের ছবিতে কাজ করেন মৌসুমী।[24]

প্রযোজনা

আকবর প্রযোজনার স্বার্থে নয়ন-আপন প্রডাকশন ও স্টারপ্লাস চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থা চালু করেন এবং একের পর এক ছায়াছবি প্রযোজনা করেন। আকবর যৌথভাবে প্রযোজনায় আসেন ২০০০ সালে প্যানারোমা মুভিজের ব্যানারে কুখ্যাত খুনি চলচ্চিত্র প্রযোজনা করে।[33] চলচ্চিত্রটি তে মুল ভুমিকাতে অভিনয় করেন মান্না , মৌসুমীডিপজল, এই ছবিটিও তিনি পরিচালনা করেন। ছায়াছবিটি বক্স অফিসেও ব্লকবাস্টার হয়েছিল।[34] ২০০৮ সালে স্টারপ্লাসের ব্যানারে এককভাবে প্রযোজনা করেন বাবার জন্য যুদ্ধ। এটি ছিল মান্নাকে নিয়ে নির্মিত শেষ ছায়াছবি। ছায়াছবিটি ব্যবসাসফলতা লাভ করে। ২০১০ সালে স্টারপ্লাসের ব্যানারে প্রযোজনা ও পরিচালনা করেন শাকিব খান অভিনীত টপ হিরো[35] কিন্তু ছায়াছবিটি বক্স অফিসে সাড়া না পাওয়ায় তিনি প্রযোজনা থেকে সরে আসেন।পরবর্তীতে দীর্ঘ পাঁচ বছর পর ২০১৫ সালে নয়ন-আপন প্রডাকশন ব্যানারে প্রযোজনা ও পরিচালনা করেন বোঝেনা সে বোঝেনা।[36] রোমান্টিক এই ছায়াছবিতে অভিনয় করেন আঁচল, নবাগত আকাশ খান ও অমিত হাসান।[37][38]

টেলিভিশন

আকবর চলচ্চিত্রের পাশাপাশি টেলিভিশন নাটকও পরিচালনা করেছেন।[39] তিনি ২০১৩ সালে পাখাল নাটক পরিচালনা করেন। এক ঘন্টার নাটকটি এই বছর ঈদুল ফিতরে মোহনা টেলিভিশনে প্রচারিত হয়। ২০১৪ সালে পরিচালনা করেন ধারাবাহিক নাটক পাখি এবং মানুষেরা। নাটকটি চ্যানেল আই-এ প্রচারিত হয়। এছাড়া তিনি ২০০৯ সালে এনটিভিতে প্রচারিত ট্যালেন্ট হান্ট শো সুপার হিরো সুপার হিরোইন অনুষ্ঠানের বিচারক, ২০১১ সালে জি বাংলার মিরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার অনুষ্ঠানের বাংলাদেশী অডিশনের বিচারক এবং ২০১৩ সালে একুশে টেলিভিশনের ভয়েজ অফ দ্য ন্যাশন অনুষ্ঠানের বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন।[40]

ব্যবসায়ীক কর্মকাণ্ড

চলচ্চিত্রের পাশাপাশি ব্যবসা করার জন্য মননিবেশ করেন। তিনি কলেজ জীবনে বাবার ব্যবসা দেখাশুনা করতেন। তার বাবার মাছের আড়ত থাকার সুবাদে বিভন্ন্য এলাকায় চলাফেরা করা এবং ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা ছিলো। চলচ্চিত্র ব্যবস্যার ভাটা পরায় তিনি (২০০১ - ২০১৪) সালে জয়পুরহাটে অপু ইলেকট্রনিক্স বাজার নামে ওয়াল্টন কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউশন নেন। এরপর ২০১৪ সালে মরিয়ম ট্রেডারস নামে প্রান কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউশন নেন। ২০১৫ সালে ফার্নিচার ভিলেজ নামে ফার্নিচারের নিজস্ব একটি ব্রান্ড দাড় করান।[8] (২০১৬ - ২০১৭) সালে চলতে চলতে নামে একটি ফ্যাশন হাউজ খোলেন।

সামাজিক কর্মকাণ্ড

মনতাজুর রহমান আকবর ২০০০ সালে তার গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাটে উন্নয়নমূলক কাজ করার জন্য আত্বিয়-স্বজনদের সহযোগিতায় প্রচেষ্টা নামক এনজিও প্রতিষ্ঠা করেন। এনজিও ফোরাম, ডেমোক্রেসি ওয়াচ এর মত দাতা সংস্থার সহযোগিতায় স্যানিটেশন কার্যক্রম পরিচালনা করে।[41][42]

নাটক এবং চলচ্চিত্র অন্যান্য কাজের তালিকা

নির্দেশিত মঞ্চ নাটক

সময়কাল মঞ্চ লেখক মঞ্চ গ্রুপ
১৯৭৩ - ১৯৭৮ পাগলা গারদ ভইরব নাথ গঙ্গপাধ্যায় আক্কেলপুর আদর্শ ক্লাব

আক্কেলপুর এমআর কলেজ ক্লাব

চান্তারা ক্লাব

সিদুর নিয়না মুছে রঞ্জন দেবনাথ
এক মুঠো ভাত রঞ্জন দেবনাথ
দায়ি কে?
মালার প্রেম
নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা
২০১৮ স্বাধীনতা আমার মা ড্রামা সার্কেল[7]

সহকারী পরিচালক

বছর চলচ্চিত্র পরিচালক ভাষা নোট
১৯৮০ছুটির ঘন্টাআজিজুর রহমান বাংলামস্কো চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত[43]
১৯৮১জনতা এক্সপ্রেসআজিজুর রহমানতাসখন্দ আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত
১৯৮১মহানগরআজিজুর রহমান
১৯৮১সোনার তরীআজিজুর রহমান
১৯৮২যন্তর মন্তরআজিজুর রহমান
১৯৮৩লাল কাজলমতিন রহমানবাচসাস পুরস্কার বিজয়ী
১৯৮৩মেহমানআজিজুর রহমান
১৯৮৪মায়ের আঁচলআজিজুর রহমান
১৯৮৫দুনিয়াদারিসাইফুল আজম কাশেম
১৯৮৫মিস লোলিতাজিল্লুর রহমান
১৯৮৯বীরাঙ্গনা সখিনামতিন রহমান
১৯৮৯আঁচল বন্দীজিল্লুর রহমান
১৯৮৯সুখের সংসারনারায়ণ ঘোষ মিতা
১৯৮৯সুখ শান্তিজিল্লুর রহমান
১৯৯২রাধা কৃষ্ণমতিন রহমান

চলচ্চিত্র

বছর চলচ্চিত্র পরিচালক চিত্রনাট্যকার সংলাপ রচয়িতা প্রযোজক ভাষা টীকা
১৯৯১ন্যায় যুদ্ধহ্যাঁবাংলামুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র।
১৯৯২চাকরহ্যাঁ
১৯৯৩প্রেম দিওয়ানাহ্যাঁ
টাকার পাহাড়হ্যাঁপ্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র, তবে বিলম্বে মুক্তি পায়, ডিপজল অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র।
১৯৯৪ডিসকো ডান্সারহ্যাঁ
১৯৯৫বাবার আদেশহ্যাঁহ্যাঁ
বশিরাহ্যাঁহ্যাঁ
১৯৯৬বাঘিনী কন্যাহ্যাঁহ্যাঁ
খলনায়কহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁ
শয়তান মানুষহ্যাঁ
১৯৯৭কুলিহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁ
আমার মাহ্যাঁ
অন্ধ ভালোবাসাহ্যাঁ
১৯৯৮শান্ত কেন মাস্তানহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁ
মনের মত মনহ্যাঁহ্যাঁবাংলা

ওড়িয়া

বাংলাদেশ- ভারত যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র এবং ওড়িয়া ভাষাতে ওড়িশায় মুক্তি পায়, ভারতে নাম রাজা রানী হিসেবে মুক্তি পায়।
১৯৯৯কে আমার বাবাহ্যাঁহ্যাঁবাংলা
মগের মুল্লুকহ্যাঁহ্যাঁ
লাঠিহ্যাঁহ্যাঁ
ভয়ংকর বিষুহ্যাঁ
আশা আমার আশা না না না না উপদেষ্টা পরিচালক
২০০০গুন্ডা নাম্বার ওয়ানহ্যাঁহ্যাঁ
মনে পরে তোমাকেহ্যাঁহ্যাঁরিয়া সেন এর প্রথম বাংলা এবং বাংলাদেশি চলচ্চিত্র।
কুখ্যাত খুনীহ্যাঁহ্যাঁ
২০০১ভয়ংকর সন্ত্রাসীহ্যাঁ
কঠিন বাস্তবহ্যাঁ
চেয়ারম্যানহ্যাঁহ্যাঁ
রংবাজ বাদশাহ্যাঁহ্যাঁ
২০০২ঢাকাইয়া মস্তানহ্যাঁ
ভয়ানক সংঘর্ষহ্যাঁহ্যাঁ
মেজর সাহেবহ্যাঁহ্যাঁ
আরমানহ্যাঁ
মাস্তানের উপর মাস্তানহ্যাঁহ্যাঁ
আঘাত পাল্টা আঘাতহ্যাঁ
২০০৩বউয়ের সম্মানহ্যাঁ
বিগ বসহ্যাঁহ্যাঁ
কঠিন সীমারহ্যাঁহ্যাঁ
বাঁচাওনানানাহ্যাঁ
টপ সম্রাটহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁ
২০০৪ভাইয়ের শত্রু ভাইহ্যাঁহ্যাঁ
জীবনের গারান্টি নাইহ্যাঁহ্যাঁ
বস্তির রানী সুরিয়াহ্যাঁহ্যাঁ
ভন্ড নেতাহ্যাঁহ্যাঁ
২০০৫একশ্যান লেডিহ্যাঁহ্যাঁ
ভয়ংকর রাজাহ্যাঁ
২০০৬দুশমন খতমহ্যাঁ
২০০৭কুখ্যাত নুরুহ্যাঁ
২০০৮বাবার জন্য যুদ্ধহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁ
২০০৯তুমি আমার স্বামীহ্যাঁ
কাজের মানুষহ্যাঁজনতার নিঃস্বার্থ পারসোনালিটি অ্যাওয়ার্ডঃ সেরা পরিচালকঃ পুরুস্কার প্রাপ্ত
২০১০মায়ের চোখহ্যাঁ
রিক্সাওয়ালার ছেলেহ্যাঁ
টপ হিরোহ্যাঁহ্যাঁ
এভাবেই ভালোবাসা হয়হ্যাঁ
২০১১ছোট্ট সংসারহ্যাঁ
বাজারের কুলিহ্যাঁ
২০১৩তবুও ভালোবাসিহ্যাঁ
২০১৪আগে যদি জানতাম তুই হবি পরহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁ
মাই নেম ইজ সিমিহ্যাঁ
২০১৫বোঝেনা সে বোঝেনাহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁ
২০১৭দুলাভাই জিন্দাবাদহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁ
২০১৯মাই ডার্লিংহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁনির্মাণাধীন

টেলিভিশনে পরিচালনার তালিকা

নাটক

বছর নাম
২০১৩ পাখাল
২০১৩ ব্রেসলেট
২০১৪ গোল্ডেন স্বর্ণা
মুক্তি পায় নি কুয়াশা

ধারাবাহিক নাটক

বছর নাম
২০১৩ পাখি ও মানুষেরা
মুক্তি পায় নি কাজি সাহেবের তিন পুত্র

টিভি বিজ্ঞাপন

এজেন্সি নাম
গ্রিনলান্ড গ্রুপ গ্রিনল্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার
হাইটন ইলেকট্রনিকস হাইটন টিভি
ডিসেন্ট হোল্ডিং লিমিটেড ডিসেন্ট হোল্ডিং

পুরস্কার ও সম্মাননা

জিয়া সম্মাননা পুরস্কার

  • বিজয়ী : সেরা পরিচালক - ২০০৩

জনতার নিঃস্বার্থ পারসোনালিটি অ্যাওয়ার্ড

  • বিজয়ী : সেরা পরিচালক - কাজের মানুষ (২০০৯)

অন্যান্য

  • আক্কেলপুর ক্রীড়াচক্র ও লেখক ফোরাম (২০০৪)
  • জামালগঞ্জ ইউনাইটেড ক্লাব (২০১৬)
  • চলচ্চিত্রে সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা (২০১৭)[44][45]

তথ্যসূত্র

  1. "Montazur Rahman Akbar"
  2. "চলচ্চিত্রে জড়িত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দিল ফিল্ম ক্লাব"jagonews24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৯
  3. "বাসায় ফিরলেন মনতাজুর রহমান আকবর"দ্য রিপোর্ট। আগস্ট ১১, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  4. "Montazur Rahman Akbar"IMDb। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৮
  5. Mithu, Md Rasel Emam (২০১৭-০৭-৩১)। "একজন কারিগর "মনতাজুর রহমান আকবর""Cinema News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৯
  6. "আকাশ খান"বাংলা মুভি ডেটাবেজ। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১২
  7. "'ড্রামা সার্কেল' প্রতিষ্ঠা করলেন আকবর | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৫
  8. "ফার্ণিচার ভিলেজের মধুবাগ,মগবাজার,রমনাতে ২য় শাখা চালু হচ্ছে"দেশ রিপোর্ট। ২০১৮-০১-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১২
  9. জয়পুরহাটের আক্কেলপুর এফইউ পাইলট হাই স্কুল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে, http://akkelpur.joypurhat.gov.bd/
  10. আক্কেলপুর এম আর ডিগ্রী কলেজ, আক্কেলপুর উপজেলা, জয়পুরহাট
  11. জয়পুরহাট সরকারি কলেজ, জয়পুরহাট, http://joypurhatsadar.joypurhat.gov.bd/
  12. "ফের মঞ্চে 'নবাব সিরাজউদ্দৌলা' | বাংলাদেশ প্রতিদিন"Bangladesh Pratidin (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৫
  13. "বিনষ্ট হচ্ছে ডিপজলের ঘোষণা"ভোরের ডাক। ৫ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  14. "ঢালিউডের ইতিহাসে সবার ওপর 'বেদের মেয়ে জোৎসনা'"Jugantor। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৭
  15. রবি, আইরিন (২৪ ডিসেম্বর ২০১৫)। "মান্না স্মরণে পরিচালক মনতাজুর রহমান"নিউজনেক্সটবিডি ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৮
  16. "ঈদে আমার সেরা কাজ"দৈনিক প্রথম আলো। ৩ নভেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  17. "৫৬ থেকে এবার আকবরের ৫৭"মিডিয়া খবর। ৪ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  18. "উৎসবে আমার প্রথম সিনেমা"দৈনিক সমকাল। ৩০ জুন ২০১৬। ১৩ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৫
  19. "পপি বাদ, সুযোগ পেলেন সূচনা"দৈনিক আমাদের সময়। ১৯ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৫
  20. "নতুন ছবিতে পপি"দৈনিক ভোরের পাতা। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  21. "সিনে ঘর"www.cineghar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১১
  22. "মনের মত মন"ওড়িয়া মুভি ডাটাবেজ। ২০ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  23. "'ঢাকাই চলচ্চিত্রে এ রকম আর কেউ নেই'"রাইজিংবিডি। ৬ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  24. "১২ বছর পর আকবরের চলচ্চিত্রে মৌসুমী"দ্য ডেইলি স্টার। ২৪ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৮
  25. জয়ন্ত সাহা (২ জুলাই ২০১৪)। "ফিরছেন ডিপজল"বিডিনিউজ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  26. "এককেন্দ্রিক রেসী !"বাংলানিউজ। জুলাই ২, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  27. "সুনিপুণ নিপুণ"দৈনিক যায় যায় দিন। সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  28. "রিভিউ : বাজারের কুলি"দৈনিক আমার দেশ। মে ১৯, ২০১১। ৭ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  29. "বাপ্পি-মাহির 'তবুও ভালোবাসি'"দৈনিক প্রথম আলো। সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  30. "৫৫ নম্বর ছবি"দৈনিক মানবজমিন। ২৮ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  31. তানজিল আহমেদ জনি (২০ আগস্ট ২০১৪)। "ঢাকাই সিনেমায় নাম বদলের পালা"বিডিনিউজ। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  32. রাহাত সাইফুল (২২ অক্টোবর ২০১৪)। "জটিলতা থাকলেও মুক্তি পাচ্ছে 'মাই নেম ইজ সিমি'"রাইজিংবিডি। ২৫ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  33. "আঁচলের 'বোঝে না সে বোঝে না'"বাংলা মুভি ডেটাবেজ। ২০১৪-০৩-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৯
  34. "মনতাজুর রহমান আকবরের নতুন ছবি"দৈনিক মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৫
  35. "শাকিবের উপাধি নিয়ে চার ছবি"দৈনিক সমকাল। ১৫ মার্চ ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  36. মাজহার বাবু (৫ মে ২০১৫)। "আসছে 'আয়না সুন্দরী' ও 'বোঝে না সে বোঝে না'"এনটিভি অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  37. "আঁচলের \'বোঝে না সে বোঝে না\'"দৈনিক কালের কণ্ঠ। ২৩ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  38. "আঁচল কি বোঝে না ? দেখতে হলে যেতে হবে ; প্রেক্ষাগৃহে"সিনেইনফোজ। মে ৬, ২০১৫। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  39. "ওদের কথায় অবাক লজ্জায় আমদেরই মাথা হেট হয়ে যায় :মনতাজুর রহমান আকবর"দৈনিক ইত্তেফাক। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৫
  40. এরশাদ কমল (১৫ জুন ২০০৮)। ""Super Hero Super Heroine" Talent hunt for film industry"দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
  41. ""NGO Forum for Public Health, Regional office, p:4, s/l:43"" (PDF)এনজিও ফোরাম
  42. "PNGOs_address,_Bogra_region-2013" (PDF)
  43. "ছুটির ঘণ্টা"বাংলা মুভি ডাটাবেজ
  44. "সম্মাননা পেলেন চলচ্চিত্রাঙ্গনের ৪১ মুক্তিযোদ্ধা"পরিবর্তন। মার্চ ৩০, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৮, ২০১৭
  45. "চলচ্চিত্রে সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দিল বাংলাদেশ ফিল্ম ক্লাব লিমিটেড"বিডি নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম। মার্চ ৩০, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১, ২০১৭

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.