শ্রোডিঙ্গারের বিড়াল

শ্রোডিঙ্গারের বিড়াল হচ্ছে একটি চিন্তন পরীক্ষা। একে প্রায়শ হেঁয়ালি অভিহিত করা হয়, অস্ট্রিয়ান পদার্থবিজ্ঞানী আরউইন শ্রোডিঙ্গার কর্তৃক বর্ণিত। এটি কোয়ান্টাম বলবিদ্যার কোপেনহেগেন ব্যাখ্যা প্রাত্যহিক জীবনে প্রয়োগ করলে কী ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করে তা ব্যাখ্যা করে। এই মানসিক পরীক্ষণটি দেখায় যে একটি বিড়াল কিছু সময় পূর্বের একটি দৈব ঘটনার ওপর নির্ভর করে কোন সময়ে জীবিত বা মৃত হতে পারে। এ পরীক্ষণটি তৈরি করার সময় তিনি একটি নতুন পদ সৃষ্টি করেন Verschränkung —এনটেঙ্গেলমেন্ট।[1]

শ্রোডিঙ্গারের বিড়াল: একটি বিড়াল, একটি বিষ পূর্ণ ফ্লাস্কের সাথে একটি আবদ্ধ পাত্রে রাখা আছে। বাক্সটি পরিবেশের আহিত কোয়ান্টাম ডিকোহেরেন্স প্রতিরোধী। যদি পাত্রের ভেতরে থাকা গাইগার কাউন্টার তেজস্ক্রিয়তা শনাক্ত করে, তবে ফ্লাস্কটি ভেঙ্গে যাবে এবং বিষ নির্গত হবার কারণে বিড়ালটি মারা পড়বে। কোয়ান্টাম বলবিদ্যার কোপেনহেগেন ব্যাখ্যানুযায়ী, কিছু সময় পর দেখা যাবে, বিড়ালটি যুগপৎ জীবিত এবং মৃত। যদিও আমরা যদি বাক্সের ভেতরে তাকাই, আমরা দেখি বিড়ালটি হয় জীবিত নয় মৃত, কিন্তু একই সাথে জীবিতমৃত নয়।
কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান

শ্রোডিঙ্গারের সমীকরন এর হ্যামিলটনীয় রুপ

ভূমিকা
গাণিতিক সূত্রায়ন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.