মালকানগিরি জেলা
মালকানগিরি জেলা (ওড়িয়া: ମାଲକାନଗିରି ଜିଲ୍ଲା, প্রতিবর্ণী. মালকানগিরি জিল্লা) পূর্ব ভারতে অবস্থিত ওড়িশা রাজ্যের ৩০ টি জেলার একটি জেলা৷ ১৪ই আশ্বিন ১৩৯৯ বঙ্গাব্দে(১লা অক্টোবর ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে) পূর্বতন কোরাপুট জেলা থেকে মালকানগিরি জেলাটি গঠিত হয়৷ জেলাটি ওড়িশার দক্ষিণ ওড়িশা বিভাগের অন্তর্গত৷ জেলাটির জেলাসদর মালকানগিরি শহরে অবস্থিত এবং মালকানগিরি মহকুমা নিয়ে গঠিত৷
মালকানগিরি জেলা ମାଲକାନଗିରି ଜିଲ୍ଲା | |
---|---|
ওড়িশার জেলা | |
![]() ওড়িশায় মালকানগিরির অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ওড়িশা |
প্রশাসনিক বিভাগ | দক্ষিণ ওড়িশা বিভাগ |
সদরদপ্তর | মালকানগিরি |
তহশিল | ৭ |
আয়তন | |
• মোট | ৫৭৯১ কিমি২ (২২৩৬ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৬,১৩,১৯২ |
• জনঘনত্ব | ১১০/কিমি২ (২৭০/বর্গমাইল) |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৪৮.৫৪ শতাংশ |
• লিঙ্গানুপাত | ১০২০ |
গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত | ১৬৬৮ মিমি |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
নামকরণ
হিন্দুগ্রন্থ রামায়ণ রচনাকালে মালকানগিরি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে৷ জেলাটির মধ্য দিয়ে বাহিত তমসা নদীর তীরে বসেই মহর্ষি বাল্মীকি রামায়ণের ঘটনাবলী ব্যক্ত করেছিলেন৷ রামায়ণ অনুসারে মালকানগিরির পুরাতন নাম ছিলো মাল্যবন্তগিরি৷[1]
ইতিহাস
ভূপ্রকৃতি
অর্থনীতি
অবস্থান
জেলাটির উত্তরে ওড়িশা রাজ্যের কোরাপুট জেলা৷ জেলাটির উত্তর পূর্বে(ঈশান) ওড়িশা রাজ্যের কোরাপুট জেলা৷ জেলাটির পূর্বে অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের বিশাখাপত্তনম জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পূর্বে(অগ্নি) অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের বিশাখাপত্তনম জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণে অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের পূর্ব গোদাবরী জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পশ্চিমে(নৈঋত) ছত্তীসগঢ় রাজ্যের সুক্মা জেলা৷ জেলাটির পশ্চিমে ছত্তীসগঢ় রাজ্যের সুক্মা জেলা৷ জেলাটির উত্তর পশ্চিমে(বায়ু) ছত্তীসগঢ় রাজ্যের বস্তার জেলা৷[2]
জেলাটির আয়তন ৫৭৯১ বর্গ কিমি৷ রাজ্যের জেলায়তনভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে তম৷ জেলার আয়তনের অনুপাত ওড়িশা রাজ্যের ৩.৭২%৷
ভাষা
মালকানগিরি জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -
ধর্ম
জনসংখ্যার উপাত্ত
মোট জনসংখ্যা ৫০৪১৯৮(২০০১ জনগণনা) ও ৬১৩১৯২(২০১১ জনগণনা)৷ রাজ্যে জনসংখ্যাভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে ২৪তম৷ ওড়িশা রাজ্যের ১.৪৬% লোক মালকানগিরি জেলাতে বাস করেন৷ জেলার জনঘনত্ব ২০০১ সালে ৮৭ ছিলো এবং ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ১০৬ হয়েছে৷ জেলাটির ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা বৃৃদ্ধির হার ২১.৬২% , যা ১৯৯১-২০১১ সালের ১৯.৩৯% বৃদ্ধির হারের থেকে বেশি৷ জেলাটিতে লিঙ্গানুপাত ২০১১ অনুযায়ী ১০২০(সমগ্র) এবং শিশু(০-৬ বৎ) লিঙ্গানুপাত ৯৯২৷[4]
নদনদী
পরিবহন ও যোগাযোগ
পর্যটন ও দর্শনীয় স্থান
ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি
শিক্ষা
জেলাটির স্বাক্ষরতা হার ৩০.৫৩%(২০০১) তথা ৪৮.৫৪%(২০১১)৷ পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৪০.১৪%(২০০১) তথা ৫৯.০৭%(২০১১)৷ নারী স্বাক্ষরতার হার ২০.৯১%(২০০১) তথা ৩৮.২৮% (২০১১)৷ জেলাটিতে শিশুর অনুপাত সমগ্র জনসংখ্যার ১৭.৭৯%৷[4]