বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর

বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর হলো বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত একটি ঐতিহাসিক স্মারক সংগ্রাহক প্রতিষ্ঠান।[3] ২০১৩ সালের ২৪ মার্চ এটি সর্বসাধারণের প্রবেশের জন্য উম্মুক্ত করে দেয়া হয়।[4]। খ্যাতিমান পুলিশ কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান (বর্তমানে ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি) এর উদ্যোগ এ এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।[5][6][7]

বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
স্থাপিত২৪ মার্চ ২০১৩ (2013-03-24)
অবস্থানরাজারবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৩°৪৪′২১.৩″ উত্তর ৯০°২৫′৯.১″ পূর্ব
সংগ্রহমুক্তিযুদ্ধের সময় পুলিশ সদস্যদের ব্যবহৃত জিনিসপত্র, ইতিহাস
প্রতিষ্ঠাতাবাংলাদেশ সরকার
তত্ত্বাবধায়কআবিদা সুলতানা, সহকারি মহাপরিদর্শক ডিঅ্যান্ডপিএস বিভাগ [1]
স্থপতিমীর আমিন[2]
মালিকবাংলাদেশ পুলিশ

ইতিহাস

এই স্মারক জাদুঘরটি প্রথমাবস্থায় ২০১৩ সালের ২৪ মার্চ তারিখে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের টেলিকম ভবনে স্থাপন করা হয়।[4] পরবর্তীতে ২০১৭ সালের ২৩ জানুয়ারি তারিখে "জাতীয় পুলিশ সপ্তাহ ২০১৭"-এর উদ্বোধনের দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুলিশ স্মৃতিস্তম্ভের ঠিক পাশেই নব-নির্মিত জাদুঘর ভবনের উদ্বোধন করেন।[3][8]

অবকাঠামো

প্রদর্শিত স্মারক

জাদুঘরটিতে মুক্তিযুদ্ধের সময় পুলিশ সদস্যদের ব্যবহূত রাইফেল, বন্দুক, মর্টারশেল, হাতব্যাগ, টুপি, চশমা, মানিব্যাগ, ইউনিফর্ম, বেল্ট, টাই, স্টিক, ডায়েরি, বই, পরিচয়পত্র, কলম, মেডেল, বাঁশি, মাফলার, জায়নামাজ, খাবারের প্লেট, পানির মগ, পানির গ্লাস, রেডিও, শার্ট, প্যান্ট, র‍্যাংক ব্যাজসহ টিউনিক সেট, ক্যামেরা, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, লোহার হেলমেট, হ্যান্ড মাইক, রক্তভেজা প্যান্ট-শার্ট, দেয়ালঘড়ি, এমএম রাইফেল, মর্টার, মর্টার শেল, সার্চ লাইট, রায়ট রাবার শেল, রিভলবার, এলএমজি, মেশিনগান, এমএম এলএমজি, বোর রিভলবার, রাইফেল, বোর শটগান, এমএম এসএমজিসহ বিবিধ স্মারক।[3][4][8]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "শহীদ পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের পূর্ণাঙ্গ গেজেট হয়নি আজও"বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-২৫
  2. jugantor.com। "বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর"jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-১৩
  3. "পুলিশ জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস"দৈনিক প্রথম আলো অনলাইন। ২৩ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৭
  4. "পুলিশ জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি"দৈনিক ইত্তেফাক অনলাইন। ২৭ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৭
  5. "পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর খুলছে কাল"। ২৪ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০১৮
  6. "মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষী 'বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর"। ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  7. "Police war museum"bdnews24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১০
  8. "পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর খুলছে কাল"দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন অনলাইন। ২২ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৭

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.