পূবালী ব্যাংক লিমিটেড
পূবালী ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের স্বায়ত্বশাসিত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে অন্যতম। শাখা ও কর্মকান্ডের বিচারে, সরকারি মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর পরেই এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম ব্যাংক। এই ব্যাংকটি সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে 'বাংলাদেশ বিজনেস এওয়ার্ড-২০০৯' পদক অর্জন করেছে।[1]
![]() | |
পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি | |
শিল্প | ব্যাঙ্কিং, আর্থিক পরিসেবা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৫৯ |
সদরদপ্তর | ২৬, দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা, বাংলাদেশ |
প্রধান ব্যক্তি | হাবিবুর রহমান (চেয়ারম্যান)] আব্দুল হালিম চৌধুরী (সিইও) |
পণ্যসমূহ | যৌথ ব্যাঙ্কিং ফাইন্যান্স ও বীমা কনসুমার ব্যাঙ্কিং ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কিং বিনিয়োগ ব্যবস্থাপন |
নীট আয় | ![]() |
কর্মীসংখ্যা | ৬,২১৯ |
ওয়েবসাইট | http://www.pubalibangla.com/ |
প্রতিষ্ঠা
এই ব্যাংকটি পূর্ব পাকিস্তানের কয়েকজন বাঙালি উদ্যোক্তার উৎসাহে ১৯৫৯ সালে ইস্টার্ন মার্কেন্টাইল ব্যাংক নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭২ সালে এটি পূবালী ব্যাংক নামে সরকারিকরণ করা হয় এবং পুণরায় ১৯৮৩ সালে এটিকে বেসরকারিকরণ করা হয় ও নামকরণ করা হয় "পূবালী ব্যাংক লিমিটেড"।
কার্যক্রম
এই ব্যাংকটি বর্তমানে যেসব কার্যক্রম পরিচালনা করছে তার মধ্যে রয়েছে:
- বাণিজ্যিক ব্যাংকিং
- ইসলামী ব্যাংকিং
- এসএমই ব্যাংকিং
- কার্ড পরিসেবা (ডেবিট)
- কনয্যুমার লোন
- এটিএম পরিসেবা (অন্যান্য ব্যাংকের সাথে সংযুক্ত)
শাখা এবং অন্যান্য কর্মকান্ড
ব্যাংকটির বর্তমানে (২০১৭) শাখার সংখ্যা ৪৭৩ টি।[2]
তথ্যসূত্র
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.