পাল্লার কাঠবিড়ালি
পাল্লার কাঠবিড়ালি (ইংরেজি: Pallas's squirrel) (বৈজ্ঞানিক নাম:Callosciurus erythraeus) হচ্ছে কাঠবিড়ালী পরিবারের Callosciurus গণের একটি মাঝারি আকারের কাঠবিড়ালী।[2]
পাল্লার কাঠবিড়ালি Pallas's squirrel | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | Rodentia |
পরিবার: | Sciuridae |
গণ: | Callosciurus |
প্রজাতি: | C. erythraeus |
দ্বিপদী নাম | |
Callosciurus erythraeus (Pallas, 1779) | |
Subspecies | |
About 30; see text | |
![]() | |
প্রতিশব্দ | |
Callosciurus flavimanus |
বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[3]
বর্ণনা
পাল্লার কাঠবিড়ালিকে লাল পেট, জলপাই-বাদামি পিঠ ও ফিতাযুক্ত লেজের সাহায্যে তাৎক্ষণিকভাবে সনাক্ত করা যায়।সামনের ও পিছনের পায়ের শক্ত নখর মাটি খুড়ে বাদাম লুকিয়ে রাখার কাজে অসাধারণ ভূমিকা রাখে। প্রাপ্তবয়স্ক এই কাঠবিড়ালির মাথাসহ দেহের দৈর্ঘ্য ২০ সেমি এবং লেজ ১৮-২২ সেমি লম্বা।[2]
বিস্তৃতি
পাল্লার কাঠবিড়ালি বাংলাদেশ ছাড়াও চীন, ভারত, মালয়েশিয়া, তাইওয়ান, মায়ানমার ও থাইল্যান্ডে পাওয়া যায়।[2]
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- Duckworth, J. W., Timmins, R. J. & Molur, S. (2008). Callosciurus erythraeus. 2008 IUCN Red List of Threatened Species. IUCN 2008. Retrieved on 6 January 2009.
- জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: স্তন্যপায়ী, খণ্ড: ২৭ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ৩৮-৩৯।
- বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯১
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.