ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত

ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলতে আইইউসিএন লাল তালিকায় কোন একটি জীবিত প্রজাতি বা উপপ্রজাতির জন্য সর্বনিম্ন শঙ্কা রয়েছে এমন অবস্থা বোঝায়। যে সকল প্রজাতি বা উপপ্রজাতি আইইউসিএন কর্তৃক মূল্যায়িত হয়েছে কিন্তু অন্য কোন বিভাগের (প্রায়-বিপদগ্রস্ত, সংকটাপন্ন, বিপন্ন, মহাবিপন্ন, বন্য পরিবেশে বিলুপ্ত ও বিলুপ্ত) জন্য মনোনিত করা যায় নি, সে সকল প্রজাতি বা উপপ্রজাতিকে Least Concern বা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করা হয়েছে। বিশ্বে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত প্রজাতির বিস্তৃতি আর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। বিভিন্ন প্রজাতির সাথে সাথে মানুষও ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত প্রজাতি হিসেবে ঘোষিত হয়েছে।[1]


আইইউসিএন লাল তালিকায় ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত অবস্থা দেখানো হয়েছে।

প্রজাতি বা উপপ্রজাতির সংখ্যা ও বিস্তৃতি গভীরভাবে মূল্যায়ন করে তারপর এদের ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বিভাগের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। যেসব প্রজাতি বা উপপ্রজাতি সম্পর্কে এধরনের মূল্যায়ন করা সম্ভব হয় নি, তাদের অপ্রতুল-তথ্য শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।[2]

২০০১ সালের পূর্বে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত অবস্থাকে কম বিপদগ্রস্ত (Lower Risk) অবস্থার একটি উপবিভাগ হিসেবে গণ্য করা হত।

তথ্যসূত্র

  1. Homo sapiens, The IUCN Red List of Threatened Species এ মানুষ বিষয়ক পাতা।
  2. "আইইউসিএন লাল তালিকার শ্রেণী ও তাদের মানদণ্ডসমূহ (সংস্করণ ৩.১)"। ১৬ নভেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০০৬

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.