কাঠবিড়ালী

কাঠবিড়ালী রোডেনশিয়া বর্গের স্কিউরিডে গোত্রের অনেকগুলো ছোট বা মাঝারি আকারের স্তন্যপায়ী প্রজাতির অন্যতম। মূলত এই বর্গের স্কিয়ারাস এবং টামিয়াস্কিয়ারাস প্রজাতিকেই কাঠবিড়ালী বলা হয়। এই প্রজাতি দুটো এশিয়া, আমেরিকা ও ইউরোপের বাসিন্দা এবং এরা ঝাঁপালো লেজ বিশিষ্ট গাছে থাকা কাঠবিড়ালী। উড়ুক্কু কাঠবিড়ালীএবং চিপমঙ্ক, প্রেইরী কুকুর, উডচাক প্রভৃতি মেঠো প্রজাতির কাঠবিড়ালী স্কিউরিডে গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। অস্ট্রেলিয়া এবং এন্টার্কটিকা ছাড়া পৃথিবীর সবখানেই কাঠবিড়ালীর দেখা পাওয়া যায়। গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলের কিছু কাঠবিড়ালীর শরীরে সাদা-কালো ডোরা থাকে। কাঠবিড়ালীর সামনের পা দুটো ছোট এবং পেছনের পা দুটো বড় হয়ে থাকে, ফলে এরা খুব সহজেই লাফ দিতে পারে। উড়ুক্কু কাঠবিড়ালীর সামনের পা থেকে পেছনের পা পর্যন্ত শরীরের সাথে লোমশ চামড়া সংযুক্ত থাকে [1]

কাঠবিড়ালী
সময়গত পরিসীমা: অন্ত্য ইওসিন—বর্তমান
কা
পা
ক্রি
প্যা
পুবের মেটে কাঠবিড়ালী (Sciurus carolinensis)
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Animalia
পর্ব: কর্ডাটা
শ্রেণী: Mammalia
বর্গ: Rodentia
উপবর্গ: Sciuromorpha
পরিবার: Sciuridae
Fischer de Waldheim, 1817
উপশ্রেণী ও ট্রাইব
  • Subfamily Ratufinae
  • Subfamily Sciurillinae
  • Subfamily Sciurinae
    • Tribe Sciurini
    • Tribe Pteromyini
  • Subfamily Callosciurinae
    • Tribe Callosciurini
    • Tribe Funambulini
  • Subfamily Xerinae
    • Tribe Xerini
    • Tribe Protoxerini
    • Tribe Marmotini
কালো কাঠবিড়ালী
একটি লাল কাঠবিড়ালী
ভারতের রাজস্থানের জঙ্গলের কাঠবিড়ালী

বৈশিষ্ট্য

এরা সাধারণত ছোট প্রাণী প্রায় ৭-১০ সেমি দৈর্ঘ্য এবং ওজনে ১০ গ্রাম হল আফ্রিকান পিগমি কাঠবিড়ালীর আর বড়র দিকে হল লাওশিয়ান বড় উড়্ড়ুক্কু কাঠবিড়ালি দৈর্ঘ্যে ১.০৮ মিটার এবং আলপাইন মারমট যার ওজন হয় ৫-৮ কেজি। কাঠবিড়ালীর শরীর লম্বাটে, ঝোপালো লোমে ঢাকা লেজ আর বড় বড় চোখ দেখতে সুদৃশ্য। সাধারণত তাদের লোম নরম আর মোলায়েম যদিও প্রজাতিভেদে তা চিকন মোটা হয়। তাদের লোমের রং প্রজাতিভেদে অনেক রকম হয়।

বাংলাদেশে কাঠবিড়ালি

বাংলাদেশে আট প্রজাতির কাঠবিড়ালি দেখা যায়। এদের মধ্যে পাঁচডোরা কাঠবিড়ালিতিনডোরা কাঠবিড়ালি মানুষের সংস্পর্শে তুলনামূলকভাবে বেশি দেখা যায়।[2]

আরও দেখুন

  • American red squirrel
  • Animal track
  • Fox squirrel
  • Purple squirrel
  • Red squirrel
  • Squirrel relationship with humans
  • Western gray squirrel

টীকা

তথ্যসূত্র

  • Milton, Katherine (1984): [Family Sciuridae]. In: Macdonald, D. (ed.): The Encyclopedia of Mammals: 612–623. Facts on File, New York. আইএসবিএন ০-৮৭১৯৬-৮৭১-১
  • Steppan, Scott J. & Hamm, Shawn M. (2006): Tree of Life Web ProjectSciuridae (Squirrels). Version of 13 May 2006. Retrieved 10 December 2007.
  • দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1016/S1055-7903(03)00204-5, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1016/S1055-7903(03)00204-5 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  • Thorington, R.W. & Hoffmann, R.S. (2005): Family Sciuridae. In: Mammal Species of the World – A Taxonomic and Geographic Reference: 754–818. Johns Hopkins University Press, Baltimore.
  • Whitaker, John O. Jr. & Elman, Robert (1980): The Audubon Society Field Guide to North American Mammals (2nd ed.). Alfred Knopf, New York. আইএসবিএন ০-৩৯৪-৫০৭৬২-২

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:S. Ratufinae-Sciurillinae nav টেমপ্লেট:S. Callosciurinae nav টেমপ্লেট:S. Sciurinae1 nav টেমপ্লেট:S. Sciurinae2 nav টেমপ্লেট:S. Xerinae nav টেমপ্লেট:Marmotini nav

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.