ডোরেমন: নোবিতা অ্যান্ড দ্য অ্যানিমেল প্লানেট
নোবিতা এ্যান্ড দ্য এ্যানিমেল প্লানেট(দোরাএমন নোবিতা টু আনিমারু) হলো ১৯৯০ সালের অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র। যেটি জাপানের জনপ্রিয় মাঙ্গা ও আনিমে সিরিজ ডোরেমনের উপর ভিত্তি করে রচিত। এটা ১৯৯০ সালে জাপানে মুক্তি লাভ করে।
ডোরেমন: নোবিতা এ্যান্ড দ্য এ্যানিমেল প্লানেট | |
---|---|
![]() | |
পরিচালক | তসুতোমু শিবাইয়ামা |
শ্রেষ্ঠাংশে | নোবুইয়্যো ওইয়ামা, নোরিকো ওহারা |
সুরকার | সুনসুকে কিকুচি |
পরিবেশক | তোহো কোম্পানী |
মুক্তি | |
দৈর্ঘ্য | ১০১ মিনিট |
দেশ | জাপান |
ভাষা | জাপানি |
নির্মাণব্যয় | $১৬.৫ মিলিয়ন |
কাহিনীসংক্ষেপ
এই চলচ্চিত্রটির শুরুতে নোবিতা একদিন তার ঘরে রহস্যময় গোলাপি গ্যাস দেখতে পায়। নোবিতা সেই গ্যাসের ভিতর দিয়ে অন্য এক জায়গায় চলে যায়। সেই জায়গায় সকল পশু কথা বলে। নোবিতা আবার তার ঘরে ফিরে আসে। সে ডোরেমনকে সব বলে। নোবিতা তার অন্য বন্ধুদের বললে কেউ বিশ্বাস করেনা। তখন নোবিতা ও ডোরেমন গোলাপি গ্যাসের সাহায্যে ঐ জায়গায় ফিরে যায়। তখন তারা নদীর পাশে বসে থাকা একটি কুকুরছানা দেখতে পায় যার নাম চিপ্পো। সে হারিয়ে গেছে। চিপ্পোকে তারা বাড়িতে পৌঁছে দেয় এবং নোবিতাকে তাদের বাড়ির একটি চা এর পার্টিতে আমন্ত্রণ জানায়। নোবিতা আর ডোরেমন সেই অনুষ্ঠানে যোগদান করে।
নোবিতাকে জিজ্ঞেস করে, তারা কোথায় থাকে। নোবিতা উত্তর দেয় টোকিওতে । কিন্তু তারা জানে না টোকিও কোথায়। তারপর নোবিতারা বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য রওনা দেয়। তখন নোবিতা দেখে ঐখানে চাঁদ অস্বাভাবিক বড়। তখন নোবিতা বুঝতে পারে এটা অন্যগ্রহ। এটা পশুদের দুনিয়া। ডোরেমন তার গ্যাজেট ঠিক করে এবং বাসায় ফিরে যায়। তার পরের দিন আবার নোবিতা তার বন্ধুদের নিয়ে আসে এবং জানতে পারে তারা বিপদে পড়েছে। তাদের গ্রহে নিমজু আক্রমণ করেছে। তাদের সাহায্য করে। তারপর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।