ডোরেমন: নোবিতা'স ডাইনোসর ২০০৬
নোবিতা'স ডাইনোসর ২০০৬, ডোরেমন: দ্য মুভি ২০০৬ নামেও পরিচিত; ২০০৬ সালের জাপানি ঐতিহ্যগত আনিমেশন চলচ্চিত্র যা ১৯৮০ সালের একই নামের চলচ্চিত্রের পুননির্মান।
ডোরেমন: নোবিতা'স ডাইনোসর ২০০৬ | |
---|---|
![]() | |
পরিচালক |
|
প্রযোজক |
|
রচয়িতা |
|
কাহিনীকার | ফুজিকো এফ. ফুজিও |
শ্রেষ্ঠাংশে |
|
সুরকার | কান সাওয়াদা |
সম্পাদক | হাজিমা ওকেআসু |
পরিবেশক | তোহো এন্টারটেইনমেন্ট |
মুক্তি |
|
দৈর্ঘ্য | ১০৭ মিনিট |
দেশ | জাপান |
ভাষা | জাপানী |
আয় | ₹3.28 মিলিয়ন (US$৪৫,৬৩৯.৮৯) |
কাহিনীসংক্ষেপ
কাহিনির শুরুতে সুনিও সবাইকে ডাইনোসরের জীবাশ্ম দেখায়। কিন্তু নোবিতাকে দেখতে দেয় না। তাই নোবিতা ডাইনোসর নিয়ে গবেষণা করতে থাকে। ডাইনোসরের ডিম পেতে নোবিতা পাহাড় কাটতে লাগলো। তখন জমির মালিক তাকে মানা করে আর ঐ জায়গায় যেসব ময়লা করেছে তা গর্তে ফেলতে বলে। তখন নোবিতা গর্ত খুড়তে থাকে। তখন নোবিতা পাথরের মত শক্ত ডিম পায়। নোবিতা সেই ডিম টাইম ক্লকের সাহায্যে আগের অবস্থায় আনে। ঐ ডিমের থেকে এক ডাইনোসর জন্ম নেয়। যার নাম পিসুকে। নোবিতা পিসুকে কে নিজের খাবার খাওয়াত, খেলত। জিয়ান, সুনিও তার ডাইনোসর দেখতে চাইলে নোবিতা বলে পরে দেখাবে। কিন্তু জিয়ান, সুনিও তাকে বিশ্বাস করেনা। তখন নোবিতা শর্ত দেয়। সে যদি না দেখাতে পারে তাহলে সে নাক দিয়ে নুডুলস খাবে। একদিন পিসুকে বড় হয়েগেল। তখন তাকে তার বাড়ির পাশে হ্রদে লুকিয়ে থাকতে বলে। প্রত্যেক রাতে নোবিতা আর ডোরেমন তাকে খাবার খাওয়াত। একদিন সাংবাদিক পিসুকে কে দেখতে পেল। তখন সাংবাদিক হ্রদের ধারে ভীর করল। তখন নোবিতা আর ডোরেমন পিসুকে কে নিয়ে টাইম মেশিনের সাহায্যে প্রায় ডাইনোসরের সময়ে নিয়ে যায়। ঐসময় ভবিষ্যতে ডাইনোসর শিকারী হামলা করে। তখন নোবিতা আর ডোরেমন তাকে আমেরিকার ডাইনোসরের সময়ে নিয়ে যায়।
তারপরে জিয়ান, সুনিও নোবিতার কাছে ডাইনোসর দেখতে চাই কিন্তু নোবিতা দেখাতে ব্যর্থ হয়। নোবিতাকে নাক দিয়ে নুডুলস খেতে বলে। নোবিতা নাক দিয়ে খেতে ব্যর্থ হয়। নোবিতা জিয়ান ও সুনিওর কাছ থেকে পালিয়ে আসে সিজুকার ঘরে লুকায়। সিজুকাও বিশ্বাস করেনা নোবিতার ডাইনোসর আছে। তখন নোবিতা টাইম টিভির সাহায্যে সিজুকা,জিয়ান,সুনিও কে দেখায়। তারা দেখে যে পিসুকে বিপদে। তাকে নিরাপদ স্থানে নিতে নোবিত ও তার বন্ধুরা দুঃসাহসিক সফর করে।
অভিনয়ে
- ওয়াসাবি মিজুতা
- মেগুমি ওহারা
- ইউমি কাকাজু
- তোমোকাজু সেকি
- সুবারু কিমুরা
- রায়উনোসুকে কামিকি
- কোতোনো মিৎসুইশি
- ইয়াসুনোরি মাটসুমোতো
- ইশিরো ফুনাকোশি
- কেঞ্জি উৎসুমি
- মিনামি তাকাইয়ামা