চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ও ইনস্টিটিউটসমূহ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৯টি অনুষদে ৫২টি বিভাগ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ এবং অন্তর্গত বিভাগসমূহ হলো:[1]
.jpg)
অনুষদসমূহ
কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ
![]() ডক্টর আবদুল করিম ভবন | |
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬৬ |
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
ডিন | মোহাম্মদ সেকান্দর চৌধুরী |
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা | ১৪৭ |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক, হাটহাজারী , , বাংলাদেশ |
.jpg)
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্নে ১৯৬৬ সালে কলা বিভাগের গোড়াপত্তন ঘটে। পরবর্তীতে নামকরণ করা হয় কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ। প্রাথমিকভাবে বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস ও দর্শন- এই চারটি বিভাগ নিয়ে অনুষদটি গঠিত হয়। বর্তমানে এই অনুষদের অধীনে ১২টি বিভাগ ও ৩টি ইন্সটিটিউট রয়েছে।[2] বর্তমান ডীন মোহাম্মদ সেকান্দর চৌধুরী।[3]
অর্ন্তগত বিভাগ
- আরবি বিভাগ
- এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২১ জন।
- ইতিহাস বিভাগ
- এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৯ জন।
- ইসলামিক ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ
- এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৮ জন।
- ইসলামিক স্টাডিজ: ২০০৪ সাল থেকে কলা অনুষদের অধীনে এই বিভাগের কার্যক্রম শুরু করে। এই বিভাগের প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন ড.এ এইচ এম খতিব। পূর্বে বিভাগটি আরবি বিভাগের সঙ্গে একত্রিত ছিলো। এই বিভাগের বর্তমান চেয়ারম্যান ডক্টর আহমদ আলী। এই বিভাগের সদস্য বর্তমানে ১২ জন এবং প্রায় ৫০০ জন ছাত্রছাত্রী অধ্যয়নরত রয়েছে।
- ইংরেজি বিভাগ
- ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শ্রেণীর পাঠদানের উদ্দেশ্যে ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয় সূচনালগ্ন থেকে বিভাগটি কার্যক্রম শুরু করে। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৯ জন।
- বাংলা বিভাগ
- বাংলা ভাষা, সাহিত্য এবং সংস্কৃতি বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শ্রেণীর পাঠদানের উদ্দেশ্যে ১৯৬৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয় সূচনালগ্ন থেকে বিভাগটি কার্যক্রম শুরু করে। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৯ জন।
- বাংলাদেশ স্টাডিজ বিভাগ
- নতুন বিভাগ হিসেবে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষ থেকে এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
- দর্শন বিভাগ
- এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৯ জন।বিভাগটি ড.আবদুল করিম ভবনের ৩য় তলায় অবস্থিত।বর্তমানে বিভাগের চেয়ারম্যান ড.ইকবাল শাহীন খান।
- নাট্যকলা বিভাগ
- ১৯৯৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর নাট্যকলা ও সঙ্গীত বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এর পূর্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কলা অনুষদের অধীনে নাট্যকলা বিষয় ১৯৮৯ সালে, সঙ্গীত বিষয় ১৯৯৩ শিক্ষাবর্ষে সাবসিডিয়ারি কোর্স এবং ১৯৯৩-৯৪ শিক্ষাবর্ষ হতে নাট্যকলা ও সঙ্গীত বিষয়ে এমএ (প্রিলিমিনারী) কোর্স চালু হয়। ১৯৯৫-৯৬ শিক্ষাবর্ষ হতে সঙ্গীত বিষয়ে এবং ১৯৯৭-৯৮ শিক্ষাবর্ষ হতে নাট্যকলা বিষয়ে এম. ফিল. কোর্স চালু হয়। বর্তমানে সঙ্গীত বিষয়ে পিএইচ. ডি. কোর্স চালু আছে। ১৯৯৭-৯৮ শিক্ষাবর্ষ হতে ৪ বছর মেয়াদী বি. এ. অনার্স কোর্স চালু হয়। ১৯৯৮ সালে নাট-মন্ডল নামে বিভাগের একটি মিলনায়তন প্রতিষ্ঠিত হয়। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৩ জন।
- পালি বিভাগ
- এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৯ জন।
- ফার্সি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ
- এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১ জন।
- সঙ্গীত বিভাগ
- এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১ জন।
- সংস্কৃত বিভাগ
- এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৪ জন।
অর্ন্তগত ইনস্টিটিউটসমূহ

- আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট
- আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের অন্তর্ভুক্ত একটি অন্যতম ইনস্টিটিউট। ২০০৮ সালে, বিভিন্ন ভাষা শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে এটি চালু করা হয়। কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ড. আবদুল করিম ভবনে এই বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বর্তমানে এখানে ২১ জন শিক্ষক রয়েছেন। সর্বমোট ৪৫ টি আসন রয়েছে অনার্স কোর্সে এবং ভাষা কোর্সে আসন রয়েছে প্রায় সাত শতাধিক। এখানে মোট সাতটি ভাষায় সার্টিফিকেট কোর্স ও ডিপ্লোমা ডিগ্রি প্রদান করা হয়।
ভাষাবিজ্ঞান: আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধীনে ২০১২-১৩ সেশন থেকে এই ইনস্টিটিউটের অধীনে ভাষাবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স প্রোগ্রাম চালু করা হয়। এখানে ধ্বনিতত্ত্ব, রুপতত্ত্ব, অর্থতত্ত্ব, ব্যক্যতত্ত্ব ও ভাষার প্রায়োগিক কোর্স সমাজ ভাষাবিজ্ঞান, কম্পিউটর ভাষা বিজ্ঞান, চিকিৎসা ভাষাবিজ্ঞান, ভাষাবৈকল্য, সংকেত ভাষা, মৌলিক বাংলা ও ইংরেজী বিষয় গুলো পড়ানো হয়। যে কোন এক বর্ষে তৃতীয় ভাষা হিসেবে বিদেশী যে কোন একটি ভাষাও পড়ানো হয়।
চারুকলা ইনস্টিটিউট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের অন্তর্ভুক্ত একটি অন্যতম ইনস্টিটিউট। এটি চট্টগ্রামের বাদশাহ মিয়া চৌধুরী সড়কে অবস্থিত। এটি একমাত্র ইনস্টিটিউট যা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যম্পাসের বাইরে অবস্থিত। বর্তমানে এখানে ৩০ জন অনুষদ সদস্য রয়েছেন, পাশাপাশি সর্বমোট ৭০টি আসন রয়েছে।
- শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
অর্ন্তগত গবেষণা কেন্দ্রসমূহ
- নজরুল গবেষণা কেন্দ্র
জীব বিজ্ঞান অনুষদ
![]() জীব বিজ্ঞান অনুষদ ভবন | |
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা | ১০৩ |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় , , বাংলাদেশ |
.jpg)
জীব বিজ্ঞান সম্পর্কিত বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণীর পাঠদানের উদ্দেশ্যে এই অনুষদের কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে এখানে ১০৩ জন অনুষদ সদস্য রয়েছেন।
অর্ন্তগত বিভাগ
- উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৪ জন।
- জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৬ জন।
- প্রাণরসায়ণ ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৩ জন।
- প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
প্রাণিবিদ্যা বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শ্রেণীর পাঠদানের উদ্দেশ্যে ডক্টর শফিক হায়দার চৌধুরীর নেতৃত্বে ১৯৭৩ সালে অনুষদের কার্যক্রম শুরু হয়। বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের তৃতীয় তলায় পশ্চিম দিকে এই বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রাণিবিদ্যা বিভাগের বর্তমান চতুর্দশ সভাপতি ডক্টর মোহাম্মদ ইসমাইল মিয়া।[4] বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৪ জন।
গবেষণা এবং অধ্যয়নের সহায়তায় এই বিভাগের নিজস্ব একটি সেমিনার গ্রন্থাগার রয়েছে, যেখানে ৪ হাজার বই এবং ৩৮০ বিজ্ঞান পত্রিকা ও সাময়িকীর সংকলন রয়েছে। এছাড়াও এখানে একটি প্রাণিবিদ্যা জুদুঘর রয়েছে। ১৯৭৩ সালে প্রাণিবিদ্যা বিভাগের পাঠক্রমের সমর্থনে একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এ জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়। জাদুঘরে প্রায় ৫৪০টি নমুনা সংরক্ষিত রয়েছে। এর মধ্যে প্রাণীর সংখ্যা ৫৭টি এবং ফরমালিন (ভেজা সংরক্ষিত) নমুনার সংখ্যা ৪৮৫ টি।[5]
- ফার্মেসি বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৮ জন।
- ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৯ জন।[6] বিভাগটি প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৯৬ সালে। বর্তমানে এটি দেশের অন্যতম ভৌগোলিক শিক্ষা এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। এই বিভাগে ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যায় বিএসসি, এমএসসি, এমফিল এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ রয়েছে। নগর উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ব্যবস্থাপনায় রিমোট সেন্সিং এবং জিআইএস এর ব্যবহার, দূর্যোগ, ভূমি ব্যবহার, স্বাস্থ্য ভূগোল, পানি সম্পদ ইত্যাদি সহ আরও অনেক বিষয়ে গবেষণা হচ্ছে বর্তমানে বিভাগটিতে। বিভাগের বর্তমান চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো: ইদ্রিস আলম।[7]
- মনোবিজ্ঞান বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১১ জন।
- মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৬ জন।
- মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৯ জন।জীববিজ্ঞান অনুষদের দ্বিতীয় তলায় এ বিভাগ অবস্থিত।এই বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা জীববিজ্ঞান অনুষদের সাবেক ডিন "প্রফেসর ডক্টর খান তৌহিদ ওসমান"।বর্তমানে এই বিভাগের সভাপতির দায়িত্বে আছেন 'প্রফেসর ডক্টর শফিকুল আলম'।
ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ
![]() ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ ভবন | |
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
ডিন | আ.ফ.ম আওরঙ্গজেব |
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা | ১৩০ |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় , , বাংলাদেশ |
বাণিজ্য বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শ্রেণীর পাঠদানের উদ্দেশ্যে ১৯৭০ সালে থেকে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের কার্যক্রম শুরু হয়। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১৩০ জন। এবং বর্তমান ডীন ডক্টর জাহাঙ্গীর আলম।
অর্ন্তগত বিভাগ
- ফাইনান্স বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৬ জন।
- বাজারজাতকরন বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৩২ জন।
- ব্যাংকিং ও বীমা বিভাগ
যুগের চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে দেশে ব্যাংক ও বীমা খাতে দক্ষ মানবশক্তি গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০১২ সালে ব্যাংকিং এ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগ তাদের পথচলা শুরু করে৷ বর্তমানে এই বিভাগের প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন ড. সুলতান আহমেদ। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৪ জন।
- ব্যবস্থাপনা স্টাডিজ বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৯ জন।
- মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ
৮ব্যবসায় ও শিল্প খাতের চাহিদা পূরনের লক্ষ্যে দেশে প্রথমবারের মত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১২ সালে হিউমেন রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগ খোলা হয়৷ বর্তমানে এই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন আ.ফ.ম আওরঙ্গজেব।এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৪ জন।
- হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ৩২ জন।
- ব্যুরো অব বিজনেস রিসার্স বিভাগ
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২ জন।
- সেন্টার ফর বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন
এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ১ জন।
শিক্ষা অনুষদ
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় , , বাংলাদেশ |
অর্ন্তগত বিভাগ
- শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান বিভাগ
প্রকৌশল অনুষদ
![]() ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ ভবন | |
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
স্থাপিত | ২০০১ |
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় , , বাংলাদেশ |
বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এবং গ্রন্থাগারের মাঝখানে ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ অবস্থিত। এই অনুষদের বর্তমান অনুষদ সদস্য ৩৩ জন।[8]
অর্ন্তগত বিভাগ
- কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পাঠদানের উদ্দেশ্যে ২০০১ সালে এই বিভাগের কার্যক্রম শুরু করে। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে বিভাগটি কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগ নামে চালু হলেও পরবর্তীকালে বর্তমান নামে পরিবর্তন করা হয়। ২০০৪ সাল পর্যন্ত নিজস্ব ভবন না থাকায় বিজ্ঞান এবং ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ ভবনে এই বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে।[9] পরবর্তীকালে ২০০৪-২০০৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে বর্তমান ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ ভবনে এই বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২৪ জন[8] এবং আসন সংখ্যা৭০।: ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
- তড়িৎ এবং ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ
ফলিত পদার্থবিদ্যা, ইলেকট্রনিক্স এবং যোগাযোগ প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পাঠদানের উদ্দেশ্যে এই বিভাগটি কার্যক্রম শুরু করে।২০১৭ সালে এই বিভাগের নাম পরিবর্তন করে ইলেকট্রিকাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং রাখা হয়। এই বিভাগের অনুষদ সদস্য বর্তমানে ২২ জন।যোগাযোগ ও ইলেক্ট্রনিক্সের বিশেষ প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ২০০১-২০০২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে স্নাতক (সম্মান) পর্যায়ে মাত্র ১৩ জন শিক্ষার্থী নিয়ে ফলিত পদার্থবিদ্যা ও ইলেকট্রনিক্স বিভাগের সূচনা হয়। দেশে ইলেকট্রনিক্স ও টেলিকমিউনিকেশন শিক্ষার দ্রুত উন্নয়নের জন্য এই বিভাগে ধীরে-ধীরে বিভিন্ন আধুনিক কোর্সসমূহ চালু করা হয়। ২০০৬ সালে এই বিভাগের নাম পরিবর্তন করে "ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, ইলেক্ট্রনিক্স ও যোগাযোগ প্রকৌশল" রাখা হয়। ২০১২ সালে এই বিভাগে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু হয়। বর্তমান আসন সংখ্যা ৫০ টি।
অর্ন্তগত ইনস্টিটিউট
- চট্টগ্রাম ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলোজি(চিয়েট)
প্রকৌশল অনুষদ গ্যালারি
- ডিন ভবন, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
- আইটি ভবন
- প্রকৌশল অনুষদ
আইন অনুষদ
অর্ন্তগত বিভাগ
আইন বিভাগ
১৯৯২ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর মাধ্যমে আইন শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৯২-১৯৯৩ শিক্ষাবর্ষে মাত্র ৪ জন শিক্ষক এবং ৪৩ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে এই অনুষদে ২৭ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন।
এই আইন অনুষদটি ২০১৫ সালে বর্তমান অবস্থান 'এ. কে. খান আইন অনুষদ ভবন'-এ স্থানান্তরিত হয়। ৬০ হাজার বর্গফুট আয়তনের এই ভবনটি প্রশাসনিক, একাডেমিক, লেকচার গ্যালারী, স্টুডেন্টস সেন্টার এবং অডিটোরিয়াম এই ৫টি ব্লকে বিভক্ত। ভবনটিতে রয়েছে পাঁচটি মাল্টিমিডিয়া পাঠদান কক্ষ, একটি কম্পিউটার ল্যাব, একটি সমৃদ্ধ সেমিনার লাইব্রেরি, ৫৫০ আসন বিশিষ্ট মিলনায়তন, মুটিং এর জন্য রয়েছে বিশেষভাবে নির্মিত মুটিং রুম, শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে পৃথক কমন রুম, নামাজের কক্ষ, ক্যাফেটেরিয়া।
বিজ্ঞান অনুষদ
![]() বিজ্ঞান অনুষদ ভবন | |
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
ঠিকানা | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় , , বাংলাদেশ |
অর্ন্তগত বিভাগ
- গণিত বিভাগ
১৯৬৮ সালের পহেলা নভেম্বর বিভাগটি প্রতিষ্ঠিত হয়। পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ,জৌতির্বিজ্ঞানী ও বিশ্বতত্ত্ববিদ জামাল নজরুল ইসলাম এই বিভাগের সাবেক সভাপতি ছিলেন (১৯৮৬-১৯৮৮)। আসন সংখ্যা ১২০ টি।
- গণিত ও বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র বিভাগ
- পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ
এই বিভাগটি ১৯৬৬ সালে খোলা হয়। ভৌত বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে বিভাগটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আসন সংখ্যা: ১২০টি।
- ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রকৌশল
২০১১ সালে বিভাগটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ড. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন অত্র বিভাগের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে ড. সুমন গাঙ্গুলি অত্র বিভাগের সভাপতির দায়িত্বে আছেন।
- রসায়ন বিভাগ
১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠা লগ্নে এই বিভাগটি চালু করা হয়।
- পরিসংখ্যান বিভাগ
বিজ্ঞান অনুষদ গ্যালারি
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে বিজ্ঞান অনুষদ সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
- শিক্ষক লাউঞ্জ, বিজ্ঞান অনুষদ
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ
![]() ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভবন | |
ধরন | স্বায়ত্তশাসিত |
---|---|
মূল প্রতিষ্ঠান | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা | ১১৩ |
অবস্থান | , বাংলাদেশ |
শিক্ষাঙ্গন | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভূক্ত একটি অন্যতম অনুষদ। এটি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত। এই অনুষদে বর্তমানে নয়টি বিভাগের[10] অধীনে বর্তমানে ১৩১ জন অনুষদ সদস্য রয়েছেন।[11] অর্ন্তগত সর্বমোট ৭৫৮টি আসনে রয়েছে, যার মধ্যে মানবিক শাখার ৩২৩, বিজ্ঞান শাখা ২৬২ এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ১৭৩টি আসন নির্ধারিত রয়েছে।[12][13]
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের উত্তর দিকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বর্তমান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভবন অবস্থিত। ৬ তলা বিশিষ্ট এই ভবনটি পরিকল্পিতভাবে তৈরি; যার প্রতিটি তলায় সতন্ত্রভাবে বিভিন্ন বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। এখানে সিঁড়ির পাশাপাশি লিফটের ব্যবস্থা রয়েছে।
অর্ন্তগত বিভাগ
.jpg)
বিভাগসমূহ | সদস্য | আসন সংখ্যা |
---|---|---|
লোক প্রশাসন বিভাগ | ২০ | ১৫০ |
রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ | ২৫ | ১৫০ |
অর্থনীতি বিভাগ | ২৮ | ১৫০ |
সমাজতত্ত্ব বিভাগ | ২৮ | ১৭০ |
নৃবিজ্ঞান বিভাগ | ১০ | ৭০ |
যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ | ১৭ | ৭০ |
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ | ০৭ | ৬০ |
সোশ্যাল সায়েন্স রিসার্চ ইনস্টিটিউট | ০১ | |
সেন্টার ফর এশিয়ান স্টাডিজ | ০১ | |
পুলিশ সায়েন্স ও ক্রিমিনোলোজি বিভাগ | ||
উন্নয়ন গবেষণা বিভাগ |
- লোক প্রশাসন বিভাগ
লোক প্রশাসন বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের প্রথম তলায় অবস্থিত। বর্তমানে এই বিভাগে শিক্ষক রয়েছেন ২০ জন এবং আসন সংখ্যা ১৫০টি।
- রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ
রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের দ্বিতীয় তলায় অবস্থিত। বর্তমানে এই বিভাগে শিক্ষক রয়েছেন ২৫ জন এবং আসন সংখ্যা ১৫০টি।
- অর্থনীতি বিভাগ
অর্থনীতি বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত। অনুষদ সদস্য ২৮ জন এবং আসন সংখ্যা ১৫০টি।
- সমাজতত্ত্ব বিভাগ
আন্তর্জাতিক সংস্থা ইউনেস্কোর সহযোগিতায় প্রফেসর পিয়ের ব্যাসানেত ১৯৫৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ খোলেন। তারই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৬৯ সালে প্রফেসর ড. আর আই চৌধুরীর হাত ধরে "সমাজতত্ত্ব" বিভাগ প্রতিষ্ঠা ও কার্যক্রম শুরু করে। এর পর থেকেই সমাজ ও যুগের সাথে সামঞ্জস্য রেখে, চাহিদা অনুযায়ী নতুন নতুন কোর্স অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। চ্ট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজতত্ত্ব বিভাগ প্রতিষ্ঠার পর প্রথম দুই বছর শুধু এম.এ ডিগ্রি চালু ছিল। পরবর্তীতে বি.এ. (সম্মান) এবং কিছুকাল পরে বি.এস.এস (সম্মান) প্রোগ্রাম একাডেমিক কার্যক্রমের আওতায় আনা হয়। বর্তমানে অত্র বিভাগে বি.এস.এস এবং এম.এস.এস প্রোগ্রামের পাশাপাশি এম.ফিল ও পি.এইচ.ডি. প্রোগ্রাম চালু আছে। বর্তমানে সমাজতত্ত্ব বিভাগে ২৮ জন সদস্য রয়েছে। তারমধ্যে ৮ জন অধ্যাপক, ৩ জন সহযোগী অধ্যাপক, ৮ জন সহকারী অধ্যাপক ও ৯ জন প্রভাষক রয়েছেন। সমাজতত্ত্ব বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের চতুর্থ তলায় অবস্থিত। এ বিভাগে রয়েছে আলাদাভাবে টিচার্স এরিয়া, আলাদা ক্লাস রুস, আধুনিক সুবিধা সম্বলিত কম্পিউটার ল্যাব, আলাদা কনফারেন্স রুম ও একটি সেমিনার লাইব্রেরি।
- নৃবিজ্ঞান বিভাগ
নৃবিজ্ঞান বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের চতুর্থ তলায় অবস্থিত। অনুষদ সদস্য ১০ জন এবং আসন সংখ্যা ৭০টি।
- যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
১৯৯৪ সালের ১লা ডিসেম্বর কলা অনুষদের অধীনে সাংবাদিকতা বিভাগ নামে ২ জন শিক্ষক ও ২৩ জন শিক্ষার্থী নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। সে সময়ে কলা ভবনে এর সকল কার্যক্রম পরিচালিত হত। পরবর্তীতে ২০০৩ সালে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ। এরপর এর অধীনে আন্তঃ ব্যক্তিক যোগাযোগ, গণযোগাযোগ, সাংগঠনিক যোগাযোগ, রাজনৈতিক যোগাযোগ, উন্নয়ন যোগাযোগ ইত্যাদি বিষয়েও অধ্যয়ন শুরু হয়। জানুয়ারি ৩১, ২০০৯ সালে বিভাগটি সমাজবিজ্ঞান অনুষদের অধীনে নতুনরূপে কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে।[14] বর্তমানে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভবনের ৫ম তলায় এই বিভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বর্তমানে বিভাগের শিক্ষক রয়েছেন ১৭ জন এবং আসন সংখ্যা ৭০টি।
- আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের ষষ্ঠ তলায় অবস্থিত। বর্তমানে এই বিভাগে শিক্ষক রয়েছেন ৭ জন এবং আসন সংখ্যা ৬০টি।
- সোশ্যাল সায়েন্স রিসার্চ ইনস্টিটিউট
বর্তমানে এই বিভাগে ১ জন শিক্ষক রয়েছেন।
- সেন্টার ফর এশিয়ান স্টাডিজ
বর্তমানে এই বিভাগে ১ জন শিক্ষক রয়েছেন।
ইনস্টিটিউটসমূহ
- শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
- চারুকলা ইনস্টিটিউট
- আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট
- কমিউনিটি ওফথমোলজি ইনস্টিটিউট
- বন ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট
- ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিশ
- সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা ইনস্টিটিউট
- ভাস্কর্য, চারুকলা ইনস্টিটিউট
- বন ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট
- পরিচালকের কার্যালয়, বন ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট
- ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিশ
- ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিশ
তথ্যসূত্র
- "University of Chittagong at a Glance"। cu.ac.bd (ইংরেজি ভাষায়)। চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১১, ২০১৫।
- "চবিতে ভাষাতাত্ত্বিক বিভাগগুলো নিয়ে হচ্ছে নতুন অনুষদ"। dhakatimes24। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ১০ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৯।
- "চবির কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের নবীনবরণ"। যায়যায়দিন। ৪ এপ্রিল ২০১৯। ১০ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৯।
- "প্রাণিবিদ্যা বিভাগ সম্পর্কে"। www.zool.cu.ac.bd। zool.cu.ac.bd। ১৮ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১, ২০১৬।
- "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘর"। rongmohol.com। রঙমহল.কম। ৩০ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ২১, ২০১৬।
- "Welcome To GES"। ২০১৮-০৪-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-২৭।
- "Welcome To Geography and Environmental Studies || Chittagong University."। ২০১৮-০৩-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-২৭।
- "কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ"। cu.ac.bd। cu.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১, ২০১৬।
- "কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ"। www.cu.ac.bd। cu.ac.bd। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১, ২০১৬।
- অনুষদসমূহ
- "The Faculty of SOCIAL SCIENCE"। cu.ac.bd (ইংরেজি ভাষায়)। চট্টগ্রাম: চবি। ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৫, ২০১৫।
- "সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ" (PDF)। cu.ac.bd। ডিন, সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ। ০৫ নভেম্বর ২০১৫। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৫, ২০১৫। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - "বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আসনসংখ্যা"। দৈনিক সংগ্রাম। ৩১ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৫, ২০১৫।
- "বিভাগের কথা"। cajcu.com। চট্টগ্রাম: cajcu। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৩, ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ও ইনস্টিটিউটসমূহ সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |