সেরেস

সেরেস সৌর জগতের সর্বাতিক্ষুদ্র এবং গ্রহাণু বলয়ের একমাত্র বামন গ্রহ।, ইতালীয় জ্যোতির্বিদ জিওসেপ্পে পিয়াজ্জি ১৮০১ খ্রীস্টাব্দের প্রথম দিনে (১লা জানুয়ারী ১৮০১)এটি আবিস্কার করেন।[1]। তিনি এর নাম রাখেন সেরেস ফেরদিনানদিয়া যদিওতা সচরাচর সংক্ষেপে "সেরেস" নামে আখ্যায়িত। সেরেস নামের উৎস হচ্ছেন রোমান দেবী সেরেস যিনি অঙ্কুরোদগম , ফসল ফলানো এবং মাতৃ স্নেহের দেবী। "ফেরদিনানদিয়া" এসেছে নেপলস ও সিসিলি'র রাজা ৪র্থ ফার্দিনান্দ-এর নামানুকরণে।

Ceres
ডন মহাকাশযান থেকে ২০১৫র ৪ঠা মে তারিখে ১৩,৬০০ কিমি (৮,৫০০ মা) দূর থেকে সেরেসের চিত্র
আবিষ্কার
আবিষ্কারকজিওসেপ্পে পিয়াজ্জি
আবিষ্কারের তারিখ১লা জানুয়ারী ১৮০১

    মাত্র ৯৫০ কিলোমিটার ব্যাসের অধিকারী সেরেস গ্রহাণুপুঞ্জের সবচেয়ে বড় জ্যোতিষ্ক। গ্রহাণুপুঞ্জের সকল গ্রহানুর মোট ভরের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ভর রয়েছে সেরেসের একারই । সাম্প্রতিক পর্যবেক্ষণসমূহ থেকে জানা যায়, সেরেসের পৃষ্ঠ সম্ভবত পানি, বরফ ও পানিতে দ্রবীভূত বিভিন্ন খনিজ পদার্থের মিশ্রণ দিয়ে তৈরি । ধারনা করা হয় এর কেন্দ্র পাথুরে এবং চারপাশ ঘিরে তরল পানির মহাসাগর রয়েছে ।

    শ্রেণীবিভাগ

    ভৌত বৈশিষ্টাবলী

    অভ্যন্তরীণ গঠন

    পৃষ্ঠ

    আবহাওয়া

    তথ্যসূত্র

    1. Piazzi, Giuseppe (১৮০১)। Risultati delle osservazioni della nuova Stella scoperta il dì 1 gennajo all'Osservatorio Reale di Palermo (Italian ভাষায়)। Palermo।
    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.