রূপপুর ইউনিয়ন
পাবনা জেলার বেড়া উপজেলা র আমিনপুর থানার একটি ইউনিয়ন
রুপপুর | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
![]() ![]() রুপপুর | |
স্থানাঙ্ক: ২৩.৮৯৪৫৫০৫° উত্তর ৮৯.৬৫০৯৮৮৩° পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | পাবনা জেলা |
উপজেলা | বেড়া উপজেলা ![]() |
গণতান্ত্রিক | পাবনা ০২ আসন(সংসদীয় ৬৯ আসন) |
আয়তন | |
• মোট | ২৫.০৮ বর্গকিলোমিটার কিমি২ ( বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১ আদমশুমারী অনুযায়ী) | |
• মোট | ২১,৭৩৫ |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৮% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৬৬৮২ ![]() |
ওয়েবসাইট | ruppurup |
ইতিহাস
রুপপুর ইউনিয়ন বেড়া উপজেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। ২০১৩ সালের ২০ শে অক্টোবর রুপপুর ইউনিয়ন আমিনপুর থানার অধীনে চলে যায়। [1]
অবস্থান
রুপপুর ইউনিয়নের ইহার উত্তর দিকে পুরান ভারেংগা এবং জাতসাখিনী ইউনিয়ন, পশ্চিম দিকে মাশুমদিয়া ইউনিয়ন ও রানীনগর ইউনিয়ন, দক্ষিণে ঢালারচর ইউনিয়ন,পুর্বে মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলা
ইউনিয়ন পরিষদ
যোগাযোগ ব্যবস্থা
রূপপুর ইউনিয়নের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম সমূহ :
- ঢাকা থেকে কাশিনাথপুর পর্যন্ত আধা ঘন্টা পর পর বাস আছে। ঢাকা থেকে আনুমানিক দূরত্ব ১৫০ কিলোমিটার।
- পাবনা থেকে বাস,সিএনজি ও অন্যান্য পরিবহনের মাধ্যমে যাতায়াত করা যায়। পাবনা থেকে আনুমানিক দূরত্ব ৬০ কিলোমিটার।
- বেড়া থেকে বাস, সিএনজি, মটর সাইকেল ইত্যাদি যোগে যাতায়াত করা যায়। বেড়া থেকে আনুমানিক দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার।
- আমিনপুর থানা থেকে বাস, সিএনজি, মটর সাইকেল ইত্যাদি যোগে যাতায়াত করা যায়। আমিনপুর থেকে আনুমানিক দূরত্ব ০৭ কিলোমিটার।
রূপপুর ইউনিয়নের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমরূপপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যনের নম্বর =০১৭১৫-২৩৪৩৭৩ রূপপুর ইউনিয়নের সচিবের নম্বর = ০১৭১৮-৮২২২৬১ [2]
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
কলেজ= নাই
উচ্চ বিদ্যালয় ১ টি।
- খানপুরা উচ্চ বিদ্যালয়।
প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারি ৪ টি। বে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫ টি মাদ্রাসা ১ টি [2]
দর্শনীয় স্থান
নটাকোলা ঘাট
এনজিও
রুপপুর ইউনিয়নটি প্রত্যন্ত এবং বন্যকবলিত এলাকা হওয়ায় এখানে দারিদ্রতা বিমোচনের জন্য বেশ কয়েকটি এনজিও এর কার্যক্রম রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেঃ ব্র্যাক, আশা, পাবনা প্রতিশ্রুতি, আসিয়াব, গ্রামীণ ব্যাংক ইত্যাদি। [2]
ধর্ম ও ধর্মীয় উৎসব
রুপপুর ইউনিয়নে মুসলিম জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বেশি। এবং আমিনপুর থানার এই এলাকাতে আঞ্জুমান ই ক্বাদেরিয়ার অধীনে একটা মসজিদ আছে। যেখানে এলাকার বেশির ভাগ মুসলিম প্রতি আরবি মাসের ১১ তারিখে উপস্থিত হয়। প্রতি বছর পবিত্র আশুরা পালন করা হয় এখানে। এছাড়া মুসলিম ধর্মীয় সকল উৎসব এখানে পালন করা হয়ে থাকে। হিন্দুরা সকল পূজা করে থাকে। তাছাড়া এই এলাকাতে দুর্গা পূজা বেশ যাক-জোমকভাবে পালন করা হয়ে থাকে।
খাদ্য
এখানকার প্রধান খাবার হলো ভাত, রুটি, ডাল, শাক-সবজি, মাছ, মুড়ি, চিড়া ইত্যাদি। পান্তা ভাত ও কড়কড়ে ভাতের চাহিদাও এই এলাকাতে বেশ দেখা যায়।
তথ্যসূত্র
- https://www.prothomalo.com/amp/bangladesh/article/56339/আমিনপুর-থানার-উদ্বোধন-আজ
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০১৮।