রাগবি বিশ্বকাপ

টেমপ্লেট:Infobox rugby league football competition

রাগবি বিশ্বকাপ, বর্তমানে ২০১৯ বিশ্বকাপ চলতেছে, এটি পুরুষদের রাগবি ইউনিয়ন প্রতি চার বছর পরপর শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর অংশগ্রহণের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়। রাগবি বিশ্বকাপ প্রথম অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৭ সালে, নিউজিল্যানন্ড এবং অস্ট্রেলিয়া যৌথ ভাবে এর আয়োজন করে।

বিজয়ীদের উইলিয়াম ওয়েব এলিসের নামানুসারে ওয়েব এলিস কাপ প্রদান করা হয়, জনপ্রিয় কিংবদন্তি অনুসারে, রাগবি স্কুলের একজন ছাত্র, ফুটবল খেলার সময় বল হাত দিয়ে ধরে ফেলে রাগবি খেলা উদ্ভাবন করেন। এখন পর্যন্ত চারটি দেশ ট্রফি জিতেছে; নিউজিল্যান্ড তিনবার, অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকা প্রত্যেকে দু'বার করে এবং ইংল্যান্ড একবার। নিউজিল্যান্ড বর্তমান চ্যাম্পিয়ন, তারা ২০১৫ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।

টুর্নামেন্টটি খেলাটির আন্তর্জাতিক পরিচালনা কমিটি বিশ্ব রাগবি পরিচালনা করে থাকে। ১৯৮৭ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম রাগবি বিশব্কাপে ষোলটি দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, তবে ১৯৯৯ সাল থেকে বিশটি দল বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করছে। ২০১৯ রাগবি বিশ্বকাপ জাপানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এবং ২০২৩ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত হবে।

২১ আগস্ট ২০১৯ বিশ্ব রাগবি ঘোষণা করে যে পুরুষ এবং মহিলাদের বিশ্বকাপের শিরোনাম থেকে লিঙ্গ উপাধি সরানো হবে। তদনুসারে, ভবিষ্যতে পুরুষ এবং মহিলাদের সকল বিশ্বকাপ আনুষ্ঠানিকভাবে "রাগবি বিশ্বকাপ" নামে অনুষ্ঠিত হবে। নতুন নীতিতে প্রথম টুর্নামেন্টটি হবে ২০২১ সালে, নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য পরবর্তী মহিলা টুর্নামেন্টটি আনুষ্ঠানিকভাবে "রাগবি বিশ্বকাপ ২০২১" নামে অনুষ্ঠিত হবে।[1]

খেলার ধরন

যোগ্যতা

দ্বিতীয় বিশ্বকাপ থেকে বাছাই পর্ব চালু করা হয়েছে, সেখানে

চূড়ান্ত পর্বের ষোলটি স্থানের মধ্যে আটটি স্থানের জন্য মোট চব্বিশটি দেশ বাছাই পর্বে অংশ নেয়।[2] ১৯৮৭ সালের উদ্বোধনী বিশ্বকাপে কোনও বাছাই পর্ব ছিল না; পরিবর্তে, ১৬ টি স্থানের মধ্যে সাতটি দেশ আন্তর্জাতিক রাগবি ফুটবল বোর্ডের (আইআরএফবি, এখন বিশ্ব রাগবি) সদস্য হিসেবে সরাসরি নেওয়া হয় আর বাকীগুলি আমন্ত্রণের মাধ্যমে নেওয়া হয়।[3]

২০০৩ এবং ২০০৭ সালে চূড়ান্ত পর্বের ২০ দলের জন্য আগের টুর্নামেন্টের আটটি কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা দল সরাসরি  সুযোগ পায়। বাকি বারোটি দলের জন্য মহাদেশ ভিত্তিক বাছাই পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।[4] দলগুলোর জন্য আমেরিকা থেকে তিনটি দল, এশিয়া থেকে একটি, আফ্রিকার একটি, ইউরোপ থেকে তিনটি এবং ওশেনিয়া থেকে দুটি দল নেওয়া হয়। বাকি দু'টি জায়গা পুনর্বিবেচনার জন্য বরাদ্দ রাখা হয়। আফ্রিকার রানার্সআপ এবং ইউরোপের বাছাই দলে মধ্যকার ম্যাচের জয়ি দল আমেরিকার রানার্সআপ দলের সাথে খেলে এবং জয়ি দলটি পুনর্বিবেচিত দল হিসেবে চূড়ান্ত পর্বে স্থান পায়।[5] এশিয়া এবং ওশেনিয়ার বাছাইপর্বের রানার্সআপের মধ্যে ম্যাচের মা্যেমে দ্বিতীয় পুনর্বিবেচিত দলটি নির্ধারণ করা হয়।

বর্তমান পদ্ধতিতে চূড়ান্ত পর্বের ২০টি দলের মধ্যে ১২টি দল নেওয় হয় পূর্ববর্তী টুর্নামেন্টের গ্রুপ (পুল) পর্বে যে দলগুলি তৃতীয় বা তার চেয়ে উপরের স্থানে ছিল তারা সরাসরি চূড়ান্ত পর্বে যাবে।[6][7] বাকি আটটি জায়গার জন্য অঞ্চলভিত্তিক বাছাই অনুষ্ঠিত হয়, মোট আটটি দল ইউরোপের জন্য বরাদ্দ, পাঁচটি ওশেনিয়ার জন্য, তিনটি আমেরিকার জন্য, দুটি আফ্রিকার জন্য এবং একটি এশিয়ার জন্য বরাদ্দ।[8]

মূল আসর

২০১৫ সালের টুর্নামেন্টে ছয় সপ্তাহের বেশি সময় ব্যাপি বিশটি দেশ অংশগ্রহণ করে। [7][9] এ বিশ্বকাপে দুটি ধাপ ছিল, পুল এবং নকআউট। দেশগুলো চারটি পুলে বিভক্ত ছিল, এ থেকে ডি, প্রতিটি পুলে পাঁচটি দেশ ছিল।[10] ২০১২ সালের ডিসেম্বরে বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ের উপর ভিত্তি করে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে দলগুলির র‌্যাঙ্কিং করা হয়। শীর্ষস্থানীয় চারটি দলকে এ থেকে ডি পুলে রাখা হয়। পরবর্তী চারটি শীর্ষস্থানীয় দলগুলিকে পুল এ থেকে ডি তে লটারির করে নির্ধারণ করা হয় এভাবে এবং পরের চারটি দলকে নির্ধারণ করা হয়। প্রতিটি পুলে অবশিষ্ট স্থানগুলি বাছাইপর্ব থেকে আসা দল দ্বারা পূরণ করা হয়।[11]

দেশগুলো পুলে পরস্পর পরস্পরে সাথে মোকাবেলা করে ফলে প্রত্যেক দল চারটি ম্যাচে অংশ নেওয়া সুযোগ পায়।[10] পুলে খেলার সময় বোনাস পয়েন্ট ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়। যদি দুই বা ততোধিক দলে পয়েন্ট সমান হয় তবে উচ্চতর স্থান নির্ধারণের জন্য মানদণ্ডের একটি ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়; ষষ্ঠ এবং চূড়ান্ত মানদণ্ডটি আনুষ্ঠানিক বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে উচ্চতর দল নির্ধারিত হয়।

প্রতিটি পুলের বিজয়ী এবং রানার-আপ নকআউট পর্বে উঠে। নকআউট পর্বে কোয়ার্টার- এবং সেমিফাইনাল এবং তারপরে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়।কোয়ার্টার ফাইনালে প্রতিটি পুলের বিজয়ী অন্য পুলের রানার্সআপের বিপক্ষে খেলে। প্রতিটি কোয়ার্টার ফাইনালের বিজয়ী সেমিফাইনালে উঠে এবং সেমিফাইনালের বিজয়ীরা ফাইনালে খেলে। সেমিফাইনালে পরাজিতরা তৃতীয় স্থানের জন্য খেলে, এটি 'ব্রোঞ্জ ফাইনাল' নামে পরিচিত।নকআউট পর্বে কোনও ম্যাচ যদি ড্রয়ে শেষ হয় তবে অতিরিক্ত সময় খেলার মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারিত হয়। এতেও যদি বিজয়ী নির্ধারিত না হয় তবে ম্যাচ সাডেন ডেথে চলে যায় এবং কোন দল কোনও পয়েন্ট অর্জন করলেই বিজয়ী হয়। বিজয়ী নির্ধারণের শেষ অবলম্বন হিসাবে, একটি কিকিং প্রতিযোগিতা ব্যবহৃত হয়।[10]

ইতিহাস

২০১১ বিশ্বকাপে সামোয়া (নীল জার্সি) এবং ওয়েলসের (লাল জার্সি) মধ্যে খেলায় একটি স্ক্রাম

ট্রফি

রাগবি বিশ্বকাপের বিজয়ীদের পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হয় ওয়েব এলিস কাপ, এটির নামকরণ করা হয় উইলিয়াম ওয়েব এলিসের নাম অনুসারে। ট্রফিটিকে রাগবি বিশ্বকাপ হিসাবেও উল্লেখ করা হয়। ট্রফিটিকে প্রতিযোগিতায় ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত কাপ হিসাবে ১৯৮৭ সালে নির্বাচন করা হয় এবং এটি ১৯০৬ সালে গ্যারার্ডের ক্রাউন জুয়েলার্স তৈরি করেছিল।[12][13] ট্রফিটি প্রতিটি খেলার পরে সহকর্মী রয়েল ওয়ারেন্ট ধারক থমাস লিয়েট পুনরুদ্ধার করে। [14][15] 'ইন্টারন্যাশনাল রাগবি ফুটবল বোর্ড' এবং 'দ্য ওয়েব এলিস কাপ' শব্দটি কাপের মুখে খোদাই করা হয়েছে। এটা তোলে আটত্রিশ সেন্টিমিটার উঁচু দাঁড়িয়ে স্বর্ণ রৌপ্য সোনালী এবং দুটি ঢালাই স্ক্রল হ্যান্ডলগুলি, একটি মাথা দিয়ে একের পর সমর্থিত বনদেবতা, এবং একটি অন্য একটি মাথা পরী । [16] অস্ট্রেলিয়ায় ট্রফিটি কথাবার্তায় "বিল" নামে পরিচিত - উইলিয়াম ওয়েব ইলিসের একটি উল্লেখ reference

আয়োজক নির্বাচন

টুর্নামেন্ট বৃদ্ধি

সংবাদমাধ্যম সম্প্রচার

দর্শক উপস্থিতি

Year Host(s) Final Bronze Final Number of teams
Winner Score Runner-up 3rd place Score 4th place
1987 Australia

New Zealand
টেমপ্লেট:Ru-big
29–9 টেমপ্লেট:Ru-big
টেমপ্লেট:Ru-big
22–21 টেমপ্লেট:Ru-big
16
1991 England

France

Ireland

Scotland

Wales
টেমপ্লেট:Ru-big
12–6 টেমপ্লেট:Ru-big
টেমপ্লেট:Ru-big
13–6 টেমপ্লেট:Ru-big
16
1995 South Africa টেমপ্লেট:Ru-big
15–12

(aet)
টেমপ্লেট:Ru-big
টেমপ্লেট:Ru-big
19–9 টেমপ্লেট:Ru-big
16
1999 Wales টেমপ্লেট:Ru-big
35–12 টেমপ্লেট:Ru-big
টেমপ্লেট:Ru-big
22–18 টেমপ্লেট:Ru-big
20
2003 Australia টেমপ্লেট:Ru-big
20–17

(aet)
টেমপ্লেট:Ru-big
টেমপ্লেট:Ru-big
40–13 টেমপ্লেট:Ru-big
20
2007 France টেমপ্লেট:Ru-big
15–6 টেমপ্লেট:Ru-big
টেমপ্লেট:Ru-big
34–10 টেমপ্লেট:Ru-big
20
2011 New Zealand টেমপ্লেট:Ru-big
8–7 টেমপ্লেট:Ru-big
টেমপ্লেট:Ru-big
21–18 টেমপ্লেট:Ru-big
20
2015 England টেমপ্লেট:Ru-big
34–17 টেমপ্লেট:Ru-big
টেমপ্লেট:Ru-big
24–13 টেমপ্লেট:Ru-big
20
2019 Japan To be determined To be determined 20
2023 France To be determined To be determined

আয়

ফলাফল

টুর্নামেন্ট

বিভিন্ন দেশের সফলতা

দলের রেকর্ড

রেকর্ড এবং পরিসংখ্যান

আরও দেখুন

  • মহিলা রাগবি বিশ্বকাপ
  • রাগবি বিশ্বকাপ সেভেন

তথ্যসূত্র

মুদ্রিত উত্স

  • Collins, Tony (২০০৮)। "'The First Principle of Our Game': The rise and fall of amateurism: 1886–1995"। The Changing Face of Rugby: The Union Game and Professionalism since 1995। Cambridge Scholars Publishing। আইএসবিএন 978-1-84718-530-3। Collins, Tony (২০০৮)। "'The First Principle of Our Game': The rise and fall of amateurism: 1886–1995"। The Changing Face of Rugby: The Union Game and Professionalism since 1995। Cambridge Scholars Publishing। আইএসবিএন 978-1-84718-530-3। Collins, Tony (২০০৮)। "'The First Principle of Our Game': The rise and fall of amateurism: 1886–1995"। The Changing Face of Rugby: The Union Game and Professionalism since 1995। Cambridge Scholars Publishing। আইএসবিএন 978-1-84718-530-3।
  • ডেভিস, জেরাল্ড (2004)। রাগবি বিশ্বকাপের অভয়ারণ্য প্রকাশনা লিমিটেডের ইতিহাস
  • ফার-জোনস, নিক, (2003) রাগবি বিশ্বকাপের গল্প, অস্ট্রেলিয়ান পোস্ট কর্পোরেশন । ।
  • Harding, Grant; Williams, David (২০০০)। The Toughest of Them All: New Zealand and South Africa: The Struggle for Rugby Supremacy। Penguin Books। আইএসবিএন 978-0-14-029577-1। Harding, Grant; Williams, David (২০০০)। The Toughest of Them All: New Zealand and South Africa: The Struggle for Rugby Supremacy। Penguin Books। আইএসবিএন 978-0-14-029577-1। Harding, Grant; Williams, David (২০০০)। The Toughest of Them All: New Zealand and South Africa: The Struggle for Rugby Supremacy। Penguin Books। আইএসবিএন 978-0-14-029577-1।
  • Martin, Gerard John (2005). গেমটি একই নয় - নিউজিল্যান্ডের পেশাদার রাগবিয়ের ইতিহাস (থিসিস)। অকল্যাণ্ড প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
  • Peatey, Lance (২০১১)। In Pursuit of Bill: A Complete History of the Rugby World Cup। New Holland Publishers। আইএসবিএন 978-1-74257-191-1। Peatey, Lance (২০১১)। In Pursuit of Bill: A Complete History of the Rugby World Cup। New Holland Publishers। আইএসবিএন 978-1-74257-191-1। Peatey, Lance (২০১১)। In Pursuit of Bill: A Complete History of the Rugby World Cup। New Holland Publishers। আইএসবিএন 978-1-74257-191-1।
  • Phillpots, Kyle (2000). পেশাদারীকরণ রাগবি ইউনিয়ন (থিসিস)। ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়।
  • Williams, Peter (২০০২)। "Battle Lines on Three Fronts: The RFU and the Lost War Against Professionalism": 114–136। doi:10.1080/714001793

নোট

    উদ্ধৃতিসমূহ

    1. "World Rugby announces gender neutral naming for Rugby World Cup tournaments" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। World Rugby। ২১ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৯
    2. Peatey (2011) p. 59.
    3. Peatey (2011) p. 34.
    4. "Doin' it the Hard Way"। Rugby News38। ২০০৭। পৃষ্ঠা 26।
    5. "Doin' it the Hard Way"। Rugby News38। ২০০৭। পৃষ্ঠা 27।
    6. "Rankings to determine RWC pools"BBC News। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
    7. "AB boost as World Cup seedings confirmed"stuff.co.nz। NZPA। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
    8. "Caribbean kick off for RWC 2011 qualifying"। irb.com। ৩ এপ্রিল ২০০৮। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২
    9. "Fixtures"। World Rugby। ১৫ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৫
    10. "Tournament Rules"। World Rugby। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৫
    11. "2015 Rugby World Cup seedings take shape"। tvnz.co.nz। AAP। ২০ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৪
    12. "Second World Cup exists, Snedden confirms"New Zealand Herald। ১৮ আগস্ট ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
    13. Quinn, Keith (৩০ আগস্ট ২০১১)। "Keith Quinn: Back-history of RWC – part three"TVNZ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
    14. "Friday Boss: Kevin Baker of silversmiths Thomas Lyte"BBC News
    15. "Thomas Lyte"royalwarrant.org
    16. "The History of the Webb Ellis Cup"। Sky Sport New Zealand। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩

    বহিঃ সংযোগ

    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.