মুহাম্মাদ মুরসি
মুহাম্মাদ মুরসি ইসা আল-আইয়াত (আরবি: محمد مرسى عيسى العياط, মিশরীয় আরবি: mæˈħammæd ˈmʊɾsi ˈʕiːsæ l.ʕɑjˈjɑːtˤ, জন্ম: ৮ আগস্ট ১৯৫১ মৃত্যু: ১৭ জুন, ২০১৯) ছিলেন একজন মিশরীয় রাজনীতিবিদ, প্রকৌশলী ও পঞ্চম রাষ্ট্রপতি।[1]
মহামান্য মুহাম্মাদ মুরসি محمد مرسي العياط | |
---|---|
![]() | |
৫ম মিশরের রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ৩০ জুন ২০১২ – ৩ জুলাই ২০১৩ | |
প্রধানমন্ত্রী | কামাল গানজুরি হেশাম কানদিল |
উপরাষ্ট্রপতি | মাহমুদ মেক্কি |
পূর্বসূরী | মুহাম্মেদ হুসেইন তানতায়ি (অন্তর্বর্তীকালীন) |
উত্তরসূরী | আদলি মনসুর (অন্তর্বর্তীকালীন) |
জোট-নিরপেক্ষ আন্দোলন এর মহাসচিব | |
কাজের মেয়াদ ৩০ জুন ২০১২ – ৩০ আগস্ট ২০১২ | |
পূর্বসূরী | মুহাম্মেদ হুসেইন তানতায়ি |
উত্তরসূরী | মাহমুদ আহমেদিনেজাদ |
ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি এর চেয়ারম্যান | |
কাজের মেয়াদ ৩০ এপ্রিল ২০১১ – ২৪ জুন ২০১২ | |
পূর্বসূরী | পদ স্থাপিত |
উত্তরসূরী | সাদ এল-কাতাতনি |
হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভস | |
কাজের মেয়াদ ১ ডিসেম্বর ২০০০ – ১২ ডিসেম্বর ২০০৫ | |
পূর্বসূরী | নোমান গুমা |
উত্তরসূরী | মাহমুদ আবাজা |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | মুহাম্মাদ মুরসি ইসা আল-আইয়াত ৮ আগস্ট ১৯৫১ এল আদওয়াহ, শারকিয়া গভর্নরেইট, কিংডম অব মিশর |
মৃত্যু | ১৭ জুন ২০১৯ ৬৭) কায়রো, মিশর | (বয়স
রাজনৈতিক দল | ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | মুসলিম ব্রাদারহুড |
দাম্পত্য সঙ্গী | নাজলা মাহমুদ (বি. ১৯৭৯) |
সন্তান | ৫ |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | কায়রো বিশ্ববিদ্যালয় সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় |
স্বাক্ষর | ![]() |
মুরসি ২০০০ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং ২০০৫ সাল পর্যন্ত মিশরের সংসদে বহাল ছিলেন। এ সময়ে তিনি মুসলিম ব্রাদারহুডের একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। ২০১১ সালে মুসলিম ব্রাদারহুড ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি (এফজেপি) নামে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে মুরসী তার চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। মিশরের দুই পর্বের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, যেটি ২০১২ সালের মে ও জুনে অনুষ্ঠিত হয়, সে নির্বাচনে মুরসী এফজেপির মনোনীত প্রার্থী ছিলেন এবং উভয় পর্বেই সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
২৪ জুন, ২০১২ তারিখে মিশরের নির্বাচন কমিশন মুহাম্মাদ মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত রাষ্ট্রপতি হোসনি মুবারাকের সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী আহমেদ শফিকের বিপরীতে দ্বিতীয় পর্বের ভোটে, যেটি প্রথম পর্বের শীর্ষ দুই প্রার্থীর মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, জয়ী ঘোষণা করে। কমিশন কর্তৃক প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী মুরসী ৫১.৭ শতাংশ এবং আহমেদ শফিক ৪৮.৩ শতাংশ ভোট লাভ করেন।[2]
নির্বাচন কমিশন এই ফলাফল ঘোষণা করার পর মুহুর্তেই মুসলিম ব্রাদারহুড ও এফজেপি আনুষ্ঠানিক ভাবে মুহাম্মাদ মুরসিকে তাদের সকল সাংগঠনিক পদ থেকে অব্যাহতি দেয় এবং তাকে ‘মিশরের সর্বস্তরের মানুষের রাষ্ট্রপতি’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।[3]
প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা
মুহাম্মাদ মুরসি ৮ আগস্ট ১৯৫১ তারিখে উত্তর মিশরের শারক্বিয়া প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কায়রো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৫ সালে প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক ও ১৯৭৮ সালে একই বিষয়ে সম্মান ডিগ্রী লাভ করেন। এ বছরই তিনি উচ্চ শিক্ষার্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান। ১৯৮২ সালে ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যালিফোর্নিয়াতে মুহাম্মাদ মুরসির প্রকৌশল বিষয়ে গবেষণা শেষ হয় এবং তিনি ডক্টরেট ডিগ্রী লাভ করেন। এ বছরই তিনি ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি, নর্থরিজে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৮৫ সালে মুরসি শারকিয়া প্রদেশের জাগাজিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেয়ার উদ্দেশ্যে ক্যালিফোর্নিয়ার অধ্যাপনার চাকরি ছেড়ে মিশরে চলে আসেন।[4]
মুহাম্মাদ মুরসির পাঁচ সন্তানের মধ্যে দুই জন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করেন এবং জন্মসূত্রে তারা মার্কিন নাগরিক।[5]
রাজনৈতিক জীবন
২০০০ সালে মুহাম্মাদ মুরসি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সাংগঠনিক ভাবে তিনি মুসলিম ব্রাদারহুডের সদস্য হলেও, নির্বাচনে তাকে ব্রাদারহুডের অন্যান্য নেতাদের মত আইনত স্বতন্ত্র ভাবে লড়তে হয় কারণ হোসনি মুবারাকের শাসনামলে মুসলিম ব্রাদারহুড মিশরের প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ছিল। মুরসি ব্রাদারহুডের গুরুত্বপূর্ণ গাইড্যান্স অফিসের প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন, যার পরিণতিতে ২০১১ সালে ব্রাদারহুডের প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক দল ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি গঠনের পর তিনিই দলটির চেয়ারম্যান পদ লাভের জন্য সবচেয়ে সম্ভাব্য ছিলেন।
মিশরের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ২০১২
মূলত দলীয় উপনেতা ও রাজনৈতিক প্রধান খাইরাত এল-শাতেরই ছিলেন মুসলিম ব্রাদারহুডের মূল রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী। কিন্তু একটি আদালত প্রচারণা শুরুর আগে শাতের সহ একাধিক প্রার্থীকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করলে ব্রাদারহুড বা এফজেপি প্রার্থী হিসেবে মুহাম্মাদ মুরসির নাম উঠে আসে, যিনি মূলত সংগঠনটির দ্বিতীয় মনোনয়ন ছিলেন। পরে এফজেপি মুরসিকে তাদের প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করে।[6]
ব্রাদারহুডের এক দলত্যাগী জনপ্রিয় নেতার অংশগ্রহণ সত্ত্বেও মুহাম্মাদ মুরসি ২৩ মে, ২০১২ এর নির্বাচনে ২৫.৫ শতাংশ ভোট পান, যা ছিল সর্বোচ্চ। প্রথম পর্বের পর মুহাম্মাদ মুরসি এবং আহমেদ শফিক দ্বিতীয় পর্বের চূড়ান্ত ভোটাভুটির জন্য মনোনীত হন।[7] দ্বিতীয় পর্বের নির্বাচনের আগে মুহাম্মাদ মুরসি মিশরের সর্বস্তরের মানুষের প্রতি আহমেদ শফিকের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার আহবান জানান। মুরসির রাজনৈতিক দল আহমেদ শফিককে, যিনি সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান যিনি হোসনি মুবারাকের অধীনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ম পালন করেন, ক্ষমতাচ্যুত মুবারাকের রক্ষাকর্তা হিসেবে আখ্যায়িত করে প্রচার করে, শফিক নির্বাচিত হলে মিশরের ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসন নতুন জীবন পাবে। [8]
৩০ মে, ২০১২ তারিখে মুহাম্মাদ মুরসি মিশরীয় টেলিভিশন উপস্থাপক তাওফিক ওকাশার বিরুদ্ধে একটি মানহানি মামলা করে বলেন, ওকাশা ইচ্ছাকৃত ভাবে ভুল তথ্য উপস্থাপন করে মুরসি ও তার রাজনৈতিক দলের সম্মানহানি করেছে। মিশরীয় গণমাধ্যমের সূত্রমতে, ওকাশা ২৭ মে তারিখে প্রায় তিন ঘন্টা ব্যাপী একটি টেলিভিশন বক্তব্যে মিশরে ‘ইসলামপন্থীদের হাতে খ্রিষ্টানদের হত্যাকান্ডের’ প্রমাণাদি তুলে ধরে প্রশ্ন করেন, হত্যাকারীরা কীভাবে দেশ চালাবে।[9] উল্লেখ্য, বিতর্কিত প্রমাণাদিগুলোতে ইসলামপন্থী হিসেবে মূলত মুসলিম ব্রাদারহুডকে ইঙ্গিত করা হয়েছিল।[10]
২৪ জুন, ২০১২ তারিখে মুরসিকে দ্বিতীয় পর্বের নির্বাচনে জয়ী, অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়।[11] এর পরপরই মুরসি মুসলিম ব্রাদারহুড ও ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি থেকে আনুষ্ঠানিক অব্যাহতি গ্রহণ করেন।[12] সেখানে আরও বলা হয়ে থাকে, তিনি মুসলিম ব্রাদারহুড এর মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে যোগদান করেন।
আস্থা ও ধর্মমত
সরকার পরিবর্তন হচ্ছে
“ | আমি আশা করি জনগণ আমাকে ফ্রিডম এন্ড জাস্টিস এবং মুসলিম ব্রাদারহুডের ইসলামি প্রার্থী হিসাবে বেছে নেবে, এবং আল্লাহর ইচ্ছায় সিস্টেমটি স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের দিকে অগ্রসর হবে। | ” |
— মুহাম্মদ মুরসি |
মুহাম্মদ মুরসি বলেন, "কোন অস্তিত্বশীল বস্তু সংবিধানের উপরে থাকবে না" তবে সেনাবাহিনীর অবস্থানের জন্য তার দৃষ্টিভঙ্গি বানাননি। তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর বাজেট সংসদ কর্তৃক তত্ত্বাবধান করা উচিত তবে নির্দিষ্ট এলাকায় গোপনীয়তার প্রয়োজন হবে। তিনি মিশরের সংবিধানকে সম্মান করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন এবং স্বাধীনতা ও বিচারপতি পার্টি "জনগণকে বিশ্বাস করতে আমরা চাপ দিচ্ছি না"। তিনি বলেছেন মিশরীয়রা এমন সমাজে বসবাসের চেষ্টা করেছিল যার মধ্যে সকলের সমান অধিকার রয়েছে। তিনি ২০১১ সালের বিপ্লবকে মধ্য প্রাচ্যে একটি "ইসলামিক জাগরণ" হিসাবেও যুক্ত করেছিলেন। [১৭]
মিশরের রাষ্ট্রপতি
অভ্যন্তরীণ নীতিমালা
ফরেন পলিসি ম্যাগাজিনের মন্তব্য অনুযায়ী, মুরসির রাষ্ট্রপতিত্ব প্রাথমিক ভাবে মিশরের অভ্যন্তরীণ নীতিগঠনে সামান্যই প্রভাব ফেলবে, কেননা প্রশাসনের সর্বস্তরেই মূলত হোসনি মুবারাকের অনুসারীরা, বা তার অনুগতরা বা তার দ্বারা নিযুক্তরা কর্মরত আছে।[13] সাংবাদিক ইয়সরি ফাউদাকে দেয়া এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে মুরসি বলেন, তিনি রাষ্ট্রপতি শাসিত ও সংসদ শাসিত ব্যবস্থার সংমিশ্রণে একটি সাময়িক অন্তবর্তিকালীন প্রশাসনের পক্ষপাতী, যার মধ্য দিয়ে প্রশাসনের স্বাভাবিকীকরণ আর গতিশীলতা বজায় থাকবে।
বৈদেশিক নীতি
মুহাম্মাদ মুরসি তার বিজয় ভাষণে ঘোষণা দেন, তিনি মিশরের বর্তমান আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলোর প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবেন, প্রত্যক্ষ ভাবে ফিলিস্তিনের পক্ষে কথা বলবেন এবং ভূরাজনীতিকভাবে ইরানের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে মনযোগী হবেন। তিনি সিরিয়ায় বাশার আল আসাদের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী ও বিদ্রোহীদের সাহায্য করার জন্য বিশ্ববাসীকে আহবান করেন।
ধারণা করা হয়, মূলত ইসরায়েল বিষয়ে মিশরের বৈদেশিক নীতির কোন আমূল পরিবর্তন হবে না, ব্রাদারহুডের সাথে মিশরের সশস্ত্র বাহিনী এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের এমন বোঝাপড়ার ভিত্তিতেই মুরসির মাধ্যমে তাদের হাতে মিশরের রাষ্ট্রক্ষমতার হস্তান্তর সম্ভব হয়েছে।[14]
মৃত্যু
মুরসি ২০১৯ সালের ১৭ জুন মিসরের একটি আদালতের এজলাসে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ৬৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন [15][16][17]
তথ্যসূত্র
- Muslim Brotherhood's candidate and first president after Mobarak
- "Muslim Brotherhood candidate Morsi wins Egyptian presidential election"। Fox News.com। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২।
- [http://www.ikhwanonline.com/new/Article.aspx?ArtID=83459&SecID=211 "شورى الإخوان" يسمي مرسي رئيسًا لـ"الحرية والعدالة"]. إخوان اون لاين، 2011-4-30. وصل لهذا المسار في 1 مايو 2011.
- "Interview with Mohamed Morsi"। Al-Jazeera। ২৯ জানুয়ারি ২০১২।
- "Newsmaker: Egypt's Morsy goes from prisoner to president"। Reuters। ২৪ জুন ২০১২।
- "Egypt Brotherhood candidate: army wants to retain power"। Al-Akhbar। ১৮ এপ্রিল ২০১২।
- Hiel, Betsy (২০ মে ২০১২)। "Muslim Brotherhood's rhetoric reveals intent in Egypt"। TribLIVE। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১২।
- "Egypt's Islamists seek 'grand coalition' with liberals, minorities"। The Hindu। ৩০ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১২। Authors list-এ
|প্রথমাংশ1=
এর|শেষাংশ1=
নেই (সাহায্য) - "Morsy demands Okasha be banned from TV"। Egypt Independent। ৩০ মে ২০১২। ৩১ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১২।
- Sterling: Gauging Muslims' ability to leave their faith ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ জুন ২০১২ তারিখে retrieved 10 June 2012
- http://www.bbc.co.uk/news/world-18571580
- Yasmine Fathi (২৪ জুন ২০১২)। "Brotherhood campaigners elated as Mursi is named Egypt's next president"। Al Ahram।
- "Brother Number One"। Foreign Policy। ৭ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১২।
- Ben Gedalyahu, Tzvi. "Mursi Vows to Preserve International Agreements" Israel National News, 25 June 2012.
- "Egypt's ousted president Morsi dies during trial" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৬-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১৭।
- "Egypt's ousted president Morsi dies during trial" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৬-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১৯।
- "Egypt's ex-President Mohamed Morsi dies after court appearance"। www.aljazeera.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১৯।
১৭ https://en.wikipedia.org/wiki/2012_Egyptian_presidential_election
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী সংগঠন ও পদের উৎপত্তি |
চেয়ারম্যান ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি ২০১১-২০১২ |
উত্তরসূরী ঘোষিতব্য |
পূর্বসূরী হোসনি মুবারাক |
মিশরের রাষ্ট্রপতি ২০১২ |
উত্তরসূরী পদে আসীন |
পূর্বসূরী মোহামেদ হুসেইন তানতায়ুই |
মহাসচিব নন-অ্যালাইনড মুভমেন্ট ২০১২ |
উত্তরসূরী পদে আসীন |
|}
টেমপ্লেট:Egyptian presidential elections 2012 টেমপ্লেট:Presidents of Egypt