মুখোশধারী গন্ধগোকুল
মুখোশধারী গন্ধগোকুল বা হিমালয়ী বাঘডাশ[3] বা হিমালয়ের গন্ধগোকুল[4] (ইংরেজি: Masked Palm Civet) (বৈজ্ঞানিক নাম:Paguma larvata) হচ্ছে ভিভেরিডি পরিবারের পগুমা গণের একটি মাঝারি আকারের গন্ধগোকুল জাতীয় প্রাণী।[4]
মুখোশধারী গন্ধগোকুল Masked Palm Civet[1] | |
---|---|
![]() | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | মাংশাশী |
পরিবার: | Viverridae |
উপপরিবার: | Paradoxurinae |
গণ: | Paguma Gray, 1831 |
প্রজাতি: | P. larvata |
দ্বিপদী নাম | |
Paguma larvata (Hamilton-Smith, 1827) | |
![]() | |
Masked palm civet range |
বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[3]
বর্ণনা
মুখোশধারী গন্ধগোকুল একটি মাঝারি আকারের প্রজাতি। এদের মুখে মুখোশ ছাড়া পার্থক্য করার মতো কোনো বৈশিষ্ট্য থাকে না এবং এজন্য এদের এরকম নামকরণ করা হয়েছে। এদের লেজে বলয় নেই এবং অন্যান্য গন্ধগোকুলের মতো পুরো দেহে কোনো তিলা বা ডোরা থাকে না। এই প্রজাতির গন্ধগোকুলের মাথাসহ দেহের দৈর্ঘ্য ৭৬ সেমি, লেজ ৬৪ সেমি। এদের ওজনে তারতম্য থাকে এবং ওজন প্রায় ৩.৬-৬ কেজি হয়ে থাকে।[4]
বিস্তৃতি
মুখোশধারী গন্ধগোকুল বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, মায়ানমার, নেপাল, চীন, পাকিস্তান, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, লাওস, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও তাইওয়ানে পাওয়া যায়।[4]
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- Wozencraft, W. C. (16 November 2005)। Wilson, D. E., and Reeder, D. M. (eds), সম্পাদক। Mammal Species of the World (3rd edition সংস্করণ)। Johns Hopkins University Press। পৃষ্ঠা {{{pages}}}। আইএসবিএন ০-৮০১-৮৮২২১-৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - Duckworth, J. W., Wozencraft, C., Kanchanasaka, B. (২০০৮)। "Paguma larvata"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2012.2। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন।
- বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯৬
- জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: স্তন্যপায়ী, খণ্ড: ২৭ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ১২৮-১২৯।