বিজ্ঞান কল্পকাহিনী
বিজ্ঞান কল্পকাহিনী আধুনিক কল্পকাহিনীমূলক সাহিত্যের একটি বিশেষ ধারা, যাতে ভবিষ্যৎ বৈজ্ঞানিক বা প্রযুক্তিগত আবিষ্কার ও উদ্ভাবন এবং মানব সভ্যতাকে কেন্দ্র করে পটভূমি রচনা করা হয়। মানব সভ্যতা মধ্যযুগে থেকে আধুনিক যুগে প্রবেশের সময় যে বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের সৃষ্টি হয় তার অনিবার্য ফসল ছিল বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী। ইংরেজিতে একে “সাইন্স ফিকশন” বলা হয়। বাংলা ভাষায় প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা শুরু হয় ঊনবিংশ শতাব্দীতে। বাংলা বিজ্ঞান কল্পকাহিনী সাহিত্যের অগ্রদূত বলা যায় জগদানন্দ রায়কে; তিনি শুক্র ভ্রমণ নামক একটি জনপ্রিয় বই লিখেছিলেন। অন্যান্য লেখকদের মধ্যে লীলা মজুমদার, ক্ষিতীন্দ্রনারায়ন ভট্টাচার্য, প্রেমেন্দ্র মিত্র, সত্যজিত রায়, অদ্রীশ বর্দ্ধনের নাম প্রাসঙ্গিক। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুও একটি কল্পবিজ্ঞান গল্প লিখেছেন 'পলাতক তুফান' নামে।
সংজ্ঞা
ইতিহাস
ধারণাসমূহ
বহির্জাগতিক প্রাণ
এই বিশাল মহাবিশ্বে কি শুধু মাত্র পৃথিবীতেই প্রাণ আছে? এই প্রশ্নটি তাড়া করে বেড়াচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের । তাদের ধারনার সেই ভিন্ন গ্রহের প্রাণীদের নাম দেয় এলিয়েন ।
মানুষ আবিষ্কার প্রেমী , সাথে কল্পনা প্রেমীও । কারন , আবিষ্কারের তাড়না জন্মায় কল্পনা থেকে । আর এইভাবেই আবিষ্কার হয়েছে নানা অজানা ।
বহির্জাগতিক বুদ্ধিমত্তা
জৈব প্রযুক্তি
- ক্লোনিং
- কৌলিতত্ত্ব, জিন প্রকৌশল
- পরিবৃত্তি
- অরগানলেগিং
- দীর্ঘ জীবন
- ক্রায়োনিক্স, ক্রায়োসংরক্ষণ
অতি দ্রতগতিসম্পন্ন নভোযান
সময় পরিভ্রমণ
তথ্যসূত্র
- Isaac Asimov deeply influenced by Rober Anson Heinlein. Asimov and Arthur C Clark's most of writing impacted by Rober A Heinlein
- Luke 6:10; Student are not greater than their Teacher. But the student who is fully trained will become like the Teacher