বাংলাবান্ধা ইউনিয়ন
বাংলাবান্ধা বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার অন্তর্গত তেতুলিয়া উপজেলার একটি ইউনিয়ন। এটি বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের ইউনিয়ন।[1] বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থলবন্দরটিও এখানে অবস্থিত।
বাংলাবান্ধা | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
![]() ![]() বাংলাবান্ধা | |
স্থানাঙ্ক: ২৬°৩৭′৪৬.২০″ উত্তর ৮৮°২৪′৪৫.৩৬″ পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | রংপুর বিভাগ |
জেলা | পঞ্চগড় জেলা |
উপজেলা | তেতুলিয়া উপজেলা ![]() |
সরকার | |
• চেয়ারম্যান | মো: কুদরত- ই খুদা মিলন |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
আয়তন
২১ বর্গকিলোমিটার।
অবস্থান
তেতুলিয়া উপজেলার সদর হতে বাংলাবান্ধার দূরত্ব ১২ কিলোমিটার। বাংলাবান্ধা থেকে ভারতের শিলিগুড়ি শহর মাত্র সাত কিলোমিটার এবং দার্জিলিং মাত্র ৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। আর বাংলাবান্ধা থেকে নেপালের কাকরভিটা সীমান্ত মাত্র ৩০ কিলোমিটারের মধ্যে।[2]
প্রশাসনিক এলাকা
এই ইউনিয়নে নয়টি ওয়ার্ড এবং ২৬ টি গ্রাম আছে। [1] গ্রাম সমূহের নামঃ- ঝাড়ুয়াপাড়া, বাংলাবান্ধা, জায়গীরজোত, পাগলীডাঙ্গী, ঘাটিয়ারপাড়া, সরদার পাড়া, বাইনগছ, নিধীগছ, ভুগরী ভিটা, উকিলজোত, সন্যাসী পাড়া, সিপাই পাড়া, হাওয়া জোত, দিঘলগাও, চতুরাগছ, ধাইজান, হাজী পাড়া, পাঠান পাড়া, জামাদারগছ, দক্ষিণ কাশিমগঞ্জ, উত্তর কাশিমগঞ্জ, হুলাসুজোত, গেয়ালগছ, পেদীভিটা, ফুটকীবাড়ী এবং নারায়নজোত।
স্থলবন্দর
বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থলবন্দরটি এখানে অবস্থিত। বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের মাধ্যমে ভারত, নেপাল ও ভুটানের সাথে বাণিজ্য সম্পাদিত হয়। সীমান্তের ওপাড়ে ভারত-এর ফুলবাড়ি। । ১৯৯৭ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর থেকে নেপাল-বাংলাদেশের মাঝে সীমিত আকারে বাণিজ্য অব্যহত রয়েছে।