ফার্স্ট ব্লাড

ফার্স্ট ব্লাড ডেভিড মোরেলের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত র‌্যাম্বো সিরিজের একটি আমেরিকান অ্যাকশন চলচ্চিত্র। যাতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মার্কিন অভিনেতা সিলভেস্টার স্ট্যালোন[3] এখন পর্যন্ত এ সিরিজের চারটি ছবি মুক্তি পেয়েছে। ছবিগুলো হলো, ফার্স্ট ব্লাড(১৯৮২), র‍্যাম্বো:ফার্স্ট ব্লাড পার্ট ২(১৯৮৫), র‍্যাম্বো ৩(১৯৮৮) এবং র‍্যাম্বো ৪(২০০৮)।

ফার্স্ট ব্লাড
প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিপ্রাপ্ত পোস্টার
পরিচালকটেড কচিফ[1]
প্রযোজকবাজ ফিসেন[2]
মারিও কাসার
এন্ড্রো জি. ভেজনা
চিত্রনাট্যকারমাইকেল কুজল
উইলিয়াম সাকিম
সিলভেস্টার স্ট্যালোন
উৎসটেমপ্লেট:Basedon
শ্রেষ্ঠাংশেসিলভেস্টার স্ট্যালোন
রিচার্ড ক্রিনা
ব্রায়ান ডেনী
সুরকারজেরি গোল্ডস্মিথ
চিত্রগ্রাহকএন্ড্রে লাজলো
সম্পাদকজোয়ান ই. চ্যাপম্যান
প্রযোজনা
কোম্পানি
এনাভাসিস ইসভেস্টম্যান্ট এন.ভি
এলকোজো প্রোডাকসন্স
পরিবেশকঅরিয়ন পিকচার্স
মুক্তি২২শে অক্টোবর, ১৯৮২
দৈর্ঘ্য৯৩ মিনিট
দেশযুক্তরাষ্ট্র
ভাষাইংরেজি
নির্মাণব্যয়$১৪ মিলিয়ন
আয়$১২৫,২১২,৯০৪

কাহিনী

জন র‌্যাম্বো নামে একজন সাবেক সৈনিক ভিয়েতনামে একসাথে কাজ করা তার এক সহকর্মী ডেলমারে বেরিকে খুজঁতে তার গ্রামে আসে কিন্তু সে জানতে পারে বেরি গত বসন্তে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। শহরের শেরিফ (শহরের পুলিশ প্রধান) উইল তার গাড়ি নিয়ে সকালের ভ্রমনে বের হয় এবং রাস্তায় তার সাথে র‌্যাম্বোর দেখা হয়। র‌্যাম্বো পোর্টল্যান্ড যাবে শুনে শেরিফ তার গাড়ি করে র‌্যাম্বোকে পোর্টল্যান্ড যাওয়ার রাস্তা পর্যন্ত রেখে যায় কিন্তু র‌্যাম্বো পোর্টল্যান্ড এর দিকে না গিয়ে আবার শহরের দিকে ফিরে আসে। এজন্য শেরিফ র‌্যাম্বোকে গ্রেফতার করে। কিন্তু র‌্যাম্বো পুলিস স্টেশন থেকে পালিয়ে যায়।

র‌্যাম্বো চ্যাপম্যান ক্রিপ নামক পাহাড়ি বনে পালিয়ে যাওয়ার পর তাকে ধরার জন্য উইল তার সহকারীদের হেলিকাপ্টার ও ডগ স্কোয়াড পাঠাতে বলে। এদিকে হেলিকাপ্টার দিয়েও র‌্যাম্বোকে ধরার চেষ্টা ব্যার্থো হলে শেরিফ উইল তার রেডিওম্যানের সাথে যোগাযোগ করলে তার রেডিওম্যান জানায় জন র‌্যাম্বো একজন ভিয়েতনাম ফেরত কংগ্রেসনাল মেডেল প্রাপ্ত যুদ্ধের সাবেক নায়ক। সকল চেষ্টা ব্যার্থ হলে ও শেরিফ র‌্যাম্বোর দ্বারা আহত হলে স্টেট পুলিশ ঘটনাস্থলে চলে আসে এবং র‌্যাম্বোকে ধরার পরিকল্পনা করতে থাকে। এরমধ্যেই ভিয়েতনামে র‌্যাম্বোর সাবেক কমান্ডিং আফিসার ও প্রশিক্ষক কর্নেল স্যামোয়েল ট্রটম্যান ঘটনাস্থলে পৌঁছে ও শেরিফকে বলে র‌্যাম্বোকে চলে যেতে দিতে যাতে আর কেউ আহত না হয় কারণ র‌্যাম্বোর খারাপ আবহাওয়ায় কিভাবে বেচেঁ থেকে শত্রুর মুকাবিলা করতে হয় সে প্রশিক্ষন আছে। কর্নেল ট্রটম্যান র‌্যাম্বোকে আত্মসমর্পন করতে বলে কিন্তু র‌্যাম্বো আত্মসমর্পন না করে শহরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ও একটি আর্মি ট্রাক ছিনতাই করে শহরের গ্যাস স্টেশনে হামলা করে। তারপর পুলিস স্টেশনে হামলা করে গুলি করে সব তছনছ করে ও শেরিফ উইলকে হত্যা করতে উদ্ধত হলে ট্রটম্যান তাকে বাধা দেয় ও তাকে নিয়ে চলে যায়।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.