প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ঘটনাপঞ্জি
নিম্নলিখিত টেবিলে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রধান ঘটনাবলির তালিকা দেয়া হলোঃ
রণক্ষেত্র | ||
---|---|---|
পশ্চিম | পূর্ব | ইতালীয় |
ককেশীয় | মধ্য প্রাচ্য | বলকান |
আফ্রিকা | নৌ-যুদ্ধ | আকাশ |
রাজনীতি | এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয | গাল্লিপলি |
১৯১৪
তারিখ | ঘটনা | ||
---|---|---|---|
জুন ২৮ | আর্চডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্দিনান্দের হত্যাকাণ্ড, অস্ট্রীয়-হাঙ্গেরীয় সিংহাসনের উত্তরাধিকারী, বসনীয় গাভ্রিলো প্রিন্সিপ কর্তৃক সারায়েভোয় স্ত্রী ডাচেস সোফি সহ নিহত হন।[1] | বিস্তারিত | |
জুলাই ৫ | অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি রাশিয়ার সামরিক ক্ষেত্রে সার্বিয়া বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জার্মান সমর্থন কামনা করে। জার্মানি সহায়তার নিশ্চয়তা দেয়।[2] | ||
জুলাই ২৩ | অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি সার্বিয়াকে একটি চরমপত্র পাঠায়। সার্বিয়ার প্রতিক্রিয়া অসন্তোষজনক হিসেবে দেখা হয়।[3] | বিস্তারিত | |
জুলাই ২৮ | অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। রাশিয়া সৈন্যসমাবেশ করা শুরু করে।[4] | ||
জুলাই ৩১ | জার্মানি সৈন্যসমাবেশ বন্ধ করার জন্য রাশিয়াকে সতর্ক করে। রাশিয়া বলে, সৈন্যসমাবেশ শুধুমাত্র অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি বিরুদ্ধে। | ||
আগস্ট ১ | জার্মানি রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।[5] | ||
ইতালি তার নিরপেক্ষতা ঘোষণা করে। জার্মানি এবং উসমানীয় সাম্রাজ্যের একটি গোপন মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষর।[6] |
বিস্তারিত | ||
আগস্ট ২ | জার্মানি লুক্সেমবুর্গ আক্রমণ করে। | বিস্তারিত | |
জনচেরীতে খণ্ডযুদ্ধ, পশ্চিম রণক্ষেত্রের প্রথম সামরিক পদক্ষেপ। | |||
আগস্ট ২-২৬ | জার্মানি, লুক্সেমবুর্গ সীমান্তের কাছাকাছি "প্যারিসের লোহার গেট" নামে পরিচিত সুরক্ষিত লঙওয়ে অবরোধ ও দখল করে নেয়, ফলে ব্যাপক জার্মান আগ্রাসনের জন্য ফ্রান্স উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। | ||
আগস্ট ৩ | জার্মানি ফ্রান্সের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। বেলজিয়াম ফরাসি সীমান্ত দিয়ে জার্মান অস্ত্র অনুমতি দেয় না।[7] | ||
আগস্ট ৪ | জার্মানি বেলজিয়াম আক্রমণ করে[8] ফরাসি সেনাদের ধূর্ততায় পরাস্ত করতে। | বিস্তারিত | |
ব্রিটেন বেলজিয় নিরপেক্ষতা লঙ্ঘনের প্রতিবাদ জানায়, যা একটি চুক্তি দ্বারা নিশ্চিত হয়েছিলো; জার্মান চ্যান্সেলর এর জবাবে বলে যে, চুক্তিটি সিফন দে পাপিয়ার মাত্র (একটি কাগজের স্ক্র্যাপ). যুক্তরাজ্য জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। [9] |
বিস্তারিত | ||
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার নিরপেক্ষতা ঘোষণা করে। | |||
আগস্ট ৪–আগস্ট ১৬ | জার্মানরা বেলজিয়ামের লিজের দুর্গ বেষ্টন ও দখল করে নেয়। | বিস্তারিত | |
আগস্ট ৫ | মন্টিনিগ্রো অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।[10] | ||
উসমানীয় সাম্রাজ্য দার্দেনেলেস বন্ধ করে দেয়। | |||
আগস্ট ৬ | অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। | ||
সার্বিয়া জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। | |||
আগস্ট ৭ | ব্রিটিশ অভিযানমূলক বাহিনী ফ্রান্সে এসে পৌঁছায়।[11] | বিস্তারিত | |
আগস্ট ৭–সেপ্টেম্বর ১৩ | সীমান্ত যুদ্ধ। জার্মানরা ব্রিটিশ অভিযানমূলক বাহিনী এবং ফ্রান্সের পঞ্চম সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে জয় লাভ করে। | ||
আগস্ট ৭-আগস্ট ১০ | মুলহাউসের যুদ্ধ, সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায়। | ||
আগস্ট ৯ | মন্টিনিগ্রো জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। | ||
তোগোল্যান্ড অভিযান শুরু। | |||
আগস্ট ১১ | ফ্রান্স অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। | ||
আগস্ট ১২ | যুক্তরাজ্য অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। | ||
হালেনের যুদ্ধ, সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায়। | |||
আগস্ট ১৪-আগস্ট ২৫ | লরেনের যুদ্ধ, সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায়। | ||
আগস্ট ১৬–আগস্ট ১৯ | সার্বরা অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ানকে ছেরের যুদ্ধে পরাজিত করে।[12] | বিস্তারিত | |
আগস্ট ১৭ | রাশিয়ান সেনা পূর্ব প্রুশিয়াতে প্রবেশ করে। স্টলুপনেনের যুদ্ধ। | বিস্তারিত | |
আগস্ট ২০ | জার্মানরা পূর্ব প্রুশিয়ায় রাশানদের আক্রমণ করে, গুম্বিনেনের যুদ্ধ। আক্রমণটি ব্যর্থতায় পর্যবেশিত হয়, সেলিফেনের পরিকল্পনা থেকে বিচ্যুতি ঘটে।[13] | বিস্তারিত | |
জার্মানরা ব্রাসেল্স দখল করে। | |||
মরহাঞ্জের যুদ্ধ, লরেনের যুদ্ধের একটি পর্যায়। | |||
সারেবোর্গের যুদ্ধ, লরেনের যুদ্ধের একটি পর্যায়। | |||
আগস্ট ২১ | চার্লেরইয়ের যুদ্ধ, সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায়। | ||
আগস্ট ২১-আগস্ট ২৩ | আর্দেনেসের যুদ্ধ, সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায়। | ||
আগস্ট ২২ | অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি বেলজিয়ামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। | ||
আগস্ট ২৩ | জাপান জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। | বিস্তারিত | |
মন্সের যুদ্ধ, সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায়। | |||
আগস্ট ২৩–আগস্ট ৩০ | তানেনবার্গের যুদ্ধ: রাশিয়ান সেনা জার্মানদের কাছে প্রবল পরাজয়ের স্বীকার হয়।[14] | বিস্তারিত | |
আগস্ট ২৩–সেপ্টেম্বর ১১ | লেম্বার্গের যুদ্ধ। রাশানরা ভিভ দখল করে। | বিস্তারিত | |
আগস্ট ২৩–আগস্ট ২৫ | ক্রাছনিকের যুদ্ধ, লেম্বার্গের যুদ্ধের একটি পর্যায়। অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান প্রথম সেনা রাশিয়ান চতুর্থ সেনাকে পরাজিত করে।[15] | বিস্তারিত | |
আগস্ট ২৪ | এলঞ্জের একশন। | ||
মরতাগেনের যুদ্ধ, সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায়। | |||
আগস্ট ২৪–সেপ্টেম্বর ৭ | জার্মানরা মাওবেগ দুর্গ বেষ্টন ও অবরোধ করে রাখে। | বিস্তারিত | |
আগস্ট ২৪-সেপ্টেম্বর ২৮ | মিত্র পক্ষ মার্ন নদীতে বড় পশ্চাদপসরণ করে। | ||
আগস্ট ২৫ | জাপান অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। | ||
আগস্ট ২৬ | ব্রিটিশ ও ফরাসি বাহিনী তোগোল্যান্ড জয় করে, পূর্ব আফ্রিকাতে একটি জার্মান আশ্রিত রাজ্য।[16] | বিস্তারিত | |
গ্র্যান্ড ফায়তের যুদ্ধ | |||
আগস্ট ২৬–আগস্ট ২৭ | সাতুয়ের যুদ্ধ। মিত্র পক্ষর পশ্চাদপসরণ। | বিস্তারিত | |
আগস্ট ২৬-আগস্ট ৩০ | নিলা লিপার যুদ্ধ, লেম্বার্গের যুদ্ধের একটি পর্যায়। | ||
আগস্ট ২৬-সেপ্টেম্বর ২ | কোমারোয়ের যুদ্ধ, লেম্বার্গের যুদ্ধের একটি অংশ। | বিস্তারিত | |
আগস্ট ২৭ | এত্রেক্সের যুদ্ধ। | বিস্তারিত | |
আগস্ট ২৭–নভেম্বর ৭ | সিংতায়ের যুদ্ধ: জার্মান নিয়ন্ত্রিত চীনের সিংতায়ে বন্দর ব্রিটিশ ও জাপানি বাহিনী দখল করে নেয়। | বিস্তারিত | |
আগস্ট ২৮ | রাজকীয় নৌ বাহিনী উত্তর সাগরের হেলিগোল্যান্ড বাকঁ-এর প্রথম যুদ্ধ জয় লাভ করে। | বিস্তারিত | |
আগস্ট ২৯–আগস্ট ৩০ | সেইন্ট কুয়েনতিনের যুদ্ধ, গুইসের যুদ্ধ নামেও পরিচিত। মিত্র পক্ষের পিছু হঠা। | বিস্তারিত | |
আগস্ট ৩০ | নিউজিল্যান্ড জার্মান সামোয়া দখল করে (পরবর্তিতে সামোয়া)। | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ১ | নেরিতে কার্যকলাপ | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ২–সেপ্টেম্বর ১১ | অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান রাভা রুশকার যুদ্ধে পরাজিত হয়, লেম্বার্গের যুদ্ধের একটি পর্যায়। | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ৪-সেপ্টেম্বর ১৩ | গ্র্যান্ড কোরোনের যুদ্ধ, সীমান্ত যুদ্ধের একটি পর্যায়। | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ৫–সেপ্টেম্বর ১২ | মার্নের প্রথম যুদ্ধ। The German advance on Paris is halted, marking the failure of the Schlieffen Plan.[17] | বিস্তারিত | |
ওরকের যুদ্ধ, মার্নের প্রথম যুদ্ধের একটি পর্যায়। | |||
টু মরিনের যুদ্ধ। | |||
সেপ্টেম্বর ৬-সেপ্টেম্বর ১২ | মার্সেস অব সেইন্ট-গন্দের যুদ্ধ, মার্নের প্রথম যুদ্ধের একটি পর্যায়। | ||
ভিত্রের যুদ্ধ। | |||
রেভিগ্নের যুদ্ধ, মার্নের প্রথম যুদ্ধের একটি পর্যায়। | |||
সেপ্টেম্বর ৬-অক্টোবর ৪ | ড্রিনার যুদ্ধ। | ||
সেপ্টেম্বর ৭–সেপ্টেম্বর ১৪ | মাসুরিয়ান হ্রদের প্রথম যুদ্ধ: নেমানের রুশ সেনাবাহিনী ভারী হতাহত হয়ে পূর্ব প্রুশিয়া থেকে প্রত্যাহার। | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ৯ | থিওবল্ড ভন বেথমান হলয়েগ যুদ্ধে জার্মানির লক্ষ্য প্রনয়ণ করেন। | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ১১ | অস্ট্রেলীয় বাহিনী জার্মান নিউ গিনি দখল করে।[18] | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ১৩ | Troops from South Africa begin invading German South-West Africa. | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ১৩–সেপ্টেম্বর ২৮ | The First যুদ্ধ of the Aisne ends in a substantial draw. The Race to the Sea begins. | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ১ | Erich von Falkenhayn replaces Helmuth von Moltke the Younger as German Chief of Staff. | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ১৯-অক্টোবর ১১ | যুদ্ধ of Flirey | ||
সেপ্টেম্বর ২০ | যুদ্ধ of Zanzibar, German naval victory. | ||
সেপ্টেম্বর ২২-সেপ্টেম্বর ২৬ | First যুদ্ধ of Picardy. | ||
সেপ্টেম্বর ২৪ | The Siege of Przemyśl begins | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ২৫-সেপ্টেম্বর ২৯ | First যুদ্ধ of Albert | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ২৮–অক্টোবর ১০ | The জার্মানরা besiege and দখল করে Antwerp, বেলজিয়াম. | বিস্তারিত | |
সেপ্টেম্বর ২৯–অক্টোবর ৩১ | যুদ্ধ of the Vistula River, aka যুদ্ধ of Warsaw. | বিস্তারিত | |
অক্টোবর–জুলাই ১১, ১৯১৫ | যুদ্ধ of Rufiji Delta, German cruiser Königsberg destroyed. | ||
অক্টোবর ১-অক্টোবর ৪ | First যুদ্ধ of Arras. | বিস্তারিত | |
অক্টোবর ৯-নভেম্বর ১ | Central powers control Belgrade. | বিস্তারিত | |
অক্টোবর ১০-নভেম্বর ২ | যুদ্ধ of La Bassee. | ||
অক্টোবর ১২-নভেম্বর ২ | First যুদ্ধ of Messines. | বিস্তারিত | |
অক্টোবর ১৩-নভেম্বর ২ | যুদ্ধ of Armentieres. |
নোট
- আলবার্তিনি ১৯৫৩, পৃ.৩৮.
- Keegan 1998, পৃ. 53
- লয়ে ১৯৯৪, পৃ. ২০২।
- Evans 2004, পৃ. 12
- Willmott 2003, পৃ. 29
- The Treaty of Alliance Between জার্মানি and Turkey ২ আগস্ট ১৯১৪, ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়
- Keegan 1998, পৃ. 69
- "Invasion of Belgium"। Spartacus.schoolnet.co.uk। ২০১৩-১১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-১৩।
- "ডেইলি মিরর শিরোনাম: যুদ্ধ ঘোষণা, প্রকাশিত ৪ আগস্ট ১৯১৪"। bbc.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- Neiberg 2005, পৃ. 54–55
- Halpern 1995, পৃ. 28
- Tucker 2005, পৃ. 605
- Tucker 2005, পৃ. 374
- Tucker 2005, পৃ. 445
- Tucker 2005, পৃ. 459
- Farwell 1989, পৃ. 353
- Creveld 1977, পৃ.121.
- Odgers ১৯৯৪, পৃ.৪২.
তথ্যসূত্র
- Albertini, Luigi (১৯৫৩)। Origins of the War of 1914। Oxford University Press।
- Lowe, John (১৯৯৪)। The great powers, imperialism, and the German problem, 1865-1925। Routledge। আইএসবিএন 0-415-10444-0।
- Evans, David (২০০৪), The First World War, Teach yourself, London: Hodder Arnold, আইএসবিএন 0-340-88489-4, ওসিএলসি 224332259
- Neiberg, Michael S (২০০৫), Fighting the Great War: A Global History, Cambridge, Mass: Harvard University Press, আইএসবিএন 0-674-01696-3, ওসিএলসি 56592292
- Willmott, H.P. (২০০৩), World War I, New York: Dorling Kindersley, আইএসবিএন 0-7894-9627-5, ওসিএলসি 52541937
- Halpern, Paul G. (১৯৯৪)। A naval history of World War I। Routledge। আইএসবিএন 1-85728-498-4।
- Farwell, Byron (১৯৮৯), The Great War in Africa, 1914–1918, W.W. Norton, আইএসবিএন 978-0-393-30564-7
- Creveld, Martin van (১৯৭৭)। Supplying War: Logistics from Wallenstein to Patton। Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-29793-1।
- Odgers, George (১৯৯৪)। 100 Years of Australians at War। Lansdowne। আইএসবিএন 1-86302-669-X।
- Gottschall, Terrell D. (২০০৩)। By order of the Kaiser: Otto von Diederichs and the rise of the Imperial German Navy, 1865-1902। Naval Institute Press। আইএসবিএন 1-55750-309-5।
- Boemeke, Manfred Franz (১৯৯৮)। The Treaty of Versailles: a reassessment after 75 years। Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-62132-1।
- Tucker, Spencer (২০০৫)। World War I: encyclopedia। ABC-CLIO। আইএসবিএন 1-85109-420-2।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ | ||||
রণক্ষেত্র | প্রধান ঘটনা | নির্দিষ্ট নিবন্ধসমূহ | অংশগ্রহণকারী জাতি | আরও দেখুন |
পূর্বসূত্র: প্রধান রণক্ষেত্রসমূহ:
অন্যান্য রণক্ষেত্রসমূহ:
তারিখ:
|
১৯১৪: |
Civilian impact and atrocities:
Aftermath:
|
অংশগ্রহণকারী জাতি মিত্রশক্তি Central Powers |
• Category: World War I Contemporaneous conflicts: |