নিখিল ভারতীয় সংযুক্ত গণতান্ত্রিক মোর্চা
নিখিল ভারতীয় সংযুক্ত গণতান্ত্ৰিক মোৰ্চা (All India United Democratic Front বা AIUDF) ভারতবর্ষের একটি রাজনৈতিক দল। উত্তর-পূৰ্বাঞ্চলের অসমে এই দলটির উৎপত্তি হয়েছিল। মৌলানা বদরুদ্দিন আজমল এই দলটির মুখ্য নেতা। ২০০৫ সনের অক্টোবর মাসে উনি এক আঞ্চলিক দল হিসেবে "অসম সংযুক্ত গণতান্ত্ৰীক মোৰ্চা" (Assam United Democratic Front (AUDF)) গঠন করেন। ২০০৯ সনের ফেব্ৰুওয়ারী মাসে নতুন দিল্লীতে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলন ইহাকে সৰ্ব ভারতীয় সংযুক্ত গণতান্ত্ৰিক মোৰ্চা নামাকরণ করে এক জাতীয় দল হিসেবে ঘোষণা করেন। এই দলটির প্ৰধান কাৰ্য্যালয় গুয়াহাটীর হাতীগাঁওয়ো অবস্থিত। [2][3]
All India United Democratic Front নিখিল ভারতীয় সংযুক্ত গণতান্ত্ৰিক মোৰ্চা अखिल भारतीय संयुक्त लोकतांत्रिक मोर्चा | |
---|---|
নেতা | বদরুদ্দিন আজমল |
প্রতিষ্ঠা | ২০০৪ |
সদর দপ্তর | নং ৩ ফ্রেন্ডস পথ,হাতিগাওঁ,গুয়াহাটি -৭৮১০৩৮ |
স্বীকৃতি | State Party[1] |
লোকসভায় আসন | ৩ / ৫৪৫
|
Assam Legislative Assembly-এ আসন | ১৩ / ১২৬ (Assam)
|
নির্বাচনী প্রতীক | |
![]() | |
ওয়েবসাইট | |
www |
সৰ্ব ভারতীয় সংযুক্ত গণতান্ত্ৰিক মোৰ্চা অসমের প্ৰধান বিরোধী দল। [4] ২০১১ সনের অসম বিধানসভা নিৰ্বাচনে ওরা ১২৬ টি আসনের মধ্যে ১৮ টি আসনে জয়ী লাভ করে।[5]
প্ৰতীক
তালা-চাবি সৰ্ব ভারতীয় সংযুক্ত গণতান্ত্ৰিক মোৰ্চা নিৰ্বাচনী প্ৰতীক। দলের পতাকা তিন বর্ণের। উপরে সবুজ, মাঝখানেতে সাদা এবং নিচে কালো। দলের প্ৰতীক তালা-চাবি সাদা রঙের মাঝখানেতে বিদ্যমান।
নিৰ্বাচন ইতিহাস
সন | নির্বাচন | বিজয়ী আসন | আসনের পরিবৰ্তন | ভোটের হার | ভোটের হার পরিবৰ্তন |
---|---|---|---|---|---|
২০০৯ | ১৫ তম লোকসভা | ১ | |||
২০১১ | ১৩ তম বিধানসভা (অসম) | ১৮ | |||
২০১৪ | ১৬ তম লোকসভা | ৩ | - | ||
২০১৬ | ১৪ তম বিধানসভা (অসম) | ১৩ | -৫ |
আরো দেখুন
- ভারতে রাজনৈতিক দলগুলোর তালিকা
তথ্যসূত্র
- "List of Political Parties and Election Symbols main Notification Dated 18.01.2013" (PDF)। India: Election Commission of India। ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৩।
- Third front likely in State for LS polls
- Minority party trying to stitch up third front in Assam
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৬।
- "Identity politics in India's north-east"। The Economist। ৭ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৬।