চীনের পর্যটন

বিগত দশকগুলিতে, বিশেষ করে অর্থনৈতিক সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের পর থেকে চীনের পর্যটন ব্যাপক প্রসার লাভ করেছে। চীনে একটি নব্য সচ্ছল মধ্যবিত্ত শ্রেণীর আবির্ভাব এবং চীনের ভেতরে যাতায়াতের উপর বিভিন্ন বিধিনিষেধ সরকার উঠিয়ে নেবার ফলে চীনদেশের আনাচে কানাচে ভ্রমণের পরিমাণ আগের চেয়ে অনেক বেশি বেড়েছে। শুধু তা-ই নয়ম, স্বচ্ছল চীনারা এখন দেশের বাইরেও বহির্বিশ্ব দেখার জন্য ভ্রমণে বেড়িয়ে পড়ছেন। বিশ্বের সর্বত্র এখন চীনা পর্যটকদের দেখতে পাওয়া যায়।

চীনের একটি সাংস্কৃতিক পর্যটনস্থল: সিয়ানের পোড়ামাটির সৈন্যদল
রাজধানী পেইচিং তথা বেইজিংয়ে অবস্থিত নিষিদ্ধ নগরী একটি জনপ্রিয় পর্যটনস্থল

চীনের নিজস্ব পর্যটন ব্যবস্থাও পিছিয়ে নয়। বিশ্বে এর অবস্থান চতুর্থ। ২০০৭ সালে প্রায় সাড়ে ৫ কোটি বিদেশী পর্যটক চীনে বেড়াতে আসেন। ২০০৯ সালে পর্যটন খাত থেকে চীন প্রায় ১৮৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে। [1]

বিশ্ব পর্যটন সংস্থার ভাষ্যমতে ২০২০ সালে চীনের অভ্যন্তরীণ পর্যটন ব্যবস্থা হবে বিশ্বের বৃহত্তম। আর চীনারা নিজেরা হবে চতুর্থ বৃহত্তম বিদেশ ভ্রমণকারী জাতি।

তথ্যসূত্র

  1. chinadaily

আরও দেখুন

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.