চন্দ্র পঞ্জিকা

চন্দ্র পঞ্জিকা হলো এমন একটি পঞ্জিকা (ক্যালেন্ডার) যেখানে দিনসমূহকে হিসাব করার জন্য চাঁদের ঘুর্ণন পদ্ধতির ফলে উদ্ভূত গণনাকে ব্যবহার করা হয়।[1] হিসাবের অসুবিধার্থে পৃথিবীতে চন্দ্র পঞ্জিকার ব্যবহার কম; তবে ধর্মীয় ক্ষেত্রে এর প্রচলণ অধিক; যেমনঃ হিজরি পঞ্জিকা[2]

ইতিহাস

প্রাথমিকভাবে বর্ষ গণনা করা হতো চাঁদের আবর্তন হিসাব করে, সুমেরীয় সভ্যতায় যা প্রথম দৃষ্ট হয়; কিন্তু জ্যোতির্বিজ্ঞান, হিসাব-নিকাশ প্রভৃতিতে অগ্রগামী থাকায় মিশরীয়রা পৃথিবীতে প্রথম সৌর পঞ্জিকার প্রচলন করে।[3]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "হিজরী"http://onushilon.org। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৮ |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  2. সৈয়দ আশরাফ আলী (জানুয়ারি ২০০৩)। "বাংলা বর্ষপঞ্জি"। সিরাজুল ইসলাম[[বাংলাপিডিয়া]]ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশআইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৮ ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য)
  3. "যেভাবে এলো ইংরেজি ক্যালেন্ডার"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম অনলাইন। ৩১ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৮

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.