গন্ধগোকুল
গন্ধগোকুল (ইংরেজি: Asian palm civet; বৈজ্ঞানিক নাম: Paradoxurus hermaphroditus) ‘সাধারণ বা এশীয় তাল খাটাশ’, ‘ভোন্দর’, ‘নোঙর’,‘সাইরেল’ বা ‘গাছ খাটাশ’ নামে পরিচিত। তালের রস বা তাড়ি পান করে বলে তাড়ি বা টডি বিড়াল নামেও পরিচিত। গন্ধগোকুল বর্তমানে অরক্ষিত প্রাণী হিসেবে বিবেচিত। পুরোনো গাছ, বন-জঙ্গল কমে যাওয়ায় দিন দিন এদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে।[3] আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) বিবেচনায় পৃথিবীর বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় উঠে এসেছে এই প্রাণীটি। আফ্রিকা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন প্রজাতির গন্ধগোকুলের বাস।[4]
এশীয় তাল খাটাশ[1] | |
---|---|
![]() | |
গাছে গন্ধগোকুল | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | মাংশাশী |
উপবর্গ: | Feliformia |
পরিবার: | Viverridae |
গণ: | Paradoxurus |
প্রজাতি: | P. hermaphroditus |
দ্বিপদী নাম | |
Paradoxurus hermaphroditus (Pallas, 1777) | |
![]() | |
Asian palm civet range: native in green, introduced in red |
বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[5]
আবাস
এশিয়ান গন্ধগোকুল ভারত, নেপাল, বাংলাদেশ, ভুটান, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয় উপত্যকা, সাবাহ, সারাওয়াক, ব্রুনেই দারুসসালাম, লাওস, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, চীন, ফিলিপাইন এবং ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা, জাভা, কালিম্যানতান, বইয়ান ও সিবেরাত এলাকায় স্থানীয়। ইরিয়ান জয়া, লেজার সুন্দ্রা দ্বীপপুঞ্জ, মালুকু, সুলাওজি এবং জাপানে এ প্রাণীর প্রাচীন আবাসস্থল। পাপুয়া নিউগিনিতে এদের উপস্থিতি তেমন চোখে পড়ে না।[2]
উপপ্রজাতি

Since Peter Simon Pallas's first description published in 1777, a significant number of subspecies have been described between 1820 and 1992. They are listed according to the year of description:[1]
- P. h. hermaphroditus (Pallas, 1777)
- P. h. bondar (Desmarest, 1820)
- P. h. musanga (Raffles, 1821)
- P. h. javanica (Horsfield, 1824)
- P. h. pallasii (Gray, 1832)
- P. h. philippinensis (Jourdan, 1837)
- P. h. setosus (Jacquinot and Pucheran, 1853)
- P. h. nictitans (Taylor, 1891)
- P. h. lignicolor (Miller, 1903)
- P. h. minor (Bonhote, 1903)
- P. h. canescens (Lyon, 1907)
- P. h. milleri (Kloss, 1908)
- P. h. kangeanus (Thomas, 1910)
- P. h. sumbanus (Schwarz, 1910)
- P. h. exitus (Schwarz, 1911)
- P. h. cochinensis (Schwarz, 1911)
- P. h. canus (Miller, 1913)
- P. h. pallens (Miller, 1913)
- P. h. parvus (Miller, 1913)
- P. h. pugnax (Miller, 1913)
- P. h. pulcher (Miller, 1913)
- P. h. sacer (Miller, 1913)
- P. h. senex (Miller, 1913)
- P. h. simplex (Miller, 1913)
- P. h. enganus (Lyon, 1916)
- P. h. laotum (Gyldenstolpe, 1917)
- P. h. balicus (Sody, 1933)
- P. h. scindiae (Pocock, 1934)
- P. h. vellerosus (Pocock, 1934)
- P. h. dongfangensis (Corbet and Hill, 1992)
The taxonomic status of these subspecies has not yet been evaluated.[2]
গ্যালারি
তথ্যসূত্র
- Wozencraft, W. C. (16 November 2005)। Wilson, D. E., and Reeder, D. M. (eds), সম্পাদক। Mammal Species of the World (3rd edition সংস্করণ)। Johns Hopkins University Press। পৃষ্ঠা {{{pages}}}। আইএসবিএন ০-৮০১-৮৮২২১-৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - Duckworth, J.W., Widmann P., Custodio, C., Gonzalez, J.C., Jennings, A., Veron, G. (২০০৮)। "Paradoxurus hermaphroditus"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2010.4। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন।
- বাঁশবাগানের গন্ধগোকুল,আ ন ম আমিনুর রহমান, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১১-০৯-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।
- পথ ভুলে নগরে গন্ধগোকুল, ইফতেখার মাহমুদ, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৬-০২-২০১০ খ্রিস্টাব্দ।
- বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯৬
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিপ্রজাতিতে-এ বিষয় সম্পর্কিত তথ্যে রয়েছে: Paradoxurus hermaphroditus |
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে গন্ধগোকুল সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |