কাসাব্লাংকা
কাসাব্লাংকা মরক্কোর উত্তরাঞ্চলে আটলান্টিক মহাসাগরের তীরে অবস্থিত একটি শহর। এটি একই সাথে দেশটির প্রধান বন্দর এবং বাণিজ্যিক কেন্দ্র।
کازابلانکا الدار البيضاء কাসাব্লাংকা | |
---|---|
শহর | |
ad-Dār al-Bayḍāʼ | |
![]() ![]() کازابلانکا | |
স্থানাঙ্ক: ৩৩°৩২′ উত্তর ০৭°৩৫′ পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
প্রশাসনিক অঞ্চল | বৃহত্তর কাসাব্লাংকা |
প্রথম মীমাংসা করেছিল | ৭ম শতাব্দী |
পূণর স্থাপিত | ১৭৫৬ |
সরকার | |
• ধরন | রাজতন্ত্র |
• শাসক | মোহাম্মেদ VI |
• প্রধান | Mohammed Sajid |
আয়তন | |
• শহর | ৩২৪ কিমি২ (১২৫ বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা | ১৬১৫ কিমি২ (৬২৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০০৯) | |
• শহর | ৩৬,৭২,৯০০ |
• জনঘনত্ব | ৯১৩২/কিমি২ (২৩৬৫০/বর্গমাইল) |
• পৌর এলাকা | ৩৮,৫০,০০০ |
• পৌর এলাকার জনঘনত্ব | ২৩৮৩/কিমি২ (৬১৭০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | WET (ইউটিসি+০) |
• গ্রীষ্মকালীন (দিসস) | WEST (ইউটিসি+১) |
পোষ্ট কোড | ২০০০০-২০২০০ |
ওয়েবসাইট | কাসাব্লাংকা শহরের সরকারি ওয়েবসাইট |
জনসংখ্যা
৩.৭ মিলিয়ন (২০০৫ সালের হিসাব অনুসারে)।
আয়তন
১,৬১৫ বর্গ কিলোমিটার।
অর্থনীতি
এর অর্থনীতির মূল অংশ হচ্ছে ফসফেট রপ্তানি করা। এই ক্ষেত্রে ক্যাসাব্লাঙ্কা হচ্ছে প্রশাসনিক কেন্দ্র। তাছাড়া মরক্কোর সবচেয়ে বেশি শিল্প-কারখানা গড়ে উঠেছে এই এলাকায়। ক্যাসাব্লাঙ্কার মূল শিল্প কারখানার মধ্যে আছে মৎস্য জাত দ্রব্য, গৃহনির্মাণ সামগ্রী, কাঠ চেরার কারখানা, আসবাবপত্র তৈরি, কাচের সামগ্রী, টেক্সটাইলস,চামড়া কারখানা প্রভৃতি।
দর্শনীয় স্থান
ক্যাসাব্লাঙ্কার সবচেয়ে দর্শনীয় স্থান বাদশাহ ২য় হাসান এর মসজিদ। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় মসজিদ।
ইতিহাস
আধুনিক ক্যাসাব্লাঙ্কা শহর গড়ে উঠেছে একজন ফ্রেঞ্চ স্থপতির হাত ধরে। তিনি হলেন হেনরি প্রস্ট। তার পরিকল্পনাতেই প্রথম এই শহর গড়ে উঠে।পরে ১৯৪৬ এবং আরো পরে ১৯৮৪ এ নতুন করে অতিরিক্ত শহর পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়।