কাতারের জাতীয় পতাকা
কাতারের জাতীয় পতাকার (আরবি: علم قطر) অনুপাত ১১:২৮। এটি মেরুন বর্ণের; এর পতাকাদন্ডের দিকের অংশে একটি চওড়া খাঁজকাটা সাদা অংশ রয়েছে। এটিই বিশ্বের একমাত্র পতাকা যার প্রস্থ দৈর্ঘ্যের দ্বিগুণেরও বেশি।
![]() | |
নাম | আল-আদাম (সমর্থন পতাকা) |
---|---|
ব্যবহার | জাতীয় পতাকা এবং ensign |
অনুপাত | ![]() |
গৃহীত | ৯ জুলাই ১৯৭১ |
অঙ্কন | পতাকা দণ্ডের দিকে সাদা ব্যান্ড যা অপর পাশের মেরুন অঞ্চল থেকে ৯টি ত্রিভুজাকৃতির খাঁজ বিশিষ্ট দ্বারা পৃথক |
![]() | |
কাতারের পতাকার রূপভেদ | |
ব্যবহার | বিমান বাহিনীর পতাকা |
তাৎপর্য
কাতারের পতাকার বর্ণগুলির তাৎপর্য হলো
- সাদা বর্ণটি শান্তির প্রতীক
- মেরুন বর্ণটি কাতারের বিভিন্ন যুদ্ধের প্রতীক
- নয়টি সাদা শীর্ষযুক্ত খাঁজকাটা রেখাটি নির্দেশ করে যে, কাতার হলো ১৯১৬ সালের কাতারী-ব্রিটিশ চুক্তি অনুসারে পারস্য উপসাগরের আমির-শাসিত রাজ্যগুলির মধ্যে নবম।
ইতিহাস
পতাকাটি চালু হয় ১৯৭১ সালের জুলাই ৯ তারিখে। এটির নকশা বাহরাইনের জাতীয় পতাকার অনুরূপ, কেবল অনুপাত ও বর্ণগুলি আলাদা। মেরুন বর্ণের অংশটি আসলে লাল ছিলো, কিন্তু প্রথম পতাকাটি রঙ করার পর রোদে শুকাতে দেয়া হয়, এবং লাল অংশটি ফিকে হয়ে মেরুন হয়ে যায়। পতাকার প্রারম্ভিক নির্মাতার কাছে এই মেরুন বর্ণটি ভালো লাগায় সেটাকেই পতাকার মূল বর্ণ হিসাবে বেছে নেয়া হয়।[1] এই বিশেষ মেরুন বর্ণ এখন 'কাতার লাল' নামে পরিচিত।
ঐতিহাসিক পতাকাসমূহ
১৮শ শতাব্দী-১৮৬০ ১৮৬০-১৯১৬, ১৯১৬-১৯৩২ ১৯১৬ ১৯৩২-১৯৩৬ ১৯৩৬-১৯৪৯- ১১:৩০
১৯৪৯-১৯৭১
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- "Flag of Qatar"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০২-০৭।
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.