ইউনাইটেড স্টেটস মেরিন কোর
ইউনাইটেড স্টেটস মেরিন কোর[6] (ইংরেজি: United States Marine Corps), সংক্ষেপে ইউএসএমসি (USMC) হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর একটি শাখা। সমুদ্র থেকে ভূমিতে অবস্থিত সেনাবাহিনীকে সাহায্য প্রদান করা[7] ও মার্কিন নৌবাহিনীর বহন ও চলনক্ষমতা বৃদ্ধি করাই এই বাহিনীর কাজ। এর মাধ্যমে এটি সম্মিলিত সশস্ত্র টাস্ক ফোর্সকে সমুদ্র থেকে আকাশ ও ভূমিতে সক্রিয় সহায়তা প্রদান করে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সাতটি ইউনিফর্মড সার্ভিসের একটি। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর বেসামরিক গঠনকাঠামো অনুসারে মেরিন কোর যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর একটি অংশ।[8][9] প্রশিক্ষণ, পরিবহন ও অন্যান্য সহায়তায় এটি যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে একত্রে কাজ করে। যদিও সামরিক গঠনকাঠামো অনুসারে মেরিন কোর সম্পূর্ণ পৃথক একটি শাখা।[10]
ইউনাইটেড স্টেটস মেরিন কোর | |
---|---|
![]() ইউনাইটেড স্টেটস মেরিন কোরের প্রতীক | |
সক্রিয় | ১০ নভেম্বর, ১৭৭৫–বর্তমান |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
শাখা | মেরিন কোর |
ধরন | উভচরী ও অভিযানমূলক |
ভূমিকা | নৌ পদাতিক বাহিনী |
আকার | ২,০৩,০০০ কার্যক্ষম সেনা (২০০৯ সাল পর্যন্ত),[1][2][3] ও ৪০,০০০ সংরক্ষিত সেনা (২০০৯ সাল পর্যন্ত)[3][4] |
অংশীদার | ডিপার্টমেন্ট অফ ডিফেন্স ডিপার্টমেন্ট অফ দ্য নেভি |
হেডকোয়ার্টারস | হেডকোয়ার্টারস মেরিন কোর |
ডাকনাম | The Few, The Proud (কয়েকজন, গর্বিত) |
নীতিবাক্য | Supreme Fields (সুপ্রিম ফিল্ডস) |
Colors | স্কারলেট ও সোনালি[5] |
মার্চ | ‘সুপ্রিম ফিল্ডস’ |
যুদ্ধসমূহ | আমেরিকান বিপ্লব কুয়েসি যুদ্ধ বার্বারি যুদ্ধ ১৮১২-এর যুদ্ধ সেমিনোল যুদ্ধ মেক্সিকান-মার্কিন যুদ্ধ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধ স্প্যানিশ-মার্কিন যুদ্ধ ফিলিপাইন-মার্কিন যুদ্ধ বক্সার রেবেলিয়ন ব্যানানা যুদ্ধ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কোরীয় যুদ্ধ ভিয়েতনাম যুদ্ধ উপসাগরীয় যুদ্ধ কসোভো যুদ্ধ অপারেশন এনডিউরিং ফ্রিডম অপারেশন ইরাকি ফ্রিডম |
সজ্জা | প্রেসিডেন্সিয়াল ইউনিট সাইটেশন জয়েন্ট মেরিটোরিয়াস ইউনিট অ্যাওয়ার্ড ![]() নেভি ইউনিট কমেন্ডেশন ভ্যালোরেওয়াস ইউনিট অ্যাওয়ার্ড ![]() মেরিটোরিয়াস ইউনিট কমেন্ডেশন ক্রয়েক্স দা গুঁয়ের ![]() প্রেসিডেন্সিয়াল ইউনিট সাইটেশন কোরীয় প্রেসিডেন্সিয়াল ইউনিট সাইটেশন ![]() ভিয়েতনাম গ্যালান্ট্রি ক্রস ভিয়েতনাম সিভিল অ্যাকশন মেডাল |
কমান্ডার | |
কম্যান্ডান্ট | জেনারেল জেমস টি. কনওয়ে |
এ. কম্যান্ডান্ট | জেনারেল জেমস এফ. এমোস |
সার্জেন্ট মেজর | সার্জেন্ট মেজর কার্লটন ডব্লিউ. কেন্ট |
প্রতীকসমূহ | |
ঈগল, গ্লোব, ও অ্যাংকর | ![]() |
১৭৭৫ সালের ১০ নভেম্বর ফিলাডেলফিয়াতে ক্যাপ্টেন স্যামুয়েল নিকোলস নৌ পদাতিক বাহিনী হিসেবে কন্টিনেন্টাল মেরিনের দুইটি ব্যাটালিয়ন গঠন করেন।[11] তখন থেকেই মেরিন কোর যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক শাখা ও বিদেশ নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যুক্তরাষ্ট্রের সকল সামরিক সংঘর্ষে এই সামরিক শাখার একটি ভূমিকা ছিলো। এছাড়াও বিশ শতকে মেরিন কোরের কার্যকর ভূমিকা উভচরী যুদ্ধের তত্ত্ব ও প্রয়োগ প্রমাণে সমর্থ হয়। অর্থাৎ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্রশান্ত মহাসাগরীয় ঘাঁটিগুলোতে মার্কিন মেরিন কোরের ভূমিকা, এই বাহিনীর প্রয়োজনীয়তা ও কার্যকরীতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ দাখিল করে।[12] বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে, মার্কিন মেরিন কোর উভচরী যুদ্ধ কৌশলের একটি দক্ষ ও প্রভাশালী প্রয়োগকারী হিসেবে আবির্ভূত হয়।[13][14][15] কোনো আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতায় এর শক্তিশালী ভূমিকা রাখার ক্ষমতা এই বাহিনীকে মার্কিন বিদেশ নীতিতে গুরুত্ববহ প্রভাব রাখার সুযোগ করে দেয়।[16]
ইউনাইটেড স্টেটস মেরিন কোরের কার্যরত মেরিনের সংখ্যা প্রায় ২,০৩,০০০ (২০০৯ সাল পর্যন্ত),[1][3] এছাড়াও আরো প্রায় ৪০,০০০ সংরক্ষিত মেরিন সেনা রয়েছে।[4] এটি যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে সদস্য সংখ্যার ভিত্তিতে সর্বকনিষ্ঠ বাহিনী। যদিও ইউনাইটেড স্টেটস কোস্ট গার্ড সবচেয়ে ছোট, যার সদস্য সংখ্যার মেরিন কোরে পাঁচ ভাগের এক ভাগ, কিন্তু এটি সশস্ত্র বাহিনীর আওতাধীন নয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটির আওতাধীন। তদুপরি এই মেরিন কোরের কলেবর বিশ্বের অনেক সশস্ত্র বাহিনীর চেয়ে বৃহৎ। উদাহরণস্বরূপ এটি সম্পূর্ণ ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর বা ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর চেয়েও বড়।[17][18]
মেরিন কোরের ব্যয় নির্বাহের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মোট বাজেটের প্রায় ৬ শতাংশ ব্যয় হয়। মার্কিন যে-কোনো চাকুরীর তুলনা একজন মেরিন সেনার পেছনে ২০,০০০ মার্কিন ডলার কম ব্যয় হয়। এই সম্পূর্ণ বাহিনীটি বড় ধরনের যুদ্ধক্ষেত্র ও সহযোগী যুদ্ধ উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহার উপযোগী।[19] অর্থাৎ, মেরিন সেনারা থ্রি ব্লক ওয়ারের পুরোটাতেই কাজে লাগতে সমর্থ।
অভিযান
ঐতিহাসিক অভিযান
নৌবাহিনীর সমুদ্রগামী যুদ্ধযানগুলোর একটি পদাতিক বাহিনী হিসেবে মেরিন কোরের সৃষ্টি। বিস্তৃত ও বড়সড় আক্রমণের সময় জাহাজ ও এর ক্রুদের নিরাপত্তা প্রদান করাই ছিলো এর মূল দায়িত্ব। এছাড়া জাহাজের কর্মকর্তাদের বিদ্রোহ থেকে বিরত রাখতেও এর ভূমিকা ছিলো। পরবর্তীতে মেরিনদের থাকার জায়গায়ও জাহাজের মধ্যে স্থান পায়। কন্টিনেন্টাল মেরিনরাও জলে ও স্থলে উভয় স্থানেই অভিযান পরিচালনা করতো। আমেরিকার বিপ্লবের সময় প্রথম এ ধরনের উভচরী অভিযান পরিচালিত হয়। মেরিনরা তখন এক অভিযানে বাহামা দ্বীপপুঞ্জের নিউ প্রভিডেন্সে অবস্থিত ব্রিটিশ নৌবাহিনীর বন্দর ও অস্ত্রাগার দখল করে। তখন থেকেই মেরিন কোরের কার্যসীমা তাৎপর্যপূর্ণভাবে বর্ধিত হয়। যেহেতু প্রকৃত নৌ অভিযানের প্রয়োজনীয়তা আস্তে আস্তে কমতে থাকে, এবং নৌযুদ্ধ আরো বেশি পেশাদার ও আধুনিক হয়ে উঠতে থাকে, তাই কোররা আস্তে আস্তে উপকূলভিত্তিক অভিযান গুলোতে জোর দিতে থাকে। এগুলো পূর্বে ছিলো নৌবাহিনীর দ্বিতীয় পর্যায়ের অভিযান।
ব্যবহৃত সরঞ্জাম
পদাতিক যুদ্ধাস্ত্র
ইউনাইটেড স্টেটস মেরিন কোরের ব্যবহৃত মূল যুদ্ধাস্ত্র হচ্ছে এম১৬ সিরিজের অ্যাসল্ট রাইফেল। বেশিরভাগ মেরিন সেনাই এই সিরিজের এম১৬এ২ ও এম১৬এ৪ মডেলের সার্ভিস রাইফেল ব্যবহার করেন। এছাড়া এম৪ কারবাইন নামে এম১৬ সিরিজের একটি বিশেষ সংস্করণও ব্যবহৃত হয়। এই বাহিনীর ব্যবহৃত সবচেয়ে প্রচলিত সাইড আর্ম (কোমরে যে ছোট আগ্নেয়াস্ত্র রাখা হয়, যেমন: পিস্তল) হিসেবে ব্যবহৃত হয় এম৯ পিস্তল। এছাড়া ভারী গুলি বর্ষণের জন্য এম২৪৯ এসএডব্লিউ ও এম২৪০জি মডেলের মেশিন গান ব্যবহৃত হয়। অনিয়মিত আক্রমণের ক্ষেত্রে কম্পানিগুলোতে ব্যবহৃত হয় এম২০৩ গ্রেনেড লঞ্চার, ৬০ মিলিমিটার ক্যালিবার বিশিষ্ট এম২২৪ মর্টার, এবং ব্যাটালিয়নগুলোতে ৮১ মিলিমিটারের এম২৫২ মর্টার।
ভূমিতে চলনক্ষম সাজোয়া যান
মার্কিন সেনাবাহিনীর মতোই ভূমিতে মেরিন সেনাদের ব্যবহৃত সাজোয়া যানগুলোর মধ্যে আছে হাই মোবিলিটি মাল্টিপারপাস হুইলড ভেহিকল (সংক্ষেপে, হামভি) ও এম১এ১ আব্রামস ট্যাংক। তদুপরি, ক্ষেত্র বিশেষে প্রয়োজনে এই বাহিনী বিশেষ কিছু সাজোয়া যান ব্যবহার করে। এর মধ্যে আছে এলএভি-২৫ আর্মার্ড পার্সোনেল ক্যারিয়ার। অনেকটা সেনাবাহিনীর ব্যবহার্য স্ট্রাইকার সাজোয়া যানের মতো। এ ধরনের যান যুদ্ধের ময়দানে কৌশলগত বহনযোগ্যতা বাড়াতে ভূমিকা রাখে।[20] মেরিন কোরের উভচরী সক্ষমতা বাড়াতে ব্যবহৃত হয় এএভি-৭এ১ অ্যাম্ফিবিয়াস অ্যাসল্ট ভেহিকল। এটি হচ্ছে একপ্রকারে ট্র্যাকড (চেইন ট্র্যাকযুক্ত) এপিসি, যা জল ও স্থল উভয় পরিবেশে চলতে সক্ষম। এটি একই সাথে দ্রুত গতির ও ভারী অস্ত্রসস্ত্র বহনে সক্ষম।[21]
তথ্যসূত্র
- Lamothe, Dan (Friday Oct 16, 2009 18:10:12 EDT)। "Corps ends year with 203,000 active Marines"। Marine Corps Times। Gannett Company। ২০১১-০৫-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 2009-10-17। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - "Marine Corps Almanac" (PDF)। Concepts & Programs। United States Marine Corps। vol 2010: pp. 266–279। জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৪-২৬।
- "Armed Forces Strength Figures for January 31, 2009" (PDF)। Military Personnel Statistics: Active Duty Military Strength by Service। U.S. Department of Defense। ফেব্রুয়ারি ২০০৯। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯।
- The Selected Marine Corps Reserve has approximately 39,600 Marines; the Individual Ready Reserve has approximately 60,000 Marines. "Reserve Force Figures" (PDF)। The Continental Marine Magazine - Almanac 209। Marine Forces Reserve। ২০০৯। পৃষ্ঠা 9। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯।
- Lejeune, Major General John A (১৮ এপ্রিল ১৯২৫)। "Marine Corps Order No. 4 (Series 1925)"। Commandant of the Marine Corps। United States Marine Corps History Division। ৫ অক্টোবর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
- সঠিক উচ্চারণ শুনুন এখানে: How to Pronounce Marine Corps
- Gen. Charles C. Krulak. "Operational Maneuver from the Sea" (PDF). Headquarters Marine Corps.
- "U.S. Navy Organization: An Overview"। United States Navy। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০০৮।
- "National Security Act of 1947, SEC. 206. (a) (50 U.S.C. 409(b))"। ১০ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "National Security Act of 1947, SEC. 606. (50 U.S.C. 426)"। ২০০৮-০৫-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-২৫।
- "Naval Orientation"। Chapter 14: United States Marine Corps। Integrated Publishing। পৃষ্ঠা 14–1 to 14–11। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০০৯।
- Warren, James A. (২০০৫)। American Spartans: The U.S. Marines: A Combat History From Iwo Jima to Iraq। New York: Free Press, Simon & Schuster। আইএসবিএন 0-684-87284-6।
- Hough, Col Frank O. (USMCR); Ludwig, Maj Verle E. (USMC), and Henry I. Shaw, Jr.। "Part I, Chapter 2: Evolution of Modern Amphibious Warfare, 1920–1941"। Pearl Harbor to Guadalcanal। History of U.S. Marine Corps Operations in World War II, Volume I। Historical Branch, HQMC, United States Marine Corps। line feed character in
|সংগ্রহের-তারিখ=
at position 12 (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য); - Garand, George W. and Truman R. Strobridge (১৯৭১)। "Part II, Chapter 1: The Development of FMFPac"। Western Pacific Operations। History of U.S. Marine Corps Operation in World War II, Volume IV। Historical Branch, HQMC, United States Marine Corps। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০০৮।
- Frank, Benis M and Henry I. Saw, Jr. (১৯৬৮)। "Part VI, Chapter 1: Amphibious Doctrine in World War II"। Victory and Occupation। History of U.S. Marine Corps Operations in World War II, Volume V। Historical Branch, HQMC, United States Marine Corps। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০০৮।
- John H. Dalton, Secretary of the Navy; Adm. J. M. Boorda, Chief of Naval Operations; General Carl E Mundy, Commandant, U.S. Marine Corps (11 November 1994). "Forward...From the Sea". Department of the Navy.
- "Israeli Defense Forces, CSIS" (PDF)। ২৫ জুলাই ২০০৬। পৃষ্ঠা 12।
- "United States Armed Forces, DOD" (PDF)। DOD। ২৫ জুলাই ২০০৬। ২৯ জানুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১০।
- Samantha L. Quigley। "Marine Corps Ready for Review's Scrutiny, Commandant Says"। defense.gov। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১২-০৯।
- "Light Armored Vehicle-25 (LAV-25)"। USMC Fact File। U.S. Marine Corps। ১১ ডিসেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০০৮।
- "U.S. Marine Corps Orders More Force Protection Vehicles"। Force Protection, Inc. — In the News। Force Protection, Inc.। ২০০৬। ৩ মে ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০০৭। অজানা প্যারামিটার
|dateformat=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
আরো পড়ুন
- Ballendorf, Dirk Anthony (১৯৯৭)। Pete Ellis: an amphibious warfare prophet, 1880–1923। Annapolis, Md.: Naval Institute Press।
- Chenoweth, USMCR (Ret.), Colonel H. Avery (২০০৫)। Semper fi: The Definitive Illustrated History of the U.S. Marines। New York: Main Street। আইএসবিএন 1-4027-3099-3। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - Ellsworth, Harry Allanson (১৯৩৪)। One Hundred Eighty Landings of United States Marines 1800–1934। Washington, D.C.: History and Museums Division, HQ, USMC।
- Estes, Kenneth W. (২০০০)। The Marine Officer's Guide, 6th Edition। Naval Institute Press। আইএসবিএন 1-55750-567-5।
- Fehrenbach, T.R. (১৯৯৪)। This Kind of War: The Classic Korean War History। Brassey's। আইএসবিএন 1-57488-259-7।
- Foster, Douglas (২০০৬)। Braving the Fear: The True Story of Rowdy US Marines in the Gulf War। Frederick, Md.: PA। আইএসবিএন 1-4137-9902-7। ২০ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- Freedman, David H. (২০০০)। Corps Business: The 30 Management Principles of the U.S. Marines। New York: Collins।
- Krulak, Victor H. (১৯৮৪)। First To Fight: An Inside View of the U.S. Marine Corps। Annapolis, Maryland: Naval Institute Press। আইএসবিএন 0-87021-785-2।
- Lawliss, Chuck (১৯৮৮)। The Marine Book: A Portrait of America's Military Elite। New York: Thames and Hudson।
- Lind, William S. (১৯৮৫)। Maneuver Warfare Handbook। Boulder, Colorado: Westview Press। আইএসবিএন 0-86531-862-X। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - Martinez, Marco (২০০৭)। Hard Corps: From Gangster to Marine Hero। New York: Crown Forum। আইএসবিএন 978-0-307-38304-4।
- Millet, Alan R. (১৯৯১)। Semper Fidelis: The History of the United States Marine Corps। New York: Macmillan।
- Moskin, J. Robert (১৯৮৭)। The U.S. Marine Corps Story। New York: McGraw-Hill।
- Ricks, Thomas E. (১৯৯৭)। Making the Corps। New York, NY: Scribner। আইএসবিএন 1-4165-4450-X।
- Simmons, Edwin H. (২০০৩)। The United States Marines: A History, Fourth Edition। Annapolis, Maryland: Naval Institute Press। আইএসবিএন 1-59114-790-5।
- Warren, James A. (২০০৫)। American Spartans: The U.S. Marines: A Combat History From Iwo Jima to Iraq। New York: Free Press, Simon & Schuster। আইএসবিএন 0-684-87284-6।
- West, Bing (২০০৩)। The March Up: Taking Baghdad with the 1st Marine Division। New York: Bantam Books। আইএসবিএন 0-553-80376-X। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - West, Bing (২০০৫)। No True Glory: A Frontline Account of the Battle for Fallujah। New York: Bantam Dell। আইএসবিএন 978-0-533-90402-7
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: checksum (সাহায্য)। অজানা প্যারামিটার|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)