আর্মি মেডিকেল কলেজ, রংপুর

এতে দুই ধরনের ছাত্র রয়েছে: মেডিকেল ক্যাডেট (এএফএমসি ক্যাডেট) এবং আর্মি মেডিকেল কর্পস ক্যাডেট (এএমসি ক্যাডেট)।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সালে মেডিকেল কলেজের নীতিগত অনুমোদন দেয়। কলেজটি আর্মি মেডিকেল কলেজ হিসেবে পরিচিত। অনুমোদন পাওয়ার পরদিন জাতীয় দৈনিকে ও দ্বিতীয় দিনে ওয়েবসাইটে শিক্ষার্থী ভর্তির বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। ১০ জানুয়ারি ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী এমবিবিএস ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। কলেজটি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় অনুমোদিত এবং বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেণ্টাল কাউন্সিল স্বীকৃত। এই চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ে প্রতিবৎসর ১০০ জন করে ছাত্র ভর্তি করানো হয়[2][3][4]

ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য আলাদা আলাদা হোস্টেল সুবিধা আছে। হোস্টেল গুলোও রংপুর ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে অবস্থিত। পরিচালনার জন্য ক্যাপ্টেন ও মেজর অফিসার নিয়োজিত আছেন। রাজনীতি সম্পূর্ন নিষিদ্ধ। ক্যাডেটদের সম্পূর্ন আর্মি পরিবেশে রাখা হয়। ক্যাডেটরা রংপুর ক্যান্টনমেন্টের অফিসার্স সুইমিং পুল এবং অফিসার্স জিমনেশিয়াম ব্যবহার করতে পারে।

• আর্মি মেডিকেল কলেজ, কুমিল্লা
• আর্মি মেডিকেল কলেজ, যশোর
• ‎আর্মি মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম

1. "মেডিকেলের সমূহ -সরকারি মেডিকেল কলেজ"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ৭ আগস্ট ২০১৯। ২৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৯।
2. "PM asks ministry to maintain medical college standard"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০১-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৫।
3. "প্রস্তুতি ছাড়াই ৬ মেডিকেলের যাত্রা শুরু আজ"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২৭।
4. "পাঁচ মেডিকেল কলেজ চালুর অনুমতি পেল সেনাবাহিনী"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২৭।

• দাপ্তরিক ওয়েবসাইট -আর্মি মেডিকেল কলেজ, রংপুর