আখাউড়া স্থল বন্দর
ভারতের ত্রিপুরা, আসাম, মেঘালয়সহ ৭টি রাজ্যে প্রবেশের অন্যতম দ্বার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর। ১৯৯৪ সালে চালু হয় এই স্থল বন্দরটি। এই স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিন মাছ, পাথর, সিমেন্ট, ইট, বালি, শুটকী, প্লাস্টিক সামগ্রী, তুলাসহ প্রায় ৪২টি বাংলাদেশি পণ্য ভারতে রফতানি হতো। এসব পণ্য রফতানি করে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে বাংলাদেশ।ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ট্রানজিট চুক্তি সাক্ষরিত হওয়ায় এই স্থল বন্দরের গুরুত্ব ও পণ্য পরিবহনের পরিমান প্রচুর বেড়েগেছে।[1] । ১৯শে এপ্রিল ২০১১ থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পন্য পরিবহন আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয় । পন্য পরিবহন হলেও এর মাশুল নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

আখাউড়া স্থল বন্দরে সন্ধ্যায় পতাকা নামানোর সময় বিজিবি-বিএসএফ এর কুচকাওয়াজ
আখাউড়া স্থল বন্দর | |
---|---|
অবস্থান | |
অবস্থান | আখাউড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, ![]() |
বিস্তারিত | |
মালিক | বাংলাদেশ সরকার |
পোতাশ্রয়ের প্রকার | স্থল বন্দর |
পরিসংখ্যান | |
রপ্তানি | পাথর, সিমেন্ট ,ইট ,বালি,প্লাস্টিক দ্রব্য, মাছ |
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- "পরীক্ষামূলকভাবে ত্রিপুরায় গেল মালবাহী ট্রাক"। সংগ্রহের তারিখ ১০-০১-২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.