শেফিল্ড শিল্ড
শেফিল্ড শীল্ড অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট প্রতিযোগিতার ট্রফিবিশেষ। এটি পুরা কাপ নামেও অভিহিত করা হয়। অস্ট্রেলিয়ায় এ ট্রফিটি সাংবার্ষিকভিত্তিতে ছয়টি রাজ্য ক্রিকেট দলসমূহের মধ্যে নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। জয়, পরাজয়, ড্র ও টাইয়ের উপর নির্ভর করে পয়েন্ট সংখ্যা নির্ধারিত হয়। নিয়মিতভাবে চার-দিনের খেলায় দলগুলো একে-অপরের বিপক্ষে দ্বৈত রাউন্ড-রবিন লীগ পদ্ধতিতে দুইবার নিজ মাঠ-প্রতিপক্ষীয় মাঠে খেলে থাকে। শীর্ষস্থানীয় দুই দল চূড়ান্ত খেলায় পাঁচ দিনের খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে মৌসুম শেষ করে। নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট দল সর্বাধিক ৪৬বার শিরোপা জয় করেছে। বর্তমান শিরোপাধারী দল হচ্ছে ভিক্টোরিয়া।
শেফিল্ড শিল্ড | |
---|---|
![]() | |
দেশ | ![]() |
ব্যবস্থাপক | ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া |
খেলার ধরন | প্রথম-শ্রেণী |
প্রথম টুর্নামেন্ট | ১৮৯২-৯৩ |
প্রতিযোগিতার ধরন | দ্বৈত রাউন্ড-রবিন, তারপর ফাইনাল |
দলের সংখ্যা | ৬ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | ![]() |
সর্বাধিক সফল | ![]() |
সর্বাধিক রান | ড্যারেন লেহম্যান (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) ১৩,৬৩৫ রান |
সর্বাধিক উইকেট | ক্ল্যারি গ্রিমেট (ভিক্টোরিয়া ও সাউথ অস্ট্রেলিয়া) ৫১৩ উইকেট |
টিভি | ফক্স স্পোর্টস |
ওয়েবসাইট | ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া |
![]() |
ইতিহাস
শেফিল্ড শিল্ড প্রতিযোগিতা প্রবর্তনের পূর্বে একগুচ্ছ আন্তঃউপনিবেশ ক্রিকেট খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৮৯১-৯২ মৌসুমে আর্ল অব শেফিল্ড ডব্লিউ. জি. গ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইংরেজ দলের অস্ট্রেলিয়া সফরের উদ্যোক্তা ছিলেন। সফর শেষে লর্ড শেফিল্ড নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট সংস্থাকে আন্তঃউপনিবেশ ক্রিকেট খেলা বার্ষিকভিত্তিতে আয়োজনের জন্য ১৫০ পাউন্ড স্টার্লিং প্রদান করেন। ১৮৯২-৯৩ মৌসুমের গ্রীষ্মে প্রথমবারের মতো নিউ সাউথ ওয়েলস, সাউথ অস্ট্রেলিয়া এবং ভিক্টোরিয়া দল প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়েছিল। লর্ড শেফিল্ড এ ট্রফিটি দান করেছেন বিধায় তাঁর সম্মানার্থে ট্রফিটির নামকরণ করা হয়। ট্রফির নকশাকার ছিলেন ফিলিপ ব্ল্যাশকি নামীয় এক পোলীয় অভিবাসনকারী।[1] রূপা দিয়ে তৈরি এ শিল্ডটি ৪৩x ৩০-ইঞ্চি (৭৬০ মিমি) উচ্চতাবিশিষ্ট। প্রথম টেস্ট জয়ের ১৫ বছর পর এ প্রতিযোগিতার কথা ঘোষণা করা হয়।
১৯২৬-২৭ মৌসুমে কুইন্সল্যান্ড, ১৯৪৭-৪৮ মৌসুমে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এবং ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে তাসমানিয়া দল এতে যুক্ত হয়।
ব্যবসায়িক চুক্তি ও নাম পরিবর্তন
১৯৯৯ সালে তৎকালীন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ড (বর্তমানে - ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া) ব্যবসায়িক চুক্তির কারণে শেফিল্ড শিল্ডের নাম পরিবর্তন করে পুরা মিল্ক কাপ রাখে। পরের মৌসুমেই তা পুরা কাপ নামে পরিচিত পায়।[2] ফিলিপাইনভিত্তিক স্যান মিগুয়েল কর্পোরেশন কর্তৃক পরিচালিত ন্যাশনাল ফুডসের ব্রান্ড নাম হচ্ছে পুরা। বার্ষিক পুরস্কারের অর্থ মূল্য A$২২০,০০০ অস্ট্রেলীয় ডলার ধার্য্য করা হয়। তন্মধ্যে বিজয়ী দল A$৭৫,০০০ এবং রানার্স আপ দল A$৪৫,০০০ অস্ট্রেলীয় ডলার লাভ করে।
১৬ জুলাই, ২০০৮ তারিখে উইট-বিক্স ২০০৮-০৯ মৌসুমের প্রতিযোগিতায় চুক্তি সম্পাদন করে। তখন থেকেই শেফিল্ড শিল্ড বা শেফিল্ড শিল্ড প্রেজেন্টেড বাই উইট-বিক্স নামে পরিচিত হয়।[3] ২০১১-১২ মৌসুমে বুপা প্রতিযোগিতায় ব্যবসায়িক চুক্তি সম্পাদন করে।
প্রতিযোগিতায় অবস্থান
১৯৮২–৮৩ মৌসুমের প্রতিযোগিতার পূর্বে নিজ মাঠ ও প্রতিপক্ষের মাঠে কোন দলকে সর্বাধিক পয়েন্ট সংগ্রহের মাধ্যমে বিজয়ী ঘোষণা করা হতো। চূড়ান্ত খেলার প্রবর্তনের ফলে শীর্ষস্থানীয় দল নিজ মাঠে দ্বিতীয় স্থানের অধিকারী দলের সাথে পাঁচদিনের খেলায় অংশগ্রহণ করে। অতিথি দলকে চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা লাভের জন্যে বিজয়ী হতে হয়। অন্যদিকে স্বাগতিক দলকে চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা লাভের জন্যে টাই কিংবা ড্র করলেই চলবে। বিস্তারিত বিষয়াদি ক্রিকইনফো[4] ও ক্রিকেটআর্কাইভে খেলার স্কোরকার্ডে উল্লেখ রয়েছে।[5]
- % = যৌথভাবে অবস্থান
১৮৯২-৯৩ থেকে ১৯২৫-২৬
মৌসুম | বিজয়ী | দ্বিতীয় স্থান | তৃতীয় স্থান |
---|---|---|---|
১৮৯২-৯৩ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস |
১৮৯৩–৯৪ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া |
১৮৯৪-৯৫ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস |
১৮৯৫-৯৬ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৮৯৬-৯৭ | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া |
১৮৯৭-৯৮ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস |
১৮৯৮-৯৯ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৮৯৯-১৯০০ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯০০-০১ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯০১-০২ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯০২-০৩ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯০৩-০৪ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯০৪-০৫ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯০৫-০৬ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯০৬–০৭ | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া |
১৯০৭-০৮ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস |
১৯০৮–০৯ | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া |
১৯০৯-১০ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া |
১৯১০-১১ | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া |
১৯১১-১২ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯১২-১৩ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া |
১৯১৩-১৪ | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া |
১৯১৪-১৫ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯১৫-১৬ | প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে অনুষ্ঠিত হয়নি | ||
১৯১৬-১৭ | প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে অনুষ্ঠিত হয়নি | ||
১৯১৭-১৮ | প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে অনুষ্ঠিত হয়নি | ||
১৯১৮–১৯ | প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে অনুষ্ঠিত হয়নি | ||
১৯১৯–২০ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯২০–২১ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯২১–২২ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯২২-২৩ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯২৩-২৪ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯২৪-২৫ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯২৫-২৬ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯২৬-২৭ থেকে ১৯৪৬-৪৭
মৌসুম | বিজয়ী | দ্বিতীয় স্থান | তৃতীয় স্থান | চতুর্থ স্থান |
---|---|---|---|---|
১৯২৬-২৭ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড |
১৯২৭-২৮ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড |
১৯২৮-২৯ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯২৯–৩০ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৩০-৩১ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৩১-৩২ | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৩২-৩৩ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৩৩–৩৪ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৩৪–৩৫ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৩৫–৩৬ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৩৬-৩৭ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৩৭-৩৮ | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৩৮-৩৯ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | নিউ সাউথ ওয়েলস |
১৯৩৯–৪০ | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৪০-৪১ | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে অনুষ্ঠিত হয়নি | |||
১৯৪১-৪২ | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে অনুষ্ঠিত হয়নি | |||
১৯৪২-৪৩ | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে অনুষ্ঠিত হয়নি | |||
১৯৪৩-৪৪ | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে অনুষ্ঠিত হয়নি | |||
১৯৪৪-৪৫ | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে অনুষ্ঠিত হয়নি | |||
১৯৪৫-৪৬ | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে অনুষ্ঠিত হয়নি | |||
১৯৪৬-৪৭ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৪৭–৪৮ থেকে ১৯৭৬–৭৭

মৌসুম | বিজয়ী | দ্বিতীয় | তৃতীয় | চতুর্থ | পঞ্চম |
---|---|---|---|---|---|
১৯৪৭-৪৮ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া |
১৯৪৮–৪৯ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া |
১৯৪৯-৫০ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৫০-৫১ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৫১-৫২ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া |
১৯৫২-৫৩ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৫৩-৫৪ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া |
১৯৫৪-৫৫ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৫৫-৫৬ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৫৬-৫৭ | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৫৭-৫৮ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৫৮-৫৯ | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৫৯-৬০ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৬০-৬১ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৬১-৬২ | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া |
১৯৬২–৬৩ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৬৩–৬৪ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া |
১৯৬৪–৬৫ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৬৫-৬৬ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৬৬-৬৭ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৬৭-৬৮ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৬৮-৬৯ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস |
১৯৬৯-৭০ | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৭০-৭১ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৭১–৭২ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৭২–৭৩ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৭৩-৭৪ | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | নিউ সাউথ ওয়েলস | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৭৪-৭৫ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৭৫–৭৬ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া |
১৯৭৬–৭৭ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৭৭–৭৮ থেকে বর্তমান
মৌসুম | বিজয়ী | দ্বিতীয় | তৃতীয় | চতুর্থ | পঞ্চম | ষষ্ঠ |
---|---|---|---|---|---|---|
১৯৭৭–৭৮ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | তাসমানিয়া |
১৯৭৮–৭৯ | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া |
১৯৭৯–৮০ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া |
১৯৮০–৮১ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | তাসমানিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৮১–৮২ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া |
১৯৮২–৮৩ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া |
১৯৮৩–৮৪ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | তাসমানিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া |
১৯৮৪–৮৫ | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | তাসমানিয়া |
১৯৮৫–৮৬ | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া |
১৯৮৬–৮৭ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | তাসমানিয়া |
১৯৮৭–৮৮ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া |
১৯৮৮–৮৯ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | নিউ সাউথ ওয়েলস | তাসমানিয়া | ভিক্টোরিয়া |
১৯৮৯–৯০ | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া |
১৯৯০–৯১ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া |
১৯৯১–৯২ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া |
১৯৯২–৯৩ | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | ভিক্টোরিয়া |
১৯৯৩–৯৪ | নিউ সাউথ ওয়েলস | তাসমানিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
১৯৯৪–৯৫ | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | তাসমানিয়া |
১৯৯৫–৯৬ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | তাসমানিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া |
১৯৯৬–৯৭ | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | তাসমানিয়া | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৯৭–৯৮ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | কুইন্সল্যান্ড | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
১৯৯৮–৯৯ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস |
১৯৯৯–২০০০ | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস |
২০০০–০১ | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | তাসমানিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
২০০১–০২ | কুইন্সল্যান্ড | তাসমানিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস |
২০০২-০৩ | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া |
২০০৩-০৪ | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | তাসমানিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
২০০৪-০৫ | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া |
২০০৫–০৬ | কুইন্সল্যান্ড | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস |
২০০৬-০৭ | তাসমানিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
২০০৭-০৮ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড |
২০০৮-০৯ | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস |
২০০৯-১০ | ভিক্টোরিয়া | কুইন্সল্যান্ড | নিউ সাউথ ওয়েলস | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
২০১০-১১ | তাসমানিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
২০১১-১২ | কুইন্সল্যান্ড | তাসমানিয়া | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
২০১২-১৩ | তাসমানিয়া | কুইন্সল্যান্ড | নিউ সাউথ ওয়েলস | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
২০১৩-১৪ | নিউ সাউথ ওয়েলস | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | তাসমানিয়া | ভিক্টোরিয়া |
২০১৪-১৫ | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | তাসমানিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
২০১৫-১৬ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | তাসমানিয়া |
২০১৬-১৭ | ভিক্টোরিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | কুইন্সল্যান্ড | তাসমানিয়া |
২০১৭-১৮ | কুইন্সল্যান্ড | তাসমানিয়া | ভিক্টোরিয়া | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
২০১৮-১৯ | ভিক্টোরিয়া | নিউ সাউথ ওয়েলস | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | কুইন্সল্যান্ড | তাসমানিয়া | সাউথ অস্ট্রেলিয়া |
বর্ষসেরা খেলোয়াড়
প্রত্যেক মৌসুম শেষে শেফিল্ড শিল্ডের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে।[6] ১৯৭৬ সালে এ পুরস্কার প্রবর্তনের পর থেকেই পুরো মৌসুমে সেরা ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনকারী খেলোয়াড়কে একদল বিচারকমণ্ডলী নির্বাচন করেন। ভিক্টোরিয়ান ও দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যান ম্যাথু এলিয়ট সর্বাপেক্ষা বেশী পুরস্কার প্রাপক হয়েছেন। তিনি তিনটি পৃথক মৌসুমে বর্ষসেরা খেলোয়াড় মনোনীত হয়েছেন।
মৌসুম | বিজয়ীদের তালিকা |
---|---|
১৯৭৫-৭৬ | ইয়ান চ্যাপেল (সাউথ অস্ট্রেলিয়া), গ্রেগ চ্যাপেল (কুইন্সল্যান্ড) |
১৯৭৬-৭৭ | রিচি রবিনসন (ভিক্টোরিয়া) |
১৯৭৭-৭৮ | ডেভিড অগিলভি (কুইন্সল্যান্ড) |
১৯৭৮-৭৯ | পিটার স্লিপ (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) |
১৯৭৯-৮০ | ইয়ান চ্যাপেল (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) |
১৯৮০-৮১ | গ্রেগ চ্যাপেল (কুইন্সল্যান্ড) |
১৯৮১-৮২ | কেপলার ওয়েসেলস (কুইন্সল্যান্ড) |
১৯৮২-৮৩ | কিম হিউজ (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া) |
১৯৮৩-৮৪ | ব্রায়ান ডেভিসন (তাসমানিয়া), জন ডাইসন (নিউ সাউথ ওয়েলস) |
১৯৮৪-৮৫ | ডেভিড বুন (তাসমানিয়া) |
১৯৮৫-৮৬ | অ্যালান বর্ডার (কুইন্সল্যান্ড) |
১৯৮৬-৮৭ | ক্রেগ ম্যাকডারমট (কুইন্সল্যান্ড) |
১৯৮৭-৮৮ | ডার্ক তাজেলার (কুইন্সল্যান্ড), মার্ক ওয়াহ (নিউ সাউথ ওয়েলস) |
১৯৮৮-৮৯ | টিম মে (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) |
১৯৮৯-৯০ | মার্ক ওয়াহ (নিউ সাউথ ওয়েলস) |
১৯৯০-৯১ | স্টুয়ার্ট ল (কুইন্সল্যান্ড) |
১৯৯১-৯২ | টনি ডোডেমাইড (ভিক্টোরিয়া) |
১৯৯২-৯৩ | জেমি সিডন্স (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) |
১৯৯৩-৯৪ | ম্যাথু হেইডেন (কুইন্সল্যান্ড) |
১৯৯৪-৯৫ | ডিন জোন্স (ভিক্টোরিয়া) |
১৯৯৫-৯৬ | ম্যাথু এলিয়ট (ভিক্টোরিয়া) |
১৯৯৬-৯৭ | অ্যান্ডি বিকেল (কুইন্সল্যান্ড) |
১৯৯৭-৯৮ | ডেন হিলস (তাসমানিয়া) |
১৯৯৮-৯৯ | ম্যাথু এলিয়ট (ভিক্টোরিয়া) |
১৯৯৯-২০০০ | ড্যারেন লেহম্যান (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) |
২০০০-০১ | জেমি কক্স (তাসমানিয়া) |
২০০১-০২ | ব্র্যাড হজ (ভিক্টোরিয়া), জিমি মাহের (কুইন্সল্যান্ড) |
২০০২-০৩ | ক্লিন্টন পেরেন (কুইন্সল্যান্ড) |
২০০৩-০৪ | ম্যাথু ইলিয়ট (ভিক্টোরিয়া) |
২০০৪-০৫ | মাইকেল বেভান (তাসমানিয়া) |
২০০৫-০৬ | অ্যান্ডি বিকেল (কুইন্সল্যান্ড) |
২০০৬-০৭ | ক্রিস রজার্স (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া) |
২০০৭-০৮ | সাইমন ক্যাটিচ (নিউ সাউথ ওয়েলস) |
২০০৮-০৯ | ফিলিপ হিউজ (নিউ সাউথ ওয়েলস) |
২০০৯-১০ | ক্রিস হার্টলি (কুইন্সল্যান্ড) |
২০১০-১১ | জেমস হোপস (কুইন্সল্যান্ড) |
২০১১-১২ | জ্যাকসন বার্ড (তাসমানিয়া) |
২০১২-১৩ | রিকি পন্টিং (তাসমানিয়া) |
২০১৩-১৪ | মার্কাস নর্থ (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া) |
২০১৪-১৫ | এ্যাডাম ভোজেস (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া) |
২০১৫-১৬ | ট্রাভিস হেড (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) |
২০১৬-১৭ | মিচেল মার্শ (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া) |
২০১৭-১৮ | ক্রিস ট্রিমেইন (ভিক্টোরিয়া) |
২০১৮-১৯ | স্কট বোল্যান্ড (ভিক্টোরিয়া) |
রেকর্ড
ব্যক্তিগত রেকর্ড
সর্বাধিক খেলায় অংশগ্রহণ
অবস্থান | খেলার সংখ্যা | খেলোয়াড় | সময়কাল |
---|---|---|---|
১ | ১৬১ | জেমি কক্স (তাসমানিয়া) | ১৯৮৭–৮৮ থেকে ২০০৫–০৬ |
২ | ১৫৯ | জন ইনভারারিটি (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া/সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | ১৯৬২–৬৩ থেকে ১৯৮৪–৮৫ |
৩ | ১৪৭ | ড্যারেন লেহম্যান (সাউথ অস্ট্রেলিয়া/ভিক্টোরিয়া) | ১৯৮৭–৮৮ থেকে ২০০৭–০৮ |
৪ | ১৪৬ | জেমি সিডন্স (ভিক্টোরিয়া/সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | ১৯৮৪–৮৫ থেকে ১৯৯৯–২০০০ |
৫ | ১৪২ | স্টুয়ার্ট ল (কুইন্সল্যান্ড) | ১৯৮৮ থেকে ২০০৪ |
উৎস: . সর্বশেষ হালনাগাদ: ২৬ মার্চ, ২০১৮ |
তিন রাজ্যের প্রতিনিধিত্বকারী খেলোয়াড়
খেলোয়াড় | সময়কাল | রাজ্য | খেলার সংখ্যা |
---|---|---|---|
গ্রেইম ওয়াটসন | ১৯৬৪–৬৫ থেকে ১৯৭৬–৭৭ | নিউ সাউথ ওয়েলস, ভিক্টোরিয়া, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ৬০ |
গ্যারি কোজিয়ার | ১৯৭১–৭২ থেকে ১৯৮০–৮১ | ভিক্টোরিয়া, সাউথ অস্ট্রেলিয়া, কুইন্সল্যান্ড | ৪৬ |
ট্রেভর চ্যাপেল | ১৯৭২–৭৩ থেকে ১৯৮৪–৮৫ | নিউ সাউথ ওয়েলস, সাউথ অস্ট্রেলিয়া, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ৬৩ |
রড ম্যাককার্ড | ১৯৮০–৮১ থেকে ১৯৮৪–৮৫ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া, তাসমানিয়া, ভিক্টোরিয়া | ৩৩ |
ডার্ক ওয়েলহাম | ১৯৮০–৮১ থেকে ১৯৯১–৯২ | নিউ সাউথ ওয়েলস, কুইন্সল্যান্ড, তাসমানিয়া | ৯৯ |
কলিন মিলার | ১৯৮৫–৮৬ থেকে ২০০১–০২ | ভিক্টোরিয়া, সাউথ অস্ট্রেলিয়া, তাসমানিয়া | ৮৪ |
মাইকেল বেভান | ১৯৮৯–৯০ থেকে ২০০৬–০৭ | সাউথ অস্ট্রেলিয়া, নিউ সাউথ ওয়েলস, তাসমানিয়া | ১১৮ |
শেন ওয়াটসন | ২০০০–০১ থেকে বর্তমান | তাসমানিয়া, কুইন্সল্যান্ড, নিউ সাউথ ওয়েলস | ৮১ |
শেন জার্গেনসেন | ১৯৯৯–২০০০ থেকে ২০০৩–০৪; ২০০৬–০৭ | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া, তাসমানিয়া, কুইন্সল্যান্ড | ২৩ |
আইডেন ব্লিজার্ড | ২০০৭–০৮ থেকে ২০১২–১৩ | ভিক্টোরিয়া, সাউথ অস্ট্রেলিয়া, তাসমানিয়া | ২১ |
মাইকেল ক্লিঙ্গার | ১৯৯৮–৯৯ থেকে বর্তমান | ভিক্টোরিয়া, সাউথ অস্ট্রেলিয়া, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ১১২* |
উৎস: A Century of Summers: 100 years of Sheffield Shield cricket, Geoff Armstrong, p. 278. সর্বশেষ হালনাগাদ: ৩০ নভেম্বর, ২০০৮ |
অন্য ছয়জন খেলোয়াড় অস্ট্রেলিয়ার তিনটি রাজ্যদলের পক্ষে শীর্ষস্থানীয় ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। তবে তারা শেফিল্ড শিল্ডে ঐ তিন দলের পক্ষে খেলেননি। তারা হলেন - নীল হক (সাউথ অস্ট্রেলিয়া, তাসমানিয়া, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া); ওয়াল্টার ম্যাকডোনাল্ড (কুইন্সল্যান্ড, তাসমানিয়া, ভিক্টোরিয়া); পার্সি ম্যাকডোনেল (নিউ সাউথ ওয়েলস, কুইন্সল্যান্ড, ভিক্টোরিয়া); কার্ল কুইস্ট (নিউ সাউথ ওয়েলস, সাউথ অস্ট্রেলিয়া, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া); গ্রেগ রোয়েল (নিউ সাউথ ওয়েলস, কুইন্সল্যান্ড, তাসমানিয়া); ওয়াল ওয়ামেসলি (নিউ সাউথ ওয়েলস, কুইন্সল্যান্ড, তাসমানিয়া)।
দলীয় রেকর্ড
দলীয় ফলাফল
অবস্থান | দল | শুরু | খেলা | জয় | পরাজয় | ড্র | টাই | % জয় |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ১৯৪৭–৪৮ | ৬১৯ | ২১৮ | ১৯৪ | ২০৭ | ০ | ৩৫.২১ | |
২ | ১৮৯২–৯৩ | ৮৪৯ | ৩২৮ | ২৪৪ | ২৭৬ | ১ | ৩৮.৬৩ | |
৩ | ১৮৯২-৯৩ | ৮৫৪ | ৩৬২ | ২৪১ | ২৫০ | ১ | ৪২.৩৮ | |
৪ | ১৯২৬–২৭ | ৭৪০ | ২৩৩ | ২৫৫ | ২৫১ | ১ | ৩১.৪৮ | |
৫ | ১৮৯২–৯৩ | ৮৪১ | ২৩৬ | ৩৮৬ | ২১৮ | ১ | ২৪.৪২ | |
৬ | ১৯৭৭–৭৮ | ৩৯৩ | ৯৬ | ১৫৩ | ১৪৪ | ০ | ২৪.৪২ | |
জয়ের শতাংশ নিরূপণে ড্র খেলাগুলোকেও অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। |
দলীয় সর্বোচ্চ রান
দলীয় সর্বনিম্ন সংগ্রহ
অবস্থান | সর্বমোট | দল | প্রতিপক্ষ | মাঠ | মৌসুম |
---|---|---|---|---|---|
১ | ২৭ | টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ![]() | সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি | ১৯৫৫–৫৬ |
২ | ২৯ | টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত সাউথ অস্ট্রেলিয়া | ![]() | সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি | ২০০৪–০৫ |
৩ | ৩১ | ![]() | ![]() | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | ১৯০৬–০৭ |
৪ | ৩৫ | ![]() | ![]() | সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি | ১৯২৬–২৭ |
৫ | ৪১ | টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত সাউথ অস্ট্রেলিয়া | অ্যাডিলেড ওভাল, অ্যাডিলেড | ১৯৮৯–৯০ |
উৎস: . সর্বশেষ হালনাগাদ: ৩১ মার্চ, ২০১৯ |
ব্যাটিং রেকর্ড
ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান
অবস্থান | রান | খেলোয়াড় | খেলা | মাঠ | মৌসুম |
---|---|---|---|---|---|
১ | ৪৫২* | ডন ব্র্যাডম্যান (নিউ সাউথ ওয়েলস) | নিউ সাউথ ওয়েলস ব কুইন্সল্যান্ড | সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি | ১৯২৯–৩০ |
২ | ৪৩৭ | বিল পন্সফোর্ড (ভিক্টোরিয়া) | ভিক্টোরিয়া ব কুইন্সল্যান্ড | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | ১৯২৭–২৮ |
৩ | ৩৬৫* | ক্লেম হিল (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | সাউথ অস্ট্রেলিয়া ব নিউ সাউথ ওয়েলস | অ্যাডিলেড ওভাল, অ্যাডিলেড | ১৯০০–০১ |
৪ | ৩৫৯ | বব সিম্পসন (নিউ সাউথ ওয়েলস) | নিউ সাউথ ওয়েলস ব কুইন্সল্যান্ড | ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ব্রিসবেন | ১৯৬৩–৬৪ |
৫ | ৩৫৭ | ডন ব্র্যাডম্যান (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | সাউথ অস্ট্রেলিয়া ব ভিক্টোরিয়া | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | ১৯৩৫–৩৬ |
উৎস: সর্বশেষ হালনাগাদ: ৩১ মার্চ, ২০১৯ |
খেলোয়াড়ী জীবনে সর্বাধিক রান
অবস্থান | রান | খেলোয়াড় | সময়কাল |
---|---|---|---|
১ | ১৩,৬৩৫ (২৬৬ ইনিংস) | ড্যারেন লেহম্যান (সাউথ অস্ট্রেলিয়া/ভিক্টোরিয়া) | ১৯৮৭–৮৮ থেকে ২০০৭–০৮ |
২ | ১০,৮২১ (২৯৫ ইনিংস) | জ্যামি কক্স (তাসমানিয়া) | ১৯৮৭–৮৮ থেকে ২০০৫–০৬ |
৩ | ১০,৬৪৩ (২৫৯ ইনিংস) | জ্যামি সিডন্স (ভিক্টোরিয়া/সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | ১৯৮৪–৮৫ থেকে ১৯৯৯–২০০০ |
৪ | ১০,৬২১ (২১১ ইনিংস) | মাইকেল বেভান (সাউথ অস্ট্রেলিয়া/নিউ সাউথ ওয়েলস/তাসমানিয়া) | ১৯৮৯–৯০ থেকে ২০০৬–০৭ |
৫ | ১০,৪৭৪ (২৫৪ ইনিংস) | ব্র্যাড হজ (ভিক্টোরিয়া) | ১৯৯৩–৯৪ থেকে ২০০৯–১০ |
উৎস: সর্বশেষ হালনাগাদ: ২৫ মার্চ, ২০১৫ |
মৌসুমে সর্বাধিক রান
অবস্থান | রান | খেলোয়াড় | গড় | মৌসুম |
---|---|---|---|---|
১ | ১,৫০৬ (১৭ ইনিংস) | সাইমন ক্যাটিচ (নিউ সাউথ ওয়েলস) | ৯৪.১২ | ২০০৭–০৮ |
২ | ১,৪৬৪ (১৮ ইনিংস) | মাইকেল বেভান (তাসমানিয়া) | ৯৭.৬০ | ২০০৪–০৫ |
৩ | ১,৩৮১ (২০ ইনিংস) | ম্যাথু এলিয়ট (ভিক্টোরিয়া) | ৮১.২৩ | ২০০৩–০৪ |
৪ | ১,৩৫৮ (২০ ইনিংস) | অ্যাডাম ভোজেস (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া) | ১০৪.৪৬ | ২০১৪–১৫ |
৫ | ১,২৫৪ (১৮ ইনিংস) | গ্রাহাম ইয়ালপ (ভিক্টোরিয়া) | ৬৯.৬৬ | ১৯৮২–৮৩ |
উৎস: সর্বশেষ হালনাগাদ: ৩১ মার্চ, ২০১৯ |
সর্বোচ্চ ব্যাটিং গড়
অবস্থান | গড় | খেলোয়াড় | সময়কাল |
---|---|---|---|
১ | ১১০.১৯ (৯৬ ইনিংস) | ডন ব্র্যাডম্যান (নিউ সাউথ ওয়েলস/সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | ১৯২৭–২৮ থেকে ১৯৪৮–৪৯ |
২ | ৮৩.২৭ (৭০ ইনিংস) | বিল পন্সফোর্ড (ভিক্টোরিয়া) | ১৯২০–২১ থেকে ১৯৩৩–৩৪ |
৩ | ৭০.৮৮ (৯৫ ইনিংস) | অ্যালান কিপাক্স (নিউ সাউথ ওয়েলস) | ১৯১৮–১৯ থেকে ১৯৩৫–৩৬ |
৪ | ৬৮.০০ (৮১ ইনিংস) | মন্টি নোবেল (নিউ সাউথ ওয়েলস) | ১৮৯৩–৯৪ থেকে ১৯১৯–২০ |
৫ | ৬৭.০৩ (৬৪ ইনিংস) | বিল উডফুল (ভিক্টোরিয়া) | ১৯২১–২২ থেকে ১৯৩৩–৩৪ |
যোগ্যতা: ২০ ইনিংস. |
সর্বাধিক শতরান
অবস্থান | শতরান | খেলোয়াড় | খেলা |
---|---|---|---|
১ | ৪৫ | ড্যারেন লেহম্যান (সাউথ অস্ট্রেলিয়া/ভিক্টোরিয়া) | ১৪৭ |
২ | ৪২ | মাইকেল বেভান (সাউথ অস্ট্রেলিয়া/নিউ সাউথ ওয়েলস/তাসমানিয়া) | ১১৮ |
৩ | ৩৬ | ডন ব্র্যাডম্যান (নিউ সাউথ ওয়েলস/সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | ৬২ |
৪ | ৩৩ | ক্রিস রজার্স (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া/ভিক্টোরিয়া) | ১২০ |
৫ | ৩২ | ম্যাথু এলিয়ট (ভিক্টোরিয়া/সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | ১২২ |
উৎস: সর্বশেষ হালনাগাদ: ২৫ মার্চ, ২০১৫ |
বোলিং রেকর্ড
খেলোয়াড়ী জীবনে সর্বাধিক উইকেট
অবস্থান | উইকেট | খেলোয়াড় | খেলা | গড় |
---|---|---|---|---|
১ | ৫১৩ | ক্ল্যারি গ্রিমেট (ভিক্টোরিয়া/সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | ৭৯ | ২৫.২৯ |
২ | ৪৪১ | মাইকেল কাসপ্রোভিচ (কুইন্সল্যান্ড) | ১০১ | ২৪.৫৬ |
৩ | ৪৩০ | অ্যান্ডি বিকেল (কুইন্সল্যান্ড) | ৮৯ | ২৩.২৪ |
৪ | ৪১৯ | জো অ্যাঞ্জেল (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া) | ১০৫ | ২৪.৮৬ |
৫ | ৩৮৪ | টেরি অল্ডারম্যান (ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া) | ৯৭ | ২৪.২১ |
উৎস: সর্বশেষ হালনাগাদ: ২২ মার্চ, ২০১২ |
মৌসুমে সর্বাধিক উইকেট
অবস্থান | উইকেট | খেলোয়াড় | খেলা | মৌসুম |
---|---|---|---|---|
১ | ৬৭ | কলিন মিলার (তাসমানিয়া) | ১১ | ১৯৯৭–৯৮ |
২ | ৬৫ | শন টেইট (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | ১০ | ২০০৪–০৫ |
৩ | ৬২ | চাদ সেয়ার্স (সাউথ অস্ট্রেলিয়া) | ১১ | ২০১৬–১৭ |
৪ | ৬০ | চাক ফ্লিটউড-স্মিথ (ভিক্টোরিয়া) | ৬ | ১৯৩৪–৩৫ |
৫ | ৬০ | অ্যান্ডি বিকেল (কুইন্সল্যান্ড) | ১১ | ২০০৪–০৫ |
৬ | ৬০ | বেন হিলফেনহস (তাসমানিয়া) | ১১ | ২০০৬–০৭ |
উৎস: সর্বশেষ হালনাগাদ: ৩১ মার্চ, ২০১৯ |
তথ্যসূত্র
- http://www.join.org.au/letters/tubshvat.htm
- Rick Eyre (১৭ নভেম্বর ১৯৯৯)। Cricinfo article "Aussie state champions to drink from the Milk Cup"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১৬। - "Cricket Australia and Weet-Bix bring Sheffield Shield back"। Cricket Australia। ১৬ জুলাই ২০০৮। ২০০৮-০৭-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-১৭।
- http://stats.cricinfo.com/australia/engine/records/index.html?id=114;type=trophy
- https://cricketarchive.com/Archive/Events/AUS.html
- "Pura Cup Player of the Year"। Cricinfo.com। ২৭ এপ্রিল ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৪।
গ্রন্থপঞ্জী
- The History of the Sheffield Shield, Chris Harte
- A Century of Summers: 100 years of Sheffield Shield cricket, Geoff Armstrong
- A History of Australian Cricket 1993, Chris Harte