বিট
একটি বিট (বাইনারি ডিজিটালের একটি সংকোচন) হল কম্পিউটিং তথ্য এবং টেলিযোগাযোগের মৌলিক একক। এটি একটি ডিজিটাল ডিভাইস বা অন্যান্য বাস্তব প্রণালীতে সংরক্ষিত তথ্যের পরিমাণ যা দুটির একটি সম্ভব সুনিশ্চিত অবস্থা বিদ্যমান থাকা।
তথ্যের মৌলিক একক |
---|
বিট (বাইনারি) |
প্রসেসর | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
1-bit | 4-bit | 8-bit | 12-bit | 16-bit | 18-bit | 24-bit | 31-bit | 32-bit | 36-bit | 48-bit | 60-bit | 64-bit | 128-bit |
অ্যাপ্লিকেশন | |||||||||||||
৮-বিট | ১৬-বিট | ৩২-বিট | ৬৪-বিট | ||||||||||
তথ্যের আকার | |||||||||||||
বিট nibble octet বাইট | |||||||||||||
halfword word dword qword | |||||||||||||
IEEE ফ্লোটিং পয়েন্ট মান | |||||||||||||
Single precision floating-point format (৩২-বিট) Double precision floating-point format (৬৪-বিট) Quadruple precision floating-point format (১২৮-বিট) |
বাইনারি পদ্ধতিতে ০ অথবা ১ কে বিট বলা হয় অথবা বলা যায় যে বাইনারি ডিজিট কথাটার সংক্ষিপ্ত রূপ হলো বিট। বাইনারি পদ্ধতিতে বিটকে দুটি ভিন্ন অক্ষরের সমষ্টিরূপে ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়: অ্যাস্কি পদ্ধতি। এখানে ৭-বিটের অক্ষর সমষ্টি ব্যবহার করা হয়। যেমন: ইংরেজি বর্ণমালার G-এর আসকি(ASCII) সংকেত হলো ১০০০১১১ । বিটকে ব্যাপকভাবে বাইনারি উপাদানের সমার্থক হিসাবে ব্যবহার করা হয়। সাধারণত বাইনারি উপাদানের দুটি অবস্থা থাকে; বন্ধ অথবা খোলা, হ্যাঁ অথবা না, শুন্য অথবা এক ইত্যাদি। কতকগুলি বিটের সমন্বয়ে বাইট গঠিত হয়। আট বিটের একটি বাইটে মোট আটটি বিট থাকে। কয়েকটি বাইট মিলে একটি শব্দ গঠন করে। কম্পিউটারের ক্ষেত্রে শব্দ সাধারণত ১৬, ৩২, ৩৬, ৪৮ বা ৬৪ বিটের সমন্বয়ে গঠিত হয়। মাইক্রোকম্পিউটার এ নীবল (nybble) নামক একটি একক ব্যবহৃত হয় যা বিটের চেয়ে বড় কিন্তু বাইটের চেয়ে ছোট। ইনফেমেশন থিওরীতে শ্যানন (shannon) নামক একটি নতুন একক ব্যবহৃত হয় যা বিটের সমার্থক হিসাবে গণ্য করা হয়।