দ্বিতীয় আব্বাস হিলমি পাশা

দ্বিতীয় আব্বাস হিলমি বে (আব্বাস হিলমি পাশা নামেও পরিচিত) (আরবি: عباس حلمي باشا) (১৪ জুলাই ১৮৭৪ – ১৯ ডিসেম্বর ১৯৪৪) ছিলেন মিশরসুদানের শেষ খেদিভ। ১৮৯২ সালের ৮ জানুয়ারি থেকে ১৯১৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি শাসন করেছেন।[2][nb 1] ১৯১৪ সালে তুরস্ক কেন্দ্রীয় শক্তির পক্ষে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যোগ দেয়ার পর খেদিভকে ব্রিটিশরা ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে। তার বদলে তার ব্রিটিশপন্থি চাচা হুসাইন কামেলকে ক্ষমতায় বসানো হয়। এর ফলে মিশরে চার শতাব্দী ধরে চলা উসমানীয় শাসনের অবসান হয়।

দ্বিতীয় আব্বাস হিলমি
মিশরসুদানের খেদিভ
দ্বিতীয় আব্বাস হিলমির পোর্ট্রে‌ট
রাজত্বকাল৮ জানুয়ারি ১৮৯২ – ১৯(২০)(২১) ডিসেম্বর ১৯১৪
জন্ম১৪ জুলাই ১৮৭৪
জন্মস্থানআলেক্সান্দ্রিয়া, মিশর খেদিভাত[1]
মৃত্যু১৯ ডিসেম্বর ১৯৪৪(1944-12-19) (বয়স ৭০)
মৃত্যুস্থানজেনেভা, সুইজারল্যান্ড
সমাধিস্থলঅজ্ঞাত
পূর্বসূরিমুহাম্মদ তাওফিক পাশা
উত্তরসূরিহুসাইন কামেল (মিশরের সুলতান)
খেদিভাত বিলুপ্ত
দাম্পত্যসঙ্গীইকবাল হানিম
মারিয়ানা তুরুক
সন্তানাদিমুহাম্মদ আবদেল মুনাইম
রাজবংশমুহাম্মদ আলি রাজবংশ
পিতামুহাম্মদ তাওফিক পাশা
মাতাএমিনা ইলহামি

প্রারম্ভিক জীবন

দ্বিতীয় আব্বাস ছিলেন মুহাম্মদ আলি পাশার প্র-প্র-পৌত্র। তিনি ১৮৭৪ সালের ১৪ জুলাই মিশরের আলেক্সান্দ্রিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন।[4] তিনি মিশর ও সুদানের খেদিভ হিসেবে তার বাবা তাওফিক পাশার স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। বালক অবস্থায় তিনি যুক্তরাজ্য ভ্রমণ করেছেন। তার কয়েকজন ব্রিটিশ গৃহশিক্ষক ছিলেন এবং একজন গভর্নেসের কাছে তিনি ইংরেজি শিখেছিলেন।[5] তার পিতা কায়রোর আবদিন প্রাসাদের নিকটে একটি বিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন। এখানে আব্বাস ও তার ভাই মুহাম্মদ আলি ইউরোপীয়, আরব ও তুর্কি শিক্ষকদের কাছে শিক্ষালাভ করেছেন। মিশরীয় সেনাবাহিনীর এক আমেরিকান অফিসার তাকে সামরিক প্রশিক্ষণ প্রদান করেছেন। তিনি সুইজারল্যান্ডের লুসানে বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছিলেন।[6] এরপর বারো বছর বয়সে তিনি জেনেভার হাক্সিস স্কুলে ভর্তি হন। ভিয়েনার থেরেসিয়ানামে ভর্তি প্রস্তুতি হিসেবে তিনি এখানে পড়াশোনা করেছিলেন। তুর্কি ছাড়াও তিনি ইংরেজি, ফরাসি ও জার্মান ভাষায় কথা বলতে পারতেন।[5][6]

শাসনকাল

পিতার আকস্মিক মৃত্যুর পর আব্বাস ১৮৯২ সালের ৮ জানুয়ারি খেদিভের দায়িত্ব পান। এসময় তিনি ভিয়েনায় কলেজে পড়াশোনা করছিলেন।[5] কিছু সময় পর্যন্ত তিনি ব্রিটিশদের সহযোগিতা করেননি।[3] তরুণ বয়সে তিনি ক্ষমতা প্রয়োগ করতে উৎসাহী ছিলেন। ব্রিটিশ এজেন্ট ও কনসাল জেনারেল স্যার ইভলিন বেরিঙের হস্তক্ষেপের কারণে আব্বাস ক্ষুব্ধ হন।[6] শাসনের শেষের দিকে খেদিভ আব্বাসের ইউরোপীয় উপদেষ্টারা মিশর ও সুদানে ব্রিটিশ আধিপত্যের বিরোধিতা করে একজন মিশরীয় জাতীয়তাবাদিকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগের জন্য আব্বাসকে উৎসাহ দিয়েছিলেন।[3] এসময় ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লর্ড রসবেরি চিঠিতে জানান যে মন্ত্রীসভায় নিয়োগের ক্ষেত্রে খেদিভ ব্রিটিশ পরামর্শ গ্রহণে বাধ্য। ১৮৯৪ সালের জানুয়ারি মাসে আব্বাস দক্ষিণ সীমান্তে মোতায়েন মিশরীয় সেনাবাহিনী পরিদর্শনে যান। এখানে তিনি ব্রিটিশ অফিসারদের দ্বারা পরিচালিত মিশরীয় সেনাবাহিনীর ইউনিটগুলোকে নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন।[3] এর ফলে মিশরীয় সেনাবাহিনীর ব্রিটিশ কমান্ডার স্যার হার্বার্ট কিচনার তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগের প্রস্তাব দেন। ক্রোমার কিচনারকে সমর্থন দেন এবং খেদিভ ও প্রধানমন্ত্রীকে চাপ দেন যাতে খেদিভ তার বক্তব্য প্রত্যাহার করেন।

১৮৯৯ সালে ব্রিটিশ কূটনৈতিক আলফ্রেড মিচেল-ইনসকে মিশরে অর্থনীতি বিষয়ক আন্ডার-সেক্রেটারি নিয়োগ দেয়া হয়। ১৯০০ সালে আব্বাস দ্বিতীয়বার ব্রিটেন সফর করেন। এসময় তিনি বলেন যে ব্রিটিশরা মিশরের উন্নয়ন করেছে বলে তিনি মনে করেন এবং ঘোষণা করেন যে তিনি মিশর ও সুদানের ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের সহায়তা করতে প্রস্তুত আছেন। তিনি বিচার, কর, শিক্ষা, সেচসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের ঘোষণা করেন।[6] তিনি কৃষিক্ষেত্রে বেশি আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। কায়রোর নিকটে কুব্বাহতে তার ফার্ম ছিল মিশরে কৃষি বিজ্ঞানের জন্য মডেলস্বরূপ। আলেক্সান্দ্রিয়ার পূর্বে মুন্তাজাহতে তিনি অনুরূপ স্থাপনা গড়ে তুলেছিলেন।

আব্বাস প্রকাশ্যে ব্রিটিশদের বিরোধিতা না করলেও গোপনে তিনি মিশরীয় জাতীয়তাবাদি আন্দোলনের সমর্থন করতেন। মুস্তাফা কামিল ছিলেন আন্দোলনের নেতা। আব্বাস ব্রিটিশবিরোধী পত্রিকা আল-মুওয়াইয়াদকে অর্থ সহায়তা প্রদান করেছিলেন।[3] ন্যাশনাল পার্টির জন্য কামিল জনসমর্থন আদায়ের লক্ষ্য ঠিক করার পর আব্বাস জাতীয়তাবাদীদের কাছ থেকে দূরত্ব তৈরী করেন। ১৯০৬ সালে তাদের সাংবিধানিক সরকারের দাবি আব্বাস নাকচ করেন। পরের বছর উম্মাহ পার্টির সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মুস্তাফা কামিলের নেতৃত্বে ন্যাশনাল পার্টি গঠিত হয়।[3][7] তবে সাধারণভাবে আব্বাসের তেমন বাস্তবিক রাজনৈতিক ক্ষমতা ছিল না। ১৮৯৬ সালে সুদানে আবদুর রহমান আল-মাহদির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য মিশরীয় সেনাবাহিনীকে পাঠানো হয়। এসময় অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান আর্চডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্ডি‌নেন্ড মিশরে ছিলেন। এক ব্রিটিশ সেনা অফিসারের কাছ থেকে আর্চডিউক এই খবর পান। তিনি আব্বাসকে তা জানানোর পর আব্বাস বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হয়েছিলেন।[8]

ক্রোমারের উত্তরসুরি স্যার এল্ডন গোরস্টের সাথে আব্বাসের ভালো সম্পর্ক ছিল। ১৯০৮ সালে বুট্রোস ঘালির নেতৃত্বে ও ১৯১০ সালে মুহাম্মদ সাইদের নেতৃত্বে মন্ত্রীসভা নিয়োগে তারা একে অন্যকে সহায়তা করেছিলেন। গোরস্টের উত্তরসুরি হিসেবে ১৯১২ সালে কিচনারের নিয়োগের সংবাদে তিনি অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। এর ফলে খেদিভের সাথে ব্রিটিশদের সম্পর্কের অবনতি হয়। কিচনার ন্যাশনাল পার্টির নেতাদের নির্বাসন ও বন্দী করেছিলেন। তিনি খেদিভের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন এবং তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চেয়েছিলেন।[3]

১৯১৪ সালের ২৫ জুলাই প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রারম্ভে আব্বাস কনস্টান্টিনোপল ছিলেন এবং একটি ব্যর্থ হত্যাচেষ্টার ফলে তিনি আহত হন। ৫ নভেম্বর ব্রিটেন তুরস্কের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। এসময় তিনি দেশে না ফেরায় তার বিরুদ্ধে মিশর ত্যাগের অভিযোগ করা হয়। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় শক্তিকে সহায়তা করার জন্য মিশরীয় ও সুদানিজদের আহ্বান জানানোয় ব্রিটিশরা তার ব্যাপারে সন্দিহান ছিল, তাই উসমানীয় সাম্রাজ্য কেন্দ্রীয় শক্তিতে যোগ দেয়ার পর ব্রিটিশরা ১৯১৪ সালের ১৮ ডিসেম্বর মিশরকে ব্রিটিশ নিরাপত্তার অধীনে একটি সালতানাত ঘোষণা করে এবং আব্বাসকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।[3][6][9] যুদ্ধের সময় আব্বাস উসমানীয়দের সহায়তা করেছেন। সুয়েজ খালের উপর একটি আক্রমণে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তার বদলে তার চাচা হুসাইন কামেলকে ব্রিটিশরা সুলতান হিসেবে ক্ষমতায় বসায়।[3][7] হুসাইন কামেল মিশর ও সুদানে আব্বাসের সম্পদের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করেন এবং আব্বাসকে সহায়তা করার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এসবের ফলে আব্বাসের পক্ষে মিশরে প্রবেশ করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সুইজারল্যান্ড ফিরে যান এবং এখানে “দ্য অ্যাংলো-ইজিপশিয়ান সেটলমেন্ট” (১৯৩০) রচনা করেন।[10] ১৯৪৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর ৭০ বছর বয়সে তিনি জেনেভায় ইন্তেকাল করেন।[6][nb 1]

বিয়ে ও সন্তান

আব্বাস ১৮৯৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ইকবাল হানিমকে বিয়ে করেন। তাদের দুই পুত্র ও চার কন্যা রয়েছে:

  • প্রিন্সেস এমিন হিলমি খানুম এফেন্দি
  • প্রিন্সেস আতিয়া হিলমি খানুম এফেন্দি
  • প্রিন্সেস ফাতহিয়া হিলমি খানুম এফেন্দি
  • প্রিন্স মুহাম্মদ আবদেল মুনাইম
  • প্রিন্সেস লুতফিয়া শেভকেত হিলমি
  • প্রিন্স মুহাম্মদ আবদেল কাদির

মারিয়ানা তুরুক ছিলেন আব্বাসের দ্বিতীয় স্ত্রী। ১৯১০ সালের ১ মার্চ তাদের বিয়ে হয়। তাদের কোনো সন্তান ছিল না। ১৯১৩ সালে তাদের তালাক হয়।

সম্মাননা

সম্মাননা
তারিকসম্মাননারাষ্ট্ররিবন
১৮৯০অর্ডার অফ দ্য পোলার স্টার, গ্র্যান্ড ক্রসসুইডেন
১৮৯১অর্ডার অফ ফ্রাঞ্জ জোসেফ, গ্র্যান্ড ক্রসঅস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি
১৮৯১অর্ডার অফ সেইন্ট মাইকেল এন্ড সেইন্ট জর্জ, নাইট গ্র্যান্ড ক্রস (সম্মানসূচক)যুক্তরাজ্য
১৮৯২অর্ডার অফ দ্য বাথ, নাইট গ্র্যান্ড ক্রস (সম্মানসূচক)যুক্তরাজ্য
১৮৯২লিজিওন দা অনার, গ্রেন্ড-ক্রইক্সফ্রান্স
১৮৯২অর্ডার অফ দ্য ডেনব্রগ, গ্র্যান্ড ক্রসডেনমার্ক
১৮৯২অর্ডার অফ দ্য নেদারল্যান্ডস লায়ন, নাইট গ্র্যান্ড ক্রসনেদারল্যান্ডস
১৮৯৫অর্ডার অফ দ্য মেদজিদি, প্রথম শ্রেণীউসমানীয় সাম্রাজ্য
১৮৯৫অর্ডার অফ উসমানিয়া, প্রথম শ্রেণীউসমানীয় সাম্রাজ্য
১৮৯৭অর্ডার অফ লিওপল্ড, গ্র্যান্ড ক্রসঅস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি
১৮৯৭অর্ডার অফ চুলা চোম ক্লাও, নাইট গ্র্যান্ড কর্ডনকিংডম অফ সিয়াম
১৯০০রয়েল ভিক্টোরিয়ান অর্ডার, নাইট গ্র্যান্ড ক্রস (সম্মানসূচক)যুক্তরাজ্য
১৯০৫রয়েল ভিক্টোরিয়ান চেইনযুক্তরাজ্য
১৯০৫অর্ডার অফ চার্লস ৩, গ্র্যান্ড ক্রসস্পেন
১৯০৫হাউস এন্ড মেরিট অর্ডার অফ পিটার ফ্রেডেরিক লুই, গ্র্যান্ড ক্রসগ্র্যান্ড ডাচি অফ অল্ডেনবার্গ
১৯০৫সাক্স-আর্নেস্টাইন হাউস অর্ডার, গ্র্যান্ড ক্রসডাচি অফ সাক্স-আল্টেনবার্গ, ডাচি অফ সাক্স-কোবারগ-গোথা, এবং ডাচি অফ সাক্সমেইনিনজেন[nb 2]
১৯০৫অর্ডার অফ আলবার্ট, গ্র্যান্ড ক্রসসাক্সনি
১৯০৫অর্ডার অফ দ্য রিডিমার, গ্র্যান্ড ক্রসগ্রীস
১৯০৫অর্ডার অফ প্রিন্স ডেনিলো ১, নাইট গ্র্যান্ড ক্রসমন্টিনিগ্রো
১৯০৫অর্ডার অফ ক্যারল ১, গ্র্যান্ড ক্রসরুমানিয়া
১৯০৫অর্ডার অফ পাইয়াস ৯, নাইট গ্র্যান্ড ক্রসভ্যাটিকান[nb 3]
১৯০৫অর্ডার অফ সেইন্ট স্টিফেন, গ্র্যান্ড ক্রসঅস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি
১৯০৮অর্ডার অফ সেইন্ট আলেক্সান্ডার নেভস্কি, নাইটরুশ সাম্রাজ্য
১৯০৮অর্ডার অফ সেইন্ট স্টেনিসলাওস, নাইটরাশিয়া
১৯০৮অর্ডার অফ দ্য রয়েল হাউস অফ চাকরি, নাইটকিংডম অফ সিয়াম
১৯১১অর্ডার অফ সেইন্টস মরিস এন্ড লাজারাস, নাইট গ্র্যান্ড ক্রসইতালি
১৯১১অর্ডার অফ লুডউইগ, গ্র্যান্ড ক্রসগ্র্যান্ড ডাচি অফ হেস
১৯১১অর্ডার অফ লিওপল্ড, গ্র্যান্ড কর্ড‌নবেলজিয়াম
১৯১১অর্ডার অফ দ্য স্টার, গ্র্যান্ড কর্ড‌নইথিওপিয়া
১৯১৩অর্ডার অফ ওইসাম আলাউয়িট, গ্র্যান্ড ক্রসমরক্কো
১৯১৪অর্ডার অফ দ্য ব্ল্যাক ঈগল, গ্র্যান্ড কর্ড‌নআলবেনিয়া
১৯১৪অর্ডার অফ দ্য রেড ঈগল, গ্র্যান্ড কর্ড‌ন উইথ কলারপ্রুশিয়া
১৯১৪অর্ডার অফ দ্য এক্সল্টেড, গ্র্যান্ড কর্ড‌জাঞ্জিবার সালতানাত

বংশলতিকা

পাদটীকা

  1. সূত্রভেদে আব্বাসের মৃত্যুর বিভিন্ন তারিখ পাওয়া যায়। কিছু সূত্রে মৃত্যুর তারিখ ২০ বা ২১ ডিসেম্বর জানা যায়।[3]
  2. এই তিনটি ডাচি ছিল ক্ষুদ্র স্বাধীন রাষ্ট্র। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে এগুলো জার্মান সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।
  3. ১৯২৯ সালের আগ পর্যন্ত ভ্যাটিকান সিটি স্বাধীন ছিল না।

তথ্যসূত্র

  1. Rockwood 2007, পৃ. 2
  2. Thorne 1984, পৃ. 1
  3. Hoiberg 2010, পৃ. 8–9
  4. Schemmel 2014
  5. Chisholm 1911, পৃ. 10
  6. Vucinich 1997, পৃ. 7
  7. Stearns 2001, পৃ. 545
  8. Morris 1968, পৃ. 207
  9. Magnusson ও Goring 1990, পৃ. 1
  10. Lagassé 2000, পৃ. 2
  • Chisholm, Hugh, সম্পাদক (১৯১১)। "Abbas II"Encyclopædia Brittanica। Edinburgh, UK: Encyclopædia Brittanica, Inc.।
  • Hoiberg, Dale H., সম্পাদক (২০১০)। "Abbas II (Egypt)"। Encyclopædia Britannica। I: A-Ak - Bayes (15th সংস্করণ)। Chicago, IL: Encyclopædia Britannica, Inc.। আইএসবিএন 978-1-59339-837-8।
  • Lagassé, Paul, সম্পাদক (২০০০)। "Abbas II"। The Columbia Encyclopedia (6th সংস্করণ)। New York, NY: Columbia University Press। আইএসবিএন 0-7876-5015-3। এলসিসিএন 00-027927
  • Magnusson, Magnus; Goring, Rosemary, সম্পাদকগণ (১৯৯০)। "Abbas Hilmi"। Cambridge Biographical Dictionary। Cambridge, UK: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-39518-6।
  • Morris, James (১৯৬৮)। Pax Britannica: The Climax of an Empire। Harcourt Inc.। পৃষ্ঠা 207। এলসিসিএন 68024395
  • Pemberton, Max, সম্পাদক (ফেব্রুয়ারি ১৮৯৭)। "none"। Chums। Cassell and Company। 17 (232)।
  • Rockwood, Camilla, সম্পাদক (২০০৭)। "Abbas Hilmi Pasha"। Chambers Biographical Dictionary (8th সংস্করণ)। Edinburgh, UK: Chambers Harrap Publishers Ltd.। আইএসবিএন 978-0550-10200-3।
  • Schemmel, B., সম্পাদক (২০১৪)। "Index Aa–Ag"Rulers। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪
  • Stearns, Peter N., সম্পাদক (২০০১)। "The Middle East and North Africa, 1792–1914: e. Egypt"। The Encyclopedia of World History: Ancient, Medieval, and Modern Chronologically Arranged (6th সংস্করণ)। Boston, MA: Houghton Mifflin Company। আইএসবিএন 0-395-65237-5। এলসিসিএন 2001024479
  • Thorne, John, সম্পাদক (১৯৮৪)। "Abbas II"। Chambers Biographical Dictionary। Chambers, Inc.। আইএসবিএন 0-550-18022-2।
  • Vucinich, Wayne S. (১৯৯৭)। "Abbas II"। Johnston, Bernard। Collier's Encyclopedia। I: A to Ameland (1st সংস্করণ)। New York, NY: P. F. Collier। এলসিসিএন 96084127

আরও পড়ুন

  • Cromer, Sir Evelyn Baring, Earl of (১৯১৫)। Abbas II। London, England: Macmillan and Co.।  via Questia (সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
  • Goldschmidt, Arthur (২০০০)। Biographical Dictionary of Modern Egypt। Boulder, CO: Lynne Rienner। পৃষ্ঠা 2–3। আইএসবিএন 1-5558-7229-8। এলসিসিএন 99033550
  • Pollock, John Charles (২০০১)। Kitchener: Architect of Victory, Artisan of Peace। New York, NY: Carroll & Graf Publishers। আইএসবিএন 0-7867-0829-8। এলসিসিএন 2001035119
  • Sayyid-Marsot, Afaf Lutfi (১৯৬৮)। Egypt and Cromer: A Study in Anglo-Egyptian Relations। London: John Murray। আইএসবিএন 0-7195-1810-5। এলসিসিএন 75382933
  • Abbas II, Khedive of Egypt (১৯৯৮)। Sonbol, Amira, সম্পাদক। The Last Khedive of Egypt: Memoirs of Abbas Halmi II। Reading, UK: Ithaca Press। আইএসবিএন 0-8637-2208-3।

বহিঃসংযোগ

দ্বিতীয় আব্বাস হিলমি পাশা
মুহাম্মদ আলি রাজবংশ
জন্ম: ১৪ জুলাই ১৮৭৪ মৃত্যু: ১৯ ডিসেম্বর ১৯৪৪
শাসনতান্ত্রিক খেতাব
পূর্বসূরী
মুহাম্মদ তাওফিক পাশা
মিশরসুদানের খেদিভ
৭ জানুয়ারি ১৮৯২ – ১৯ ডিসেম্বর ১৯১৪
ক্ষমতাচ্যুত
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ হস্তক্ষেপ
উত্তরসূরী
হুসাইন কামেল
মিশর ও সুদানের সুলতান হিসেবে
Titles in pretence
পদবী হারানো
যুক্তরাজ্য কর্তৃক ক্ষমতাচ্যুত
 TITULAR 
মিশরসুদানের খেদিভ
১৯ ডিসেম্বর ১৯১৪ – ১৯ ডিসেম্বর ১৯৪৪
উত্তরসূরী
মুহাম্মদ আবদুল মুনাইম
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.