হোসে লুইস ব্রাউন
হোসে লুইস ব্রাউন (স্পেনীয়: José Luis Brown; জন্ম নভেম্বর ১১, ১৯৫৬) একজন প্রাক্তন আর্জেন্টিনীয় ফুটবল ডিফেন্ডার এবং বর্তমানে একজন কোচ। তিনি ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জয়ী আর্জেন্টিনা দলের সদস্য ছিলেন।
![]() ১৯৮৬ বিশ্বকাপে ব্রাউন। | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | হোসে লুইস ব্রাউন | ||
জন্ম | ১১ নভেম্বর ১৯৫৬ | ||
জন্ম স্থান | র্যাঞ্চোস, আর্জেন্টিনা | ||
উচ্চতা | ১.৮৩ মিটার (৬ ফুট ০ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | ডিফেন্ডার | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ী জীবন* | |||
বছর | দল | উপস্থিতি† | (গোল)† |
১৯৭৫–১৯৮৩ | এস্তুদিয়ান্তেস দি লা প্লাতা | ২৯০ | (২৭) |
১৯৮৩–১৯৮৬ | অ্যাতলেতিকো নাসিওনাল | ৮৭ | (১৪) |
– | দেপোর্তিভো ইস্প্যানিয়োল | ৫ | (০) |
– | বোকা জুনিয়র্স | ? | (?) |
– | স্তেদ ব্রেস্তোইস | ৩১ | (১) |
১৯৮৭–১৯৮৯ | রিয়াল মুর্সিয়া | ২৮ | (১) |
১৯৮৯ | রেসিং ক্লাব | ৯ | (১) |
জাতীয় দল | |||
১৯৮৩–১৯৮৯ | আর্জেন্টিনা | ৩৬ | (১) |
|
খেলুড়ে ক্যারিয়ার
হোসে লুইস ব্রাউন এস্তুদিয়ান্তেস দি লা প্লাতার যুব একাডেমীতে নিজের ক্যারিয়ার শুরু করেন। ১৯৭৫ সালে তার পেশাদার অভিষেক ঘটে। তিনি ১৯৮২ এবং ১৯৮৩ সালে আর্জেন্টিনীয় চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ী দলের অধিনায়ক ছিলেন।
এস্তুদিয়ান্তেসে আটটি মৌসুম কাটানোর পর তিনি দেপোর্তিভো ইস্প্যানিয়োলে যোগ দেন। এরপর ১৯৮৫ সালে তিনি যোগ দেন বোকা জুনিয়র্সে। এরপর তিনি কলম্বীয় ক্লাব নাসিওনাল দি মেদেইন, ফরাসি ক্লাব স্তেদ ব্রেস্তোইস এবং স্পেনীয় ক্লাব রিয়াল মুর্সিয়ায় খেলেন। ১৯৮৯ সালে তিনি আর্জেন্টিনায় ফিরে আসেন এবং যোগ দেন রেসিং ক্লাব দি আভেয়ানেদায় এবং পরের বছর তিনি ফুটবল থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
আর্জেন্টিনীয় জাতীয় দলের হয়ে তিনি ৩৬টি খেলায় মাঠে নামেন এবং একটি মাত্র গোল করেন। তার এই একমাত্র গোলটি ছিল ১৯৮৬ বিশ্বকাপের ফাইনালে পশ্চিম জার্মানির বিপক্ষে আর্জেন্টিনার প্রথম গোল, যে খেলায় আর্জেন্টিনা ৩–২ গোলের ব্যবধানে জয় লাভ করে। খেলার শেষ দিকে, তিনি তার ডান বাহুতে ইনজুরি আক্রান্ত হন, তবে খেলার শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত তিনি মাঠে ছিলেন।
খেলোয়াড় হিসেবে অর্জিত শিরোপাসমূহ
মৌসুম | ক্লাব | শিরোপ |
---|---|---|
মেত্রোপলিতানো ১৯৮২ | ![]() | প্রিমেরা দিভিসিওন আর্জেন্টিনা |
নাসিওনাল ১৯৮৩ | ![]() | প্রিমেরা দিভিসিওন আর্জেন্টিনা |
১৯৮৬ | ![]() | বিশ্বকাপ |