সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান

সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান হলো নৃবিজ্ঞানের একটি শাখা। যার আলোচনা মূলত মানুষের মাঝে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের ওপরে নিবদ্ধ। এটি সামাজিক নৃবিজ্ঞানের বিপরীত। এর আলোচনা মূলত নৃতত্ত্বকে ধ্রুবক ধরে এর একটি অংশ হিসেবে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে আলোচনা করা।

সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানের একটা সমৃদ্ধ প্রণালী রয়েছে গবেষণার। যার মাঝে রয়েছে অংশগ্রহণমূলক পর্যবেক্ষণ (যাকে প্রায়ই ফিল্ডওয়ার্ক বা মাঠপর্যায়ের কাজ বলা হয়, কেননা এর মাধ্যমে একজন নৃবিজ্ঞানীকে দীর্ঘসময় গবেষণার কেন্দ্রে যে অঞ্চল, সেখানে কাটাতে হয়), সাক্ষাৎকার নেওয়া এবং জরিপ

এডওয়ার্ড বার্নেট টেইলর

নৃবিজ্ঞানের পক্ষ থেকে ‘সংস্কৃতি’র যে ধারণাগুলো দেওয়া হয়, তার মাঝে দিকের সময় একটি ধারণা দেন স্যার এডওয়ার্ড টেইলর। যিনি তার ১৮৭১ সালে প্রকাশিত বইয়ের প্রথম পৃষ্ঠায় লেখেন :  “সংস্কৃতি, বা সভ্যতাকে, বড়ভাবে নিলে, এটি একধরনের জাতিগত (Ethnographic) অর্থ প্রকাশ করে, তা হলো এই জটিল ব্যাপারটার মাঝে আছে জ্ঞান, বিশ্বাস, চিত্রকলা, আইন, সামাজিক রীতিনীতি এবং আরও অনেক ধরনের যোগ্যতা এবং অভ্যাস যা একজন মানুষকে সমাজের সদস্য হতে গেলে অর্জন করতে হয়। সভ্যতার ধারণা পরবর্তীতে দেন, ভি গর্ডন চিন্ডে, যেটি দ্বারা সভ্যতাকে কোনো নির্দিষ্ট সংস্কৃতির একটা অংশ বলেই বোঝানো হয়।

তথ্যসূত্র

    বহিঃসংযোগ

    উইকিমিডিয়া কমন্সে সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন

    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.